ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
৬৬ নং লাইন:
 
পরবর্তী মৌসুম ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের জন্য ছিল বিভীষিকাময় ট্রাজেডি। ইউরোপীয়ান কাপে খেলার পর খেলোয়াড়দের ফিরতি বিমানটি জ্বালানী তেল সংগ্রহের জন্য [[মিউনিখ|মিউনিখে]] নামার পর উড্ডয়নের সময় দুর্ঘটনায় পতিত হয়। [[১৯৫৮]] সালের [[৬ ফেব্রুয়ারি]] সংঘটিত এই [[মিউনিখ বিমান দুর্ঘটনা|মিউনিখ বিমান দুর্ঘটনায়]] অকালে মৃত্যুবরণ করেন ৮ জন খেলোয়াড় - জিওফ বেন্ট, [[রজার বার্ন]], এডি কোলম্যান, [[ডানকান এডওয়ার্ডস]], মার্ক জোনস, ডেভিড পেগ, টমি টেইলর ও লিয়াম হোয়েলান এবং ১৫ জন অন্যান্য যাত্রী যার মধ্যে ছিলেন ইউনাইটেড কর্মী - [[ওয়াল্টার ক্রিকমার]], বার্ট হোয়ালি ও টম কারি।<ref>{{cite web |url=http://news.bbc.co.uk/onthisday/hi/dates/stories/february/6/newsid_2535000/2535961.stm |title=Munich Air Disaster |accessdate=2007-08-12| publisher=[[BBC News]] }}</ref>
বিমানটি প্রথম দুইবার উড্ডয়নের ব্যর্থ প্রচেষ্টার পর তৃতীয়বার চেষ্টার সময় দুর্ঘটনায় পতিত হয়। রানওয়ের শেষপ্রান্তে বিমানটি পিছলে যায় এবং একটি খালি বাড়ীর সাথে ধাক্কা লাগে। ইউনাইটেড গোলরক্ষক [[হ্যারি গ্রেগ]] দুর্ঘটনার পরও চেতনা হারাননি এবং ভয়ভীতি সামলে নিয়ে তিনি [[ববি চার্লটন]] - যিনি মাত্র ১৮ মাস পূর্বে ইউনাইটেডে যোগদান করেছেন এবং ডেনিস ভায়োলেট উভয়কে কাঁধে করে নিরাপদ স্থানে পৌঁছে দিয়ে জীবন রক্ষা করেন। ঘটনাস্থলেই সাত খেলোয়াড় মৃত্যুবরণ করেন, এবং ডানকান এডওয়ার্ডস পরবর্তীতেপরবর্তীকালে হাসপাতালে মারা যান। রাইট উইঙ্গার জনি বেরি দুর্ঘটনা থেকে বেঁচে গেলেও তার ক্যারিয়ারের অকাল সমাপ্তি ঘটে। ম্যাট বাজবি মৃত্যুর খুব কাছাকাছি চলে গেলেও শেষপর্যন্ত দুই মাস হাসপাতালে থেকে বেঁচে ফিরে আসেন।
 
তখন দলটি বন্ধ করে দেয়ার গুজব উঠেছিল। কিন্তু ম্যাট বাজ্‌বি আঘাতগ্রস্থ থাকার সময় [[জিমি মারফি]] ম্যানেজারের দায়িত্ব নেন এবং ম্যানচেস্টার দল ঘুরে দাঁড়ায়। এত কিছুর পরও তারা [[এফএ কাপ|এফএ কাপের]] ফাইনালে পৌঁছায় যাতে তারা [[বোল্টন ওয়ান্ডারার্স ফুটবল ক্লাব|বোল্টন ওয়ান্ডারার্স]] এর কাছে পরাজিত হয়। মৌসুম শেষে [[উয়েফা]] দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তের সম্মানী এফএকে ইউনাইটেড ও তৎকালীন লীগ বিজয়ী [[উভারহ্যাম্পটন ওয়ান্ডারার্স ফুটবল ক্লাব|উভারহ্যাম্পটন ওয়ান্ডারার্স]] দুটি দলকেই ১৯৫৮-৫৯ মৌসুমে খেলার সুযোগ দিতে চায়, কিন্তু এফএ তাতে অস্বীকৃতি জানায়। এই মৌসুমে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড লীগ তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে চলে আসে। যে দলের প্রথম একাদশের নয়জনকেই দুর্ঘটনায় হারিয়েছে সে দলের জন্য এ ফলাফল ভালোই বলা যায়।
৯৪ নং লাইন:
 
