মারি ক্যুরি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
২২৮ নং লাইন:
মারি খুব দ্রুত তাঁর গবেষণা প্রকাশ করে তাঁর [[scientific priority|গুরুত্ব ]] পরতিষ্ঠা
করতে চেয়েছিলেন। যদি না বেকেরেল, তাঁর আবিষ্কারকে উদ্ভাবনের পরের দিনই
প্রকাশ না করে দুই বছর পর প্রকাশ করতেন ''[[অ্যাকাডেমি ডেস সাইন্সেস]]''-এ তবে তেজস্ক্রিয়তা আবিষ্কারের কৃতিত্ব ও একটি নোবেল পুরষ্কারপুরস্কার চলে যেত [[সিলভেনাস থমসন|সিলভেনাস থমসনের]] কাছে। ক্যুরিও একই
দ্রুততায় আবিষ্কার প্রকাশ করেন। তাঁর গবেষণা পত্রে তাঁর কাজের সংক্ষিপ্ত
বিবরণ দিয়ে ১৮৯৮ সালের ১২ এপ্রিল তাঁর সাবেক অধ্যাপক [[গাব্রিয়েল লিপমান|গ্যাবরিয়েল লিপম্যানের]] সাহায্যে ‘’অ্যাকাডেমিতে’’ প্রকাশ করেন। <ref
২৪৫ নং লাইন:
১০০ গ্রামের একটি নমুনা পেয়েছিলেন এবং পেসল ও মর্টার দিয়ে একে চূর্ণ
করেছিলেন। সেই সময়ে তাঁরা ধারনাও করতে পারেননি তাঁরা যা খুঁজছেন তা এত
অল্প পরিমাণে রয়েছে যে তাঁদের পরবর্তীতেপরবর্তীকালে এটার জন্য টনের পর টন খনিজ
বিশ্লেষণ করতে হবে। <ref name="Robert Reid p. 65"/>
১৮৯৮ সালের জুলাই মাসে ক্যুরি এবং তাঁর স্বামী যৌথভাবে একটি গবেষণাপত্র
২৬৭ নং লাইন:
কঠিন, রাসায়নিকভাবে এর সাথে [[বেরিয়াম|বেরিয়ামের]] মিল রয়েছে এবং
পিচব্লেন্ডে দুইটি উপাদানই রয়েছে। ১৮৯৮ সালের মধ্যে ক্যুরিরা রেডিয়ামের
অস্তিত্ব পেয়েছিলেন, তবে বেরিয়াম মুক্ত অর্থা বিশুদ্ধ ও ব্যপকব্যাপক পরিমাণে
রেডিয়াম পেতে তখনো অনেক দেরি ছিল।<ref name="williams"/> ক্যুরিরা রেডিয়াম
লবণ বিশ্লেষণ করার মত দুঃসাধ্য কাজ শুরু করেন ব্যবকলনীয় [[কেলাসন]]
৩০২ নং লাইন:
বিজ্ঞানীদের সমর্থক সুইডিশ গণিতবিদ [[ম্যাগ্নাস গোয়েস্তা মিত্তাগ-লেফফ্ল|ম্যাগ্নাস গোয়েস্তা মিত্তাগ-লেফফ্লের ]], পিয়েরেকে এই বিষয় সম্পর্কে অবহিত করেন
এবং পিয়েরের অভিযোগের প্রেক্ষিতে মনোনয়নে মারির নাম যুক্ত করা হয়। <ref
name="Marie Curie Rec and Dis2"/> মারি ক্যুরি ছিলেন নোবেল পুরষ্কারপুরস্কার প্রাপ্ত
প্রথম মহিলা। <ref name="psb112"/>
ক্যুরি এবং তাঁর স্বামী পুরষ্কার গ্রহণের জন্য [[স্টকহোম]] যেতে অস্বীকার
৩১১ নং লাইন:
সালে তাঁরা পুরষ্কার গ্রহণের জন্য যাত্রা করেন। <ref name="Marie Curie Rec and
