যৌতুক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৫ নং লাইন:
যৌতুক সাধারণত [[Bride price|কনে মূল্য]] ও স্ত্রীধন সংশ্লিষ্ট ধারণার সঙ্গে সম্পূর্ণ বিপরীত। যদিও কনে মূল্য বা [[Bride service|কনে সেবা]] বর বা তার পরিবার কর্তৃক কনের পিতামাতার নিকট পরিশোধিত হয়, অর্থাৎ যৌতুক বর বা তার পরিবারকে পদত্ত কনের পরিবার কর্তৃক হস্তান্তরিত সম্পদ। একইভাবে, যৌতুক বিয়ের সময় বরের কর্তৃক নববধূর নির্দিষ্ট সম্পত্তি এবং যা তার মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণে থাকে।<ref name="Production and Reproduction">{{cite book |last=গুডি |first=জ্যাক |title=Production and Reproduction: A Comparative Study of the Domestic Domain |trans_title= |url= |accessdate=জুন ৪, ২০১৫ |type= |edition= |publication-date=১৯৭৬ |publisher=[[কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটি প্রেস]] |location=[[কেমব্রিজ]] |language=ইংরেজি |isbn= |page=৮ |chapter= |quote= }}</ref>
সাধারণ অর্থে যৌতুক বলতে বিয়ের সময় বরকে কনের অভিভাবক কর্তৃক প্রদেয় অর্থ বা মূল্যবান সামগ্রীকে বুঝায়। এছাড়া বর কনের আত্মীয়, অভ্যাগত অতিথিরা সাধারনত স্বেচ্ছায় নবদম্পতিকে দিয়ে থাকেন যা তারা তাদের নতুন সংসারে সুবিধামত ব্যবহার করতে পারে। হিন্দু আইনে যৌতুককে নারীর সম্পত্তির উৎস বলা হয়। এতে তার নিরঙ্কুশ অধিকার
তবে বিয়ের সাথে সরাসরি সম্পর্কিত নন এমন কেউ ৫০০ টাকা বা তার চেয়ে কম মূল্যমানের কোন বস্তু উপহার হিসাবে কোন পক্ষকে দিলে তা যৌতুক হিসাবে বিবেচিত হবে না। তবে বিয়ের শর্ত হিসাবে এই সমপরিমান কোন কিছু আদান প্রদান করলে তা যৌতুক হিসাবে বিবেচিত হবে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ অনুসারে বিয়ে স্থির থাকার শর্ত হিসাবে বা বিয়ের পণ হিসাবে প্রদত্ত অর্থ বা প্রদান করা হবে এই মর্মে কোন শর্ত যে কোন সম্পদকে যৌতুক হিসাবে বিবেচিত হবে। তবে মুসলিম সম্প্রদায়ের বিয়ের ক্ষেত্রে বিয়ের [[মোহরানা]] যৌতুক হিসাবে বিবেচিত হবে না।
প্রচলিত আইনে যৌতুক দেয়া বা নেয়া উভয়ই শাস্তীযোগ্য অপরাধ হিসাবে বিবেচনা করা হয়েছে। অপরাধ প্রমানিত হলে এক থেকে পাঁচ বছর
বাংলাদেশের সমাজে যৌতুকের জন্য নারীর প্রতি অসম্মান ও অত্যাচারের অনেক ঘটনা ঘটে। এমনকি যৌতুকের দাবীতে স্বামী বা তার আত্মীয় স্বজনদের দ্বারা অত্যাচারের পর হত্যাকান্ডের ঘটনাও বিঢ়ল নয়।
|