১৯৯১ সালেই ডেনীয় গোলরক্ষক [[পিটার স্মাইকেল]] ইউনাইটেডে যোগ দেন। তিনি ১৭টি খেলায় গোলপোস্টে একটি গোলও খাননি। ১৯৯১-৯২ মৌসুমে ম্যানচেস্টার চরম রক্ষণাত্নক প্রতিভা দেখালেও লিডসের পিছনে লীগে দ্বিতীয় স্থান পায়। ১৯৯২ সালের নভেম্বরে [[এরিক ক্যান্টোনা|এরিক ক্যান্টোনার]] আগমনের পর ক্লাবটি যেন নতুন প্রাণ ফিরে পায়। [[গ্যারি প্যালিস্টার]], [[ডেনিস আরউইন]] ও [[পল ইন্স]] এর সাথে নতুন উদীয়মান তারকা [[রায়ান গিগস]] এর সমন্বয়ে গড়া দলটি ১৯৬৭ এর পর প্রথম লীগ চ্যাম্পিয়ন হয় ১৯৯২-৯৩ মৌসুমে।
পরবর্তী মৌসুমে তারা প্রথমবারের মত দ্বৈত (লীগ ও এফএ কাপ) শিরোপা অর্জন করে। এসময় [[নটিংহ্যাম ফরেস্ট ফুটবল ক্লাব|নটিংহ্যাম ফরেস্ট]] থেকে দলে অন্তর্ভুক্ত হন [[রয় কিন]] যিনি পরবর্তীতে দলের অধিনায়ক হন। একই বছরে ক্লাবের কিংবদন্তীকিংবদন্তি ম্যানেজার ও ক্লাব প্রেসিডেন্ট [[ম্যাট বাজবি|স্যার ম্যাট বাজবি]] পরলোকগমন করেন [[জানুয়ারি ২০]], [[১৯৯৪]] তারিখে।
 
১৯৯৪-৯৫ মৌসুমে ক্রিস্টাল প্যালেসের সমর্থক ম্যাথু সিমন্স ক্যান্টোনার প্রতি বর্ণবাদী খারাপ ভাষা ব্যবহারের করলে ক্যান্টোনা তাকে আঘাত করেন এবং তাকে আটমাসের নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়। তাদের শেষ লীগ ম্যাচ প্রত্যাহার ও [[এভারটন ফুটবল ক্লাব|এভারটনের]] কাছে এফএ কাপের ফাইনালে হেরে ইউনাইটেড এফএ ও লীগ দুটোতেই রানার্স আপ হয়। ফার্গুসন দলের প্রধান খেলোয়াড়দের বেচে দিয়ে সমর্থকদের শত্রুতে পরিণত হন। এসব খেলোয়াড়দের বদলে তিনি যুব-দলের খেলোয়াড়দের আনেন যার মধ্যে ছিলেন [[ডেভিড বেকহ্যাম]], [[গ্যারি নেভিল]], [[ফিল নেভিল]] ও [[পল স্কোলস]]। এই নতুন খেলোয়াড়েরা দ্রুত [[ইংল্যান্ড জাতীয় ফুটবল দল|ইংল্যান্ড]] দলের নিয়মিত খেলোয়াড়ে পরিণত হন এবং আশ্চর্যজনক সফলতা দেখান। ফলে ইউনাইটেড ১৯৯৫-৯৬ মৌসুমে আবার দ্বৈত শিরোপা জিতে। ইউনাইটেড প্রথম ইংরেজ ক্লাব যারা দু'বার দ্বৈত শিরোপা লাভ করে, এবং তাদেরকে ''ডাব্‌ল ডাব্‌ল'' নামে ডাকা শুরু হয়।<ref>{{cite news | url=http://www.telegraph.co.uk/sport/main.jhtml?xml=/sport/1996/05/12/sfgliv12.xml | title=Cantona crown's United's season of Double delight | publisher=[[The Telegraph]] | accessdate=১১ ডিসেম্বর|accessyear=২০০৭}}</ref>
১০১ নং লাইন:
 
