হোসেন শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান) অ বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন |
→১৯২৪-১৯৪৭: তথ্য যোগ করা হয়েছে ট্যাগ: মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা |
||
৪০ নং লাইন:
=== ১৯২৪-১৯৪৭ ===
প্রথমে তিনি যোগ দেন চিত্তরঞ্জন দাসের স্বরাজ পার্টিতে। এটি তখন মূলত [[ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস]] দলের অভ্যন্তরে একটি গ্রুপ ছিল। [[১৯২৩]] এর বেঙ্গল প্যাক্ট স্বাক্ষরে তার যথেষ্ট ভূমিকা ছিল।
[[১৯২৪]] সালে তিনি [[কলকাতা পৌরসভা]]র ডেপুটি মেয়র নির্বাচিত হন। মেয়র ছিলেন [[চিত্তরঞ্জন দাস]]। [[১৯২৭]] সালে সোহরাওয়ার্দী পদত্যাগ করেন। [[১৯২৮]] সালে সর্বভারতীয় খিলাফত সম্মেলন এবং সর্বভারতীয় মুসলিম সম্মেলন অনুষ্ঠানে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। মুসলমানদের মধ্যে তার ব্যাপক রাজনৈতিক প্রভাব থাকলেও ১৯৩৬ সাল পর্যন্ত মুসলিম লীগের সাথে তিনি জড়িত হননি। [[১৯৩৬]] সালের শুরুর দিকে তিনি ইন্ডিপেন্ড্যান্ট মুসলিম পার্টি নামক দল গঠন করেন। ১৯৩৬ এর শেষের দিকে এই দলটি বাংলা প্রাদেশিক মুসলিম লীগের সাথে একীভূত হয়। এই সুবাদে তিনি বেঙ্গল প্রভিন্সিয়াল মুসলিম লীগ তথা বিপিএমএল এর সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত হন। [[১৯৪৩]] সালের শেষ দিক পর্যন্ত এই পদে ছিলেন। ১৯৪৩ সালে [[শ্যমা-হক মন্ত্রীসভা]]র পদত্যাগের পরে গঠিত খাজা নাজিমুদ্দিনের মন্ত্রীসভায় তিনি একজন প্রভাবশালী সদস্য ছিলেন। খাজা নাজিমুদ্দিনের মন্ত্রীসভায় তিনি শ্রমমন্ত্রী, পৌর সরবরাহ মন্ত্রী ইত্যাদি দায়িত্ব পালন করেন। [[১৯৪৬]] এর নির্বাচনে বঙ্গীয় প্রাদেশিক মুসলিম লীগের বিপুল বিজয়ে তিনি এবং [[আবুল হাশিম]] মূল কৃতিত্বের দাবীদার ছিলেন।<ref>[http://www.thedailystar.net/story.php?nid=14212 দ্য ডেইলি স্টার]</ref> ১৯৪৬ সালে বাংলার মূখ্যমন্ত্রী হিসেবে পাকিস্তান আন্দোলনে তিনি ব্যাপক সমর্থন প্রদান করেন।[[পূর্ব বাংলা]]র মূখ্যমন্ত্রী হিসেবে ১৯৪৬ সালে তিনি পাকিস্তান আন্দোলনের প্রতি তার সমর্থন এবং সহযোগিতা প্রদান করেন। স্বাধীন ভারতবর্ষের ব্যাপারে কেবিনেট মিশন প্ল্যানের বিরুদ্ধে জিন্নাহ ১৯৪৬ সালের আগস্ট ১৬ তারিখে প্রত্যক্ষ সংগ্রাম দিবসের ডাক দেন। বাংলায় সোহরাওয়ার্দির প্ররোচনায় এই দিন সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়। মুসলমানদের জন্য আলাদা বাসভূমি পাকিস্তানের দাবীতে এই দিন মুসলমানরা বিক্ষোভ করলে কলকাতায় ব্যাপক হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা বেঁধে যায়। কলকাতা ও পূর্ব বাংলার নোয়াখালিতে এইদিন বিপুল
=== ১৯৪৭-১৯৬২ ===
|