নিউটনের গতিসূত্রসমূহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নিউটনের গতিসূত্রের বর্ণনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
২৬ নং লাইন:
'''স্থিতি জাড্য – স্থির বস্তুর চিরকাল স্থির থাকার প্রবণতাকে স্থিতিজাড্য বলে।'''
 
'''স্থিতি জাড্যের উদাহরণঃ''' একটি গাড়ি হঠাৎ চলতে শুরু করলে সীটে বসা যাত্রী পিছন দিকে হেলে পড়ে। গাড়ি যখন স্থির ছিল তখন যাত্রীও স্থির ছিল। গাড়ি চলতে শুরু করার সঙ্গে সঙ্গে তার দেহের নীচের অংশ গাড়ির সংলগ্ন বলে গতিশীল হয়, উপরের অংশ তখনও স্থির অবস্থায় থাকতে চেষ্টা করে। ফলে যাত্রী পিছন দিকে হেলে পড়ে।
 
'''গতি জাড্য''' – গতিশীল বস্তুর সমগতিতে সরলরেখা বরাবর গতিশীল অবস্থা বজায় রাখার প্রবণতাকে গতিজাড্য বলে।
 
'''গতিজাড্যের উদাহরণঃ''' চলন্ত গাড়ি হঠাৎ থামলে গাড়ির যাত্রী সামনের দিকে ঝুঁকে পড়ে বা হুমড়ি খেয়ে পড়ে যায়। গাড়ি যখন চলমান ছিল তখন যাত্রীর সমগ্র দেহই গতিশীল ছিল। গাড়িটি থামার সঙ্গে সঙ্গে যাত্রীর দেহের নিচের অংশ স্থির অবস্থায় আসে কিন্তু গতিজাড্যের জন্য দেহের উপরের অংশ এগিয়ে যেতে চায়। ফলে যাত্রী সামনের দিকে ঝুঁকে পড়ে বা হুমড়ি খেয়ে পড়ে যায়।
 
'''বল (Force)''' – নিউটনের প্রথম সূত্র থেকে জানা যায় স্থির বস্তুকে গতিশীল করতে কিংবা গতিশীল বস্তুর বেগ পরিবর্তন করতে বাইরে থেকে বস্তুটির উপর বল প্রয়োগ করতে হয়। সুতরাং, প্রথম সূত্র বলের সংজ্ঞা নির্দেশ করে।
 
'''বলের সংজ্ঞাঃ''' বাইরে থেকে যা প্রয়োগ করে বস্তুর স্থির অবস্থার বা সমগতিতে সরলরেখায় গতিশীল অবস্থার পরিবর্তন করা হয় বা করার চেষ্টা করা হয় তাকে বল বলে। বল একটি ভেক্টর রাশি, কারণ এর মান ও দিক দুই-ই আছে।
== তথ্য সূত্র ==
<references/>