=== ত্রয়ী (১৯৯৮-৯৯) ===
[[১৯৯৮]]-[[১৯৯৯|৯৯]] মৌসুম ছিল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের জন্য ইংরেজ ক্লাবের ইতিহাসে সফলতম মৌসুম। তারা প্রথম ও একমাত্র ইংরেজ ক্লাব যারা একই মৌসুমে ত্রয়ী ([[এফএ প্রিমিয়ার লীগ|ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগ]], [[এফএ কাপ]] এবং [[উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ]]) জিতে নেয়।<ref name="BBC">{{cite web|url=http://news.bbc.co.uk/2/hi/sport/football/353842.stm|title=United crowned kings of Europe|publisher=BBC News|accessdate=2008-08-11}}</ref> খুব উত্তেজনাপূর্ণ প্রিমিয়ার লীগ মৌসুম শেষে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড শিরোপা জিতে [[টোটেনহাম হটস্পার ফুটবল ক্লাব|টোটেনহাম হটস্পারকে]] ২-১ গোলে হারিয়ে, যেখানে [[আর্সেনাল ফুটবল ক্লাব|আর্সেনাল]] ১-০ ব্যবধানে জিতে [[অ্যাস্টন ভিলা ফুটবল ক্লাব|অ্যাস্টন ভিলার]] বিপক্ষে।<ref name="SI">{{cite web|url=http://sportsillustrated.cnn.com/soccer/world/news/1999/05/16/british_roundup/|title=Man United stands alone |publisher=Sports Illustrated|accessdate=2008-08-11}}</ref> ফার্গুসনের মতে ত্রয়ীর প্রথম অংশ লীগ শিরোপা জেতাটাই সবচেয়ে কঠিন ছিল।<ref name="SI"/> [[টেডি শেরিংহ্যাম]] ও [[পল স্কোলস]] এর গোলে ২-০ ব্যবধানে [[নিউকাসল ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাব|নিউকাসল ইউনাইটেডের]] বিপক্ষে ফাইনালে [[এফএ কাপ]] জিতে ইউনাইটেড।<ref>{{cite web|url=http://sportsillustrated.cnn.com/soccer/world/news/1999/05/22/fa_cup/|title=Two down, one to go|publisher=Sports Illustrated|accessdate=2008-08-11}}</ref> মৌসুমের শেষ খেলা ছিল [[বায়ার্ন মিউনিখ]] ও ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের মধ্যকার [[উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ|উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগের]] ফাইনাল। এতে ইউনাইটেড বায়ার্নের বিপক্ষে ২-১ গোলে জয়লাভ করে এবং খেলাটি ফুটবল ইতিহাসে অন্যতম সেরা খেলা হিসেবে বিবেচিত হয়।<ref name="BBC"/> মারিও বাসলারের ফ্রি-কিক থেকে পাওয়া গোলে বায়ার্ন এগিয়ে যাওয়ার পরে ৮৫ মিনিট ধরে ইউনাইটেড প্রতিআক্রমণ চালায়। ৯০ মিনিটের পর তারা একটি কর্নার কিক পায়। তখন শেষের দিকের বদলী খেলোয়াড় [[টেডি শেরিংহ্যাম]] গোল করেন। হাল না ছেড়ে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড আক্রমণ চালায় ও আরেকটি কর্নার পায়। আরেকজন পরিবর্তিত খেলোয়াড় [[ওলে গানার সলশেয়ার]] বলকে জালে জড়াতে সক্ষম হন। ফার্গুসনকে এই ত্রয়ী জেতার জন্য ও ফুটবলে অবদানের জন্য পরবর্তীতেপরবর্তীকালে নাইটহুড প্রদান করা হয়।<ref>{{cite web|url=http://www.iht.com/articles/2004/03/08/stud_ed3_.php|title=Ferguson and Magnier:a truce in the internal warfare at United|publisher=International Herald Tribune|accessdate=2008-08-11}}</ref> এছাড়া ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড [[টোকিও|টোকিওতে]] অনুষ্ঠিত [[ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপ (ফুটবল)|ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপ]] ফাইনালে পালমেরাসকে ১-০ গোলে হারিয়ে শিরোপা জিতে নেয়।<ref>{{cite web|url=http://www.t3.rim.or.jp/~sports/arch/soa99.html|title=Other News in Soccer in 1999|accessdate=2008-08-11}}</ref>
 
=== ত্রয়ীর পর (১৯৯৯-২০০৪) ===
১৭৪ নং লাইন:
১৯৫০ দশকের মাঝামাঝি মাঠে ফ্লাডলাইট বসানো হয়। চারটি ১৮০-ফুট উচ্চ পাইলন বসানো হয় যার প্রতিটি ৫৪টি ফ্লাডলাইটের সমন্বয়ে গঠিত ছিল। পুরো স্টেডিয়ামকে ফ্লাডলাইটের আওতায় আনতে ৪০,০০০ পাউন্ড খরচ হয় এবং [[১৯৫৭]] সালের [[১৫ মার্চ]] এটি প্রথম ব্যবহার করা হয়। তবে ১৯৮৭ সালে পুরানো ফ্লাডলাইটের ব্যবস্থা বাতিল করা হয় এবং প্রতিটি স্ট্যান্ডের ছাদে ফ্লাডলাইট লাগিয়ে আধুনিক ব্যবস্থাপনার আলোকসজ্জা স্থাপিত হয়, যা আজও টিকে আছে।
 