Dis2"/> পুরষ্কার হিসেবে প্রাপ্ত টাকা দিয়ে ক্যুরি দম্পতি নিজেদের প্রথম
গবেষণাগার সহকারী রাখতে সক্ষম হন। <ref name="Marie Curie Rec and Dis2"/> নোবেল পুরষ্কারপুরস্কার প্রাপ্তি এবং [[জেনেভা বিশ্ববিদ্যালয়]]
থেকে পিয়েরে সেখানে যোগ দেয়ার প্রস্তাব করায় প্যারিস বিশ্ববিদ্যালয়
পিয়েরেকে প্রফেসরশীপ এবং পদার্থ অনুষদের চেয়ার প্রদান করে, যদিও তখনো
৩৬১ নং লাইন:
দুমুখো নীতির সমালোচনা করেছিলেন কারণ যখন মারি কোন ফরাসি সম্মাননার
জন্য মনোনীত হতেন তখন গণমাধ্যম তাঁকে অযোগ্য বিদেশী হিসেবে উপস্থাপন
করত আর যখন কোন আন্তর্জাতিক সম্মাননা যেমন নোবেল পুরষ্কারপুরস্কার পেতেন
তখন তাঁকে ফ্রান্সের গর্ব হিসেবে উপস্থাপন করত।<ref name="psb112"/>
১৯১১ সালে প্রকাশিত হয় যে ১৯১০-১১ সালে একবছর সময় ধরে মারি ক্যুরির
৩৭১ নং লাইন:
জনতার ভিড় দেখতে পান এবং তাঁর মেয়ের বাসায় আশ্রয় নিতে বাধ্য হন।<ref
name="Marie Curie Sc and Rec"/>
[[File:Dyplom Sklodowska-Curie.jpg|thumb|১৯১১ নোবেল পুরষ্কারপুরস্কার ডিপ্লোমা]]
তাঁর বৈজ্ঞানিক কর্মকাণ্ডের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি একটি নতুন উচ্চতায় চলে
গিয়েছিল এবং যাবতীয় বিরোধিতা প্রত্যাখ্যান করে ১৯১১ সালে [[রসায়নে নোবেল পুরষ্কার]] দেয়ার মাধ্যমে রয়্যাল সুইডিশ অ্যাকাডেমি অফ সাইন্স তাঁকে
৩৭৮ নং লাইন:
প্রকৃতি ও এদের যৌগের উপর গবেষণার মাধ্যমে রসায়নশাস্ত্রের উন্নয়ন
ঘটানোর স্বীকৃতিস্বরূপ" তাঁকে এই সম্মাননা দেয়া হয়।<ref name="Marie Curie Sc
and Rec2"/> তিনি দুইটি নোবেল পুরষ্কারপুরস্কার অর্জনকারী প্রথম নারী এবং শুধুমাত্র
তিনি ও [[লিনাস পাউলিং|লিনাস পলিং]] একাধিক ক্ষেত্রে [[নোবেল পুরষ্কার]]
পেয়েছেন। ঔপন্যাসিক [[হেনরিক শিন্‌কিয়েউইচ|হেনরিক সিএঙ্কিভিজের]] নেতৃত্বে একটি পোলিশ প্রতিনিধি দল তাঁকে পোল্যান্ডে ফিরে এসে নিজ দেশে গবেষণা
কার্যক্রম চালাতে অনুরোধ করে।<ref name="gwiazdapolarna"/> ক্যুরির দ্বিতীয়ও
নোবেল পুরষ্কারপুরস্কার অর্জন তাঁকে ফরাসি সরকারকে রেডিয়াম ইন্সটিটিউট তৈরিতে
সহযোগিতা করতে রাজি করাতে সক্ষম করে তোলে; যেখানে রসায়ন, পদার্থ ও
মেডিসিনের উপর গবেষণা হত।<ref name="psb113"/> ১৯১১ সালে নোবেল পুরষ্কার