নৃকুলবিদ্যা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নতুন পৃষ্ঠা: {{নৃবিজ্ঞান}} '''নৃকুলবিজ্ঞান''' বা '''এথনোগ্রাফি''' (গ্রিক ভাষা|গ্র...
 
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
{{নৃবিজ্ঞান}}
'''নৃকুলবিজ্ঞান''' বা '''এথনোগ্রাফি''' ([[গ্রিক ভাষা|গ্রিক]] {{lang|grc|ἔθνος}} ''এথ্‌নোস'' "লোক, জনগণ, জাতি" এবং {{lang|grc|γράφω}} ''গ্রাফো'' "আমি লিখি") হল জনসমাজ ও সংস্কৃতির বিধিবদ্ধ অধ্যয়ন। এই বিদ্যায় সেই সমস্ত [[সাংস্কৃতিক]] ঘটনা ও বিষয়ের পর্যালোচনা করা হয় যেখানে গবেষক নিজে অধ্যয়নের বিষয়বস্তুর দৃষ্টিকোণ অবলম্বন করেন। নৃকুলবিজ্ঞান হল কোনও [[জাতিগত গোষ্ঠী]]র সংস্কৃতিকে ছক ও চিত্রায়নের মাধ্যমে উপস্থাপনার শাস্ত্র। গণনাযোগ্য বা অগণনযোগ্য — দুই রকম বিশেষ্য হিসেবেই ব্যবহার করা যায় বলে কথাটিকে দ্ব্যর্থবোধক বলা যেতে পারে।<ref>{{en icon}}[http://www.americanethnography.com/ethnography.php "Technical definition of ethnography"], ''American Ethnography''</ref> গবেষণার ফলে প্রাপ্ত সমীক্ষা অথবা প্রতিবেদন একটি নির্দিষ্ট সাংস্কৃতিক জনগোষ্ঠীর জীবনধারায় জ্ঞান ও অর্থ নির্ধারণের ব্যবস্থা সম্পর্কে আলোকপাত করে।<ref>{{en icon}}Geertz, C. (1973). [[:en:Thick description|Thick description]]: Toward an Interpretive Theory of Culture.</ref><ref>{{en icon}}In ''The Interpretation of Cultures: Selected Essays'' (pp. 3-30). New York: Basic Books, Inc., Publishers</ref><ref>{{en icon}}Philipsen, G. (1992). ''Speaking Culturally: Explorations in Social Communication.'' Albany, New York: State University of New York Press</ref>
 
==তথ্যসূত্র==