মহাকাশ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
১০ নং লাইন:
<big>'''প্রাচীনকালের মহাকাশ আবিষ্কার ও পর্যবেক্ষণ'''</big>
 
প্রাচীন গ্রীকগ্রিক ও রোমানরা প্রাচীন [[জ্যোতির্বিজ্ঞান]] ও পর্যবেক্ষণের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ভুমিকা পালন করেছে। প্রাচীন গ্রীসে মহাকাশ কে দর্শনশাস্ত্রের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। তারা [[নক্ষত্র]] সমূহকে একে অপরের সাথে সংযুক্ত করে নানা রুপ দিয়েছিল এবং এগুলোর অধিকাংশের নাম গ্রীকগ্রিক ও রোমান দেবতাদের নামে রাখা হয়। যা এখনও বিজ্ঞানী ও মহাকাশ পর্যবেক্ষণকারীদের নানা ভাবে সাহায্য করছে। [[চাঁদ]] এবং খালি চোখে দৃশ্যমান গ্রহগুলোর গতিপথও এর অন্তর্ভুক্ত। প্রাচীন গ্রিক ও অন্যান্য সভ্যতা সমূহ এর মাধ্যমে [[রাশিচক্র]] আবিষ্কার করে। [[নক্ষত্র]], [[চাঁদ]], [[ধুমকেতু]] ইত্যাদি প্রাচীনকাল থেকে পর্যবেক্ষণ করে আসছে [[মানুষ]]। ঋতুর পরিবর্তন, [[দিন]]-[[রাত]], নক্ষত্রের স্থান পরিবর্তন (পরবর্তীতে যা [[গ্রহ]] প্রমাণিত হয়) ইত্যাদির হিসাব ও গাণিতিক ব্যাখ্যার সাহায্যে সুপ্রাচীনকাল ও প্রাচীনকালে অনেক সমৃদ্ধি লাভ করে।
 
<big>'''মধ্যযুগের মহাকাশ আবিষ্কার ও পর্যবেক্ষণ'''</big>
১৬ নং লাইন:
মধ্যযুগে দূরবীক্ষণ যন্ত্রর আবিষ্কারের ফলে এর ব্যাপক প্রসার ঘটে। হান্স লিপারশে (Hans Lippershey) এবং জাকারিয়াস জেন্সেন (Zacharias Janssen) এর নির্মিত দূরবীক্ষণ [[যন্ত্র]] আরও উন্নত করে তুলেন [[গ্যালিলিও গ্যালিলি]]। গ্যালিলি তার দুরবিনের মাধ্যমে [[বৃহস্পতি গ্রহ]]র উপগ্রহ এবং [[শনি গ্রহ]]র বলয় পর্যবেক্ষণ করতেপেরেছিলেন। [[১৬১১]] সালে [[ইয়োহানেস কেপলার]] একটি [[দূরবীক্ষণ]] যন্ত্র নির্মাণ করেন যা দ্বারা [[জ্যোতির্বিজ্ঞান]]এ নতুন যুগের সূচনা হয়। এ সময় বুধগ্রহ, [[শুক্রগ্রহ]], [[মঙ্গলগ্রহ]], [[বৃহস্পতিগ্রহ]], [[শনিগ্রহ]] সহ অগণিত [[নক্ষত্র]] ও [[ধূমকেতু]] পর্যবেক্ষণ এবং [[আবিষ্কার]] করা হয়। মধ্যযুগের শেষ পর্যায় [[ইউরেনাস গ্রহ]], [[নেপচুন গ্রহ]], [[প্লুটো]] গ্রহ আরও অনেক [[নক্ষত্র]] ও [[ধূমকেতু]] [[আবিষ্কার]], পর্যবেক্ষণ ও অনুসরণ করা হয়।
 
মধ্যযুগের শেষ পর্যায় [[পদার্থ]], রাসায়ন ও গনিতগণিত ব্যাপক ভাবে ব্যবহার করা হয় জ্যোতিষশাস্ত্রে। মহাজাগতিক বস্তুর গঠন, আকার-আকৃতি, বায়ু মণ্ডল (গ্যাসীয় পদার্থ সমূহ), কক্ষ পথ, আহ্নিক গতি, বার্ষিক গতি ইত্যাদি নির্ণয়র জন্য এসব শাস্ত্রের ব্যাপক ব্যবহার শুরুহয়। এর আগে শুধু গনিতশাস্ত্র ব্যবহার হত।
 
<big>'''আধুনিক জ্যোতির্বিজ্ঞান (মহাকাশ আবিষ্কার ও পর্যবেক্ষণ)'''</big>