৭৫২টি
সম্পাদনা
সৈয়দআমিনুল (আলোচনা | অবদান) |
(বানান/ব্যাকরণ সংশোধন) |
||
==প্রাতিপদিক==
বিভক্তিহীন নামশব্দকে প্রাতিপদিক বলে।<ref>{{cite web|url=http://www.jjdin.com/?view=details&archiev=yes&arch_date=27-05-2016&type=single&pub_no=1558&cat_id=1&menu_id=93&news_type_id=1&index=4|title=নবম-দশম শ্রেণির পড়াশোনা বাংলা ২য় পত্র|work=jjdin.com|accessdate=22 June 2016}}</ref> যেমন : হাত, বই, কলম ইত্যাদি।
==সাধিত শব্দ==
===প্রকৃতি===
যে শব্দকে বা কোনো শব্দের যে অংশকে আর কোনো ক্ষুদ্রতর অংশে<ref>{{cite web|url=http://www.jjdin.com/?view=details&archiev=yes&arch_date=26-05-2016&type=single&pub_no=1557&cat_id=1&menu_id=93&news_type_id=1&index=4|title=নবম-দশম শ্রেণির পড়াশোনা (বাংলা ২য় পত্র)|work=jjdin.com|accessdate=22 June 2016}}</ref> ভাগ করা যায় না তাকে প্রকৃতি বলে। প্রকৃতি দুই প্রকার। যেমন : নাম প্রকৃতি ও ক্রিয়া প্রকৃতি বা ধাতু।
*নাম প্রকৃতি : হাতল, ফুলেল, মুখর-শব্দগুলো বিশ্লেষণ করলে আমরা পাই-
বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত উপসর্গগুলোর নিজস্ব কোনো অর্থ না থাকলেও শব্দ বা ধাতুর আগে ব্যবহৃত হলেই অর্থবাচকতা সূচিত হয়। যেমন : 'পরা' একটি উপসর্গ, এর নিজস্ব কোনো অর্থ নেই। কিন্তু 'জয়' শব্দের আগে যুক্ত হয়ে হলো 'পরাজয়'। এটি জয়ের বিপরীতার্থক। সেই রূপ 'দর্শন' অর্থ দেখা। এর আগে 'প্র' উপসর্গ যুক্ত হয়ে হলো 'প্রদর্শন' অর্থাৎ সম্যকরূপে দর্শন বা বিশেষভাবে দেখা।
বাংলা ভাষায় তিন প্রকারের উপসর্গ দেখা যায়। যেমন :
*সংস্কৃত বা তৎসম উপসর্গ : প্র, পরা, অপ-এরূপ বিশটি সংস্কৃত বা তৎসম উপসর্গ রয়েছে। তৎসম উপসর্গ তৎসম শব্দ বা ধাতুর আগে ব্যবহৃত
:'পূর্ণ' একটি তৎসম শব্দ। 'পরি' উপসর্গযোগে হয় 'পরিপূর্ণ। হৃ (হর)+ঘঞ='হার'-এ কৃদন্ত শব্দের আগে উপসর্গ যোগ করলে যে রূপ অর্থের পরিবর্তন লক্ষ্যিত হয়
:আ+হার= আহার (খাওয়া),
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলা ব্যাকরণ]]
|
সম্পাদনা