১৯৯০ সালে [[হিলসবোরো দুর্ঘটনা|হিলসবোরো দুর্ঘটনার]] পর প্রতিটি স্টেডিয়ামে বাধ্যতামূলকভাবে বসার আসন রাখার সরকারীসরকারি আদেশ জারী করা হয়। এর ফলে স্টেডিয়ামে আরো উন্নয়ন কার্যক্রম চলে এবং ধারণক্ষমতা হ্রাস পেয়ে ৪৪,০০০ এ নেমে আসে। তবে ক্লাবের জনপ্রিয়তার কারণে আরো উন্নয়ন করা ছাড়া উপায় ছিল না। ১৯৯৫ সালে উত্তর প্রান্ত পুনঃনির্মিত করে তিন ভাবে ভাগ করা হয় ফলে ধারণ ক্ষমতা বেড়ে দাঁড়ায় ৫৫,০০০ দর্শকে। এরপর প্রথমে পূর্ব ও পরে পশ্চিম স্ট্যান্ড বর্ধিত করে মোট ৬৮,০০০ দর্শকের স্টেডিয়ামে পরিণত হয়। সর্বসাম্প্রতিককালে ২০০৬ সালে আরো সম্প্রসারণ কাজ চলে এবং উত্তর-পূর্ব ও উত্তর-পশ্চিম স্ট্যান্ড উন্মুক্ত করার পর রেকর্ড দর্শক হয়েছে ৭৬,০৯৮, যা স্টেডিয়ামের ধারণক্ষমতার তুলনায় মাত্র ২০৪ টি কম।<ref name="expansion"/>
 
হিসাব করে দেখা গেছে যে স্টেডিয়ামের, বিশেষ করে দক্ষিণ প্রান্তের, যা এখনো মাত্র একধাপ উঁচু, উন্নতি করতে গেলে ১১৪ মিলিয়ন পাউন্ড খরচ পড়বে যা গত চোদ্দ বছরে স্টেডিয়াম সম্প্রসারণের জন্য ব্যয়িত মোট অর্থের প্রায় সমান। এর কারণ উন্নতি করতে গেলে ক্লাবকে স্টেডিয়ামের লাগোয়া প্রায় পঞ্চাশটি বাড়ী কিনতে হবে যা জনজীবনকে ব্যহত করবে। এছাড়া যেকোন সম্প্রসারণ করতে গেলে রেল লাইনের উপর দিয়ে করতে হবে যেটি স্টেডিয়ামের কাছ দিয়ে যায়। আদর্শভাবে হিসেব করলে এই সম্প্রসারণের ফলে দক্ষিণ প্রান্ত কমপক্ষে দুই ধাপে বর্ধিত হবে এবং দক্ষিণ-পশ্চিম, এবং দক্ষিণ-পূর্ব কোণের এলাকাও বৃদ্ধি পাবে, এবং স্টেডিয়ামটি ''বাটি'' এর মত আকার পাবে। বর্তমান হিসেব অনুযায়ী ধারণক্ষমতা দাঁড়াবে ৯৬,০০০ দর্শকে যা একে ধারণক্ষমতার দিক দিয়ে নবনির্মিত ওয়েম্বলি স্টেডিয়াম থেকেও এগিয়ে নিয়ে যাবে।<ref name="expansion"/>
৬৬০ নং লাইন:
{{মূল|ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাব মৌসুম}}
 
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড যে ৭টি ক্লাব সবকয়টি [[প্রিমিয়ার লীগ]] মৌসুমে খেলেছে তার একটি। অন্যগুলো হলঃ [[আর্সেনাল ফুটবল ক্লাব|আর্সেনাল]], [[অ্যাস্টন ভিলা ফুটবল ক্লাব|অ্যাস্টন ভিলা]], [[চেলসি ফুটবল ক্লাব|চেলসি]], [[এভারটন ফুটবল ক্লাব|এভারটন]], [[লিভারপুল ফুটবল ক্লাব|লিভারপুল]] ও [[টটেনহ্যাম হটস্পার ফুটবল ক্লাব|টটেনহ্যাম হটস্পার]]। সকল প্রিমিয়ার লীগ মৌসুমে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ৩য় এর নীচেনিচে কোন অবস্থান পায়নি। ম্যান ইউ ৭৯ টি প্রথম বিভাগ মৌসুম খেলেছে। (কেবল এভারটন, অ্যাস্টন ভিলা, লিভারপুল ও আর্সেনাল এর চেয়ে বেশি মৌসুম খেলেছে)
 
{| class="wikitable" style="width: 10em;"