মাহেশের রথযাত্রা, শ্রীরামপুর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Serampore WestBengal (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
{{Bias}}
{{উৎসহীন |date=11/11/2015}}
'''মাহেশের রথযাত্রা''' ভারতের দ্বিতীয় প্রাচীনতম ([[পুরী]]র [[রথযাত্রা]]র পরেই) এবং বাংলার প্রাচীনতম রথযাত্রা উৎসব।<ref>{{cite news |title=Rathayatra celebrated in West Bengal |url=http://www.hindu.com/thehindu/holnus/004200807041757.htm |work=[[The Hindu]] |date=4 July 2008 |accessdate=2008-10-18 }}</ref> এই উৎসব ১৩৯৭ খ্রিস্টাব্দ থেকে অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে।<ref>{{cite news |title=Bengal celebrates Rathayatra festival |url=http://www.monstersandcritics.com/news/india/news/article_1330596.php/Bengal_celebrates_Rathayatra_festival |work=Monsters and Critics |date=16 July 2007 |accessdate=2008-10-18 }}</ref> এটি [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গের]] [[শ্রীরামপুর, পশ্চিমবঙ্গ|শ্রীরামপুর শহরের]] মাহেশে হয়। রথযাত্রার সময় মাহেশে এক মাস ধরে মেলা চলে।[[শ্রীরামপুর, পশ্চিমবঙ্গ.শ্রীরামপুরের]] মাহেশ জগন্নাথ মন্দির থেকে [[শ্রীরামপুর|শ্রীরামপুরের]] গুন্ডিচা মন্দির (মাসীরবাড়ী) অবধি [[জগন্নাথ]], [[বলরাম]] ও [[সুভদ্রা]]র বিশাল রথটি টেনে নিয়ে যাওয়া হয়। উল্টোরথের দিন আবার রথটিকে জগন্নাথ মন্দিরে ফিরিয়ে আনা হয়।
 
মাহেশের জগন্নাথ মন্দির ও রথযাত্রা উৎসবের পিছনে একটি কিংবদন্তি রয়েছে। সেটি হল: চতুর্দশ শতকে ধ্রুবানন্দ ব্রহ্মচারী নামে এক বাঙালি সাধু পুরীতে তীর্থ করতে গিয়েছিলেন। তাঁর ইচ্ছা হয়েছিল যে তিনি জগন্নাথদেবকে নিজের হাতে ভোগ রেঁধে খাওয়াবেন। কিন্তু পুরীর মন্দিরের পাণ্ডারা বাধ সাধায় তিনি তা করতে পারলেন না। তখন দুঃখিত হয়ে তিনি আমরণ অনশনে বসলেন। তিন দিন পরে জগন্নাথদেব তাঁকে দেখা দিয়ে বললেন, "ধ্রুবানন্দ, বঙ্গদেশে ফিরে যাও। সেখানে ভাগীরথী নদীর তীরে মাহেশ নামেতে এক গ্রাম আছে। সেখানে যাও। আমি সেখানে একটি বিরাট দারুব্রহ্ম (নিম গাছের কাণ্ড) পাঠিয়ে দেবো। সেই কাঠে বলরাম, সুভদ্রা আর আমার মূর্তি গড়ে পূজা করো। আমি তোমার হাতে ভোগ খাওয়ার জন্য উদগ্রীব।" এই স্বপ্ন দেখে ধ্রুবানন্দ মাহেশে এসে সাধনা শুরু করলেন। তারপর এক বর্ষার দিনে মাহেশ ঘাটে একটি নিমকাঠ ভেসে এল। তিনি জল থেকে সেই কাঠ তুলে তিন দেবতার মূর্তি বানিয়ে মন্দির প্রতিষ্ঠা করলেন।{{cn}}