১৮৫৭ সিপাহি বিদ্রোহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
103.43.151.178-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Intakhab ctg-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৬৩ নং লাইন:
উনিশ শতকের প্রথম ভাগে গভর্নর-জেনারেল [[লর্ড ওয়েলেসলি]] যে রাজ্যবিস্তার নীতি গ্রহণ করেন, তার ফলে পরবর্তী দুই দশক ধরে ইংরেজরা ভারতে একের পর এক এলাকা দখল করতে থাকে।<ref name=ludden-expansion>{{Harvnb|Ludden|2002|p=133}}</ref> কোম্পানির প্রতি ভারতীয় শাসকবর্গের অধীনতামূলক মিত্রতা বা প্রত্যক্ষ সামরিক অভিযানের মাধ্যমে এই রাজ্যবিস্তার চলে। অধীনতামূলক মিত্রতা নীতিতে সম্মত রাজ্যগুলি [[দেশীয় রাজ্য]] নামে পরিচিত হয়। এই সব রাজ্যের শাসক ছিলেন হিন্দু [[মহারাজা]] বা মুসলমান [[নবাব|নবাবেরা]]। ১৮৪৯ সালে [[দ্বিতীয় ইঙ্গ-শিখ যুদ্ধ|দ্বিতীয় ইঙ্গ-শিখ যুদ্ধের]] পর [[পাঞ্জাব অঞ্চল|পাঞ্জাব]], [[উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশ]] ও [[কাশ্মীর]] অধিকৃত হয়। যদিও কাশ্মীর কিছুদিনের মধ্যেই [[জম্মু]]র [[ডোগরা রাজবংশ|ডোগরা রাজবংশের]] কাছে বিক্রি করে দেওয়া হয়। এটিও হয়ে যায় দেশীয় রাজ্য। ১৮০১ সালের পর থেকে ব্রিটিশ ভারত ও নেপালের মধ্যে সীমান্ত বিরোধ বৃদ্ধি পায়। এর ফলে ১৮১৪-১৬ সাল নাগাদ ইঙ্গ-নেপাল যুদ্ধ সংগঠিত হয় এবং গোর্খারা ব্রিটিশদের দ্বারা প্রভাবিত হয়। ১৮৫৪ সালে [[বেরার প্রদেশ|বেরার]] এবং দুই বছর পর অযোধ্যা অধিকৃত হয়। এইভাবে কোম্পানিই কার্যত ভারতের সরকারে পরিণত হয়।
 
== ==
== তথ্যসূত্র ==
{{reflist}}