ইনকুইজিশন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সাধারন সম্পাদনা
{{উৎসহীন}} ট্যাগ যোগ করা হয়েছে (টুইং)
১ নং লাইন:
{{উৎসহীন|date=জুন ২০১৬}}
[[File:Galileo before the Holy Office.jpg|thumb|right|upright=1.5|উনবিংশ শতাব্দিতে আঁকা একটি চিত্রকর্মে গ্যালিলিও গ্যালিলিকে ক্যাথলিক চার্চের অফিসে যবানবন্দি দিতে দেখা যাচ্ছে]]
'''ইনকুইজিশন''' বলতে মধ্যযুগের ক্যাথলিক চার্চের অধীনে কিছু প্রতিষ্ঠানকে বোঝায় যারা ক্যাথলিক মতবিরুদ্ধ ধর্ম বা চিন্তাধারাকে প্রতিহত করার কাজে লিপ্ত ছিল। মধ্যযুগে সম্রাট প্রথম কন্সটানটাইন ৩১৩ খ্রিস্টাব্দে খ্রিষ্টান ধর্ম কে রোমান সাম্রাজ্যের রাষ্ট্রধর্ম ঘোষনা করেন এর পরপরই ইউরোপে খ্রিস্টধর্ম বিকাশের পালে হাওয়া লাগে আর ক্যাথলিক চার্চ ইউরোপে উল্লেখযোগ্য রাজনৈতিক ও ধর্মীয় ক্ষমতা অর্জন করে। মধ্যযুগে সারা ইউরোপে যখন খ্রিস্টধর্ম অতিমাত্রায় বিকাশ হচ্ছিল সেসময় হেরেটিকদের বিরোধীতা ছিল। তারা সরাসরি খ্রিস্টান ধর্ম অস্বীকার করত এবং তাদের মতামত প্রচার করত। সেসময় খ্রিস্টান ধর্মের বিরোধীদের মুরতাদ-পন্থায় চিহ্নিত করা হতো। মুরতাদদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয় ভাবে শায়েস্তা করার ব্যাপারে সাধু অগাস্টাইনের (৩৫৪-৪৩০) অনুমতি ছিলো। তিনি বিশ্বাস করতেন মুরতাদ-পন্থা খুন-খারাবির চেয়েও বেশি অনিষ্টকর।কারণ এটি আত্মার ক্ষতি ডেকে আনে।