হাংরি প্রজন্ম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ →সিনেমায় হাংরি আন্দোলন: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে |
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান) অ বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন |
||
২৩ নং লাইন:
হাংরি আন্দোলনের অবদান সম্পর্কে বিভিন্ন আলোচক বিভিন্ন মতামত দিয়েছেন । হাংরি আন্দোলন সম্পর্কে এম ফিল এবং পি আইচ ডি গবেষণা হয়েছে । অতএব যে কয়েকটি ক্ষেত্রে গবেষকরা একমত সেগুলি গ্রহণ করা যেতে পারে ।
(১). পত্রিকার নামকরণ : হাংরি আন্দোলনের পূর্বে পত্রিকার নাম হতো '''কবিতা''', '''পূর্বাশা''', '''অরণি''' '''কৃত্তিবাস''', '''অগ্রণি''', '''শতভিষা''','''উত্তরসূরী''', '''ধ্রুপদী''', '''সংবেদ''', '''ক্রান্তি''', '''চতুরঙ্গ''' ইত্যাদি । হাংরি আন্দোলনকারীরা যে-ধরণের নাম রাখার চল করলেন তা বৈপ্লবিক । ফলে তার পর থেকে পত্রিকার নামকরণে বিপুল পরিবর্তন ঘটল । যেমন, '''কৌরব''', '''আবার এসেছি ফিরে''', '''মানুষের বাচ্চা''', '''ঢ়পের কাগজ''', '''আমি আর লীনা হঁটে চলেছি''', '''ক্ষেপচুরিয়াস''', '''দিল্লী হাটার্স''' ইত্যাদি । (২) সাবঅলটার্ন বা নিম্নবর্গ থেকে সাহিত্যক্ষেত্রে আগমন, যা কবিতা, কৃত্তিবাস, শতভিষা, ধ্রুপদী ইত্যাদি পত্রিকায় দৃষ্টিকটুভাবে অনুপস্হিত থাকতো । হাংরি আন্দোলন প্রথম যৌথভাবে প্রন্তিকের ডিসকোর্সকে স্হান করে দিল । (৩). পাঠবস্তুতে মুক্তসূচনা ও মুক্তসমাপ্তির প্রচলন ,বিশেষ করে প্রদীপ চৌধুরী, [[ফালগুনী রায়]], [[মলয় রায়চৌধুরী]], [[ত্রিদিব মিত্র]] ও শৈলেশ্বর ঘোষের কবিতা-বিশেষ যেখান থেকে ইচ্ছা পড়া যায়, স্তবক ও
আসাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক বি. দে '''মলয় রায়চৌধুরী ও হাংরি আন্দোলন''' বিষয়ে ৩৫০ পৃষ্ঠার গবেষণার জন্য পিএচ.ডি. সন্মান দ্বারা ভূষিত হয়েছেন ।
|