ইমাম আয-যাহাবি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Asadul Islam Abdullah Bin Kamrul (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Asadul Islam Abdullah Bin Kamrul (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৩ নং লাইন:
'''মুহাম্মদ ইবনে আহমদ ইবনে  উসমান ইবনে কাইয়ুম আবু  আব্দআল্লাহ শামস আদ-দীন আয-যাহাবী''' (জন্মঃ১২৭৪, মৃত্যুঃ১৩৪৮) একজন বিখ্যাত মুহাদ্দিস ও ইসলামি ইতিহাসবেত্তা।<ref>{{cite book |last=Halverson |first=Jeffry R. |title=Theology and Creed in Sunni Islam |isbn=9781137473578 |pages=43 |publisher=Pelgrave Macmillan |date=2010}}</ref> আয-যাহাবী নামে পরিচিত।
 
==জন্ম ও পরিচয়==
== জীবনী ==
আয-যাহাবী ৫ অক্টোবর ১২৭৪ সালে [[দামেস্ক|দামেস্কে]] জন্মগ্রহণ করেন, তাঁর পিতামহ উসমানের সময় থেকে তাঁর পরিবার সেখানে বসবাস করে আসছিলো। তিনি মাঝে মাঝে তার পিতার পেশার কারণে নিজেকে ইবনুল যাহাবী (স্বর্ণকারের পুত্র) হিসেবে পরিচয় দিতেন। তিনি আঠারো বছর বয়সে হাদিস শিক্ষার জন্য দামেস্ক থেকে বালবেক, হোমস, হামা, আলেপ্পো, নাবুলুস, কায়রো, আলেকজান্দ্রিয়া, জেরুজালেম, হিজাজ ইত্যাদি স্থানে ভ্রমণ করেন । শিক্ষা সমাপ্ত হলে দামেস্ক ফিরে আসেন এবং শিক্ষকতা ও হাদিস গবেষণা শুরু করেন।
 
==শিক্ষাজীবন==
তাঁর শিক্ষকদের মধ্যে ২ জন উল্লেখযোগ্য ইমাম হলেনঃ ইবনে তাইমিয়া এবং ইবনে দাকিকুল ইদ। তাঁর শিক্ষিকা জায়নাব বিনতে উমার আল কিন্দি ছিলেন বিখ্যাত নারী মুহাদ্দিস।
তিনি আঠারো বছর বয়সে হাদিস শিক্ষার জন্য দামেস্ক থেকে বালবেক, হোমস, হামা, আলেপ্পো, নাবুলুস, কায়রো, আলেকজান্দ্রিয়া, জেরুজালেম, হিজাজ ইত্যাদি স্থানে ভ্রমণ করেন । শিক্ষা সমাপ্ত হলে দামেস্ক ফিরে আসেন এবং শিক্ষকতা ও হাদিস গবেষণা শুরু করেন। তাঁর শিক্ষকদের মধ্যে ২ জন উল্লেখযোগ্য ইমাম হলেনঃ ইবনে তাইমিয়া এবং ইবনে দাকিকুল ইদ। তিনি ১০০ জনের বেশি নারী ইসলামিক স্কলারের কাছে শিক্ষালাভ করেন। তাঁর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষিকা জায়নাব বিনতে উমার আল কিন্দি ছিলেন বিখ্যাত নারী মুহাদ্দিস।
 
==অবদান==
ইতিহাসবিদ, জীবনীকার এবং হাদিস শাস্ত্রের বিশেষজ্ঞ পরীক্ষক হিসাবে ব্যাপক সুনাম অর্জন করেন।
হাদিস ও ইতিহাসের পাশপাশি রিজালশাস্ত্রে তাঁর অবদান অপরিসীম। এছাড়া তিনি চিকিৎসাবিদ্যা নিয়েও কাজ করেছেন।
তিনি ১৩৪৮ সালে মৃত্যুবরণ করেন।
 
== প্রণীত পুস্তক ==
* সিয়ারু আলাম আল-নুবালা