যক্ষ্মা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎টিবির ওষুধ: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
২০ নং লাইন:
"যক্ষ্মা" শব্দটা এসেছে "রাজক্ষয়" থেকে। ক্ষয় বলার কারণ এতে রোগীরা খুব শীর্ণ (রোগা) হয়ে পড়েন ।
 
যক্ষ্মা প্রায় যেকোনও অঙ্গে হতে পারে (ব্যতিক্রম কেবল [[হৃৎপিণ্ড]], [[অগ্ন্যাশয়]], [[ঐচ্ছিক পেশী]] ও [[থাইরয়েড গ্রন্থি]])। যক্ষ্মা সবচেয়ে বেশী দেখা যায় [[ফুসফুস|ফুসফুসে]]। [[গরু|গরুর]] [[দুধ]] [[পাস্তুরায়ণ]] প্রচলনের আগে [[অন্ত্র|অন্ত্রেও]] অনেক বেশীবেশি হত।
== রোগের লক্ষণ ও উপসর্গ ==
ফুসফুসে যক্ষ্মা হলে হাল্কা [[জ্বর]] ও [[কাশি]] হতে পারে। কাশির সঙ্গে [[গলা|গলার]] ভিতর থেকে [[থুতু|থুতুতে]] [[রক্ত|রক্তও]] বেরোতে পারে। মুখ না ঢেকে কাশলে যক্ষ্মা সংক্রমণিত থুতুর ফোঁটা বাতাসে ছড়ায়। আলো-বাতাসহীন অস্বাস্থ্যকর বদ্ধ পরিবেশে মাইকোব্যাক্টেরিয়াম অনেকক্ষণ বেঁচে থাকে।<br />
৬৪ নং লাইন:
== যক্ষ্মা রোগের চিকিৎসা ==
[[চিত্র:Riaz TB billboard.jpg|thumb|জাতীয় [[যক্ষা]] নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম (এনটিপি) কর্মসূচির বিলবোর্ড - কমলাপুর, [[ঢাকা]]।]]
যখন কোন এ্যান্টিবায়োটিক যক্ষাযক্ষ্মা রোগের সকল জীবাণু ধ্বংস করতে ব্যর্থ হয় তখনই ঔষধ প্রতিরোধক যক্ষার সূত্রপাত হয়।
'''ঔষধ প্রতিরোধক যক্ষার মূল কারণগুলো হলো :'''
 
৯৬ নং লাইন:
পরীক্ষার ফল নেতিবাচক হলেও অনেক সময় যক্ষার সংক্রমণ হতে পারে। যেমন :
যক্ষার সংক্রমণের ৮-১০ সপ্তাহ পরে তা ত্বকের পরীক্ষায় ধরা পড়ে। তার আগে পরীক্ষা করলে ধরা নাও পড়তে পারে
এইডস এর মতো কোন রোগের কারণে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে অনেকসময় পরীক্ষায় যক্ষা রোগ ধরা পড়ে না। এছাড়া এইডস এবং যক্ষা রোগের লক্ষণ ও উপসর্গ গুলো প্রায় এক রকম হওয়ায় এইডস রোগীদের যক্ষাযক্ষ্মা রোগ নির্ণয়ের বিষয়টি জটিল হয়ে থাকে।
হামের টিকা নিলে এগুলোতে অনেক সময় জীবন্ত জীবাণু (Live virus) থাকে, এর জন্য ত্বক পরীক্ষায় যক্ষা ধরা নাও পড়তে পারে।
শরীরে যক্ষা রোগের জীবাণু বেশী মাত্রায় ছেয়ে গেলে (Overwheliming TB disease) ত্বকের পরীক্ষায় রোগের জীবাণু ধরা নাও পড়তে পারে