পুরান ঢাকা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
৭ নং লাইন:
[[চিত্র:Horse-drawn_carriage.jpg|thumb|220px|right|টমটম]]
[[চিত্র:BanglaNewYearAtOldDhaka.JPG|thumb|220px|right|পুরান ঢাকার [[বাহাদুর শাহ পার্ক|সম্রাট বাহাদুর শাহ পার্কে]] বাংলা [[নববর্ষ]] উদ্‌যাপন]]
[[File:Remains of a Bridge near the Tantee Bazar, Dhaka (1814).jpg|thumb|220px|right|১৮১৪ সালে অঙ্কিত তাঁতীতাঁতি বাজারের একটি সেতু।]]
 
'''পুরনো ঢাকা''' বা '''পুরান ঢাকা''' [[ঢাকা]] মহানগরীর আদি ও অকৃত্রিম অঞ্চলটিকে বলা হয়। বাংলাদেশের অন্যান্য অঞ্চলের সাধারণ বাঙালী সংস্কৃতি থেকে এখানকার সংস্কৃতি অনেকটাই ভিন্নতর। পুরান ঢাকা পূর্ব-পশ্চিমে সূত্রাপুর মিল ব্যারাক থেকে হাজারীবাগ ট্যানারি মোড় পর্যন্ত এবং দক্ষিণে ঢাকা সদর ঘাট থেকে নবাবপুর পর্যন্ত বিস্তৃত।
২৪ নং লাইন:
পুরান ঢাকা বাংলাদেশের প্রধানতম বাণিজ্যকেন্দ্র। এখানকার চকবাজার এলাকায় সব রকমের পণ্যসামগ্রীর বিপণন হয়। ঢাকা মহানগরী এবং দেশের অন্যান্য অঞ্চলের শপিং মলগুলো এখান থেকেই তাদের বেশিরভাগ মালামাল ক্রয় করে।
মৌলভীবাজার হলো স্বল্প সময়ে পচনশীল নয়, এমন সব খাদ্যপণ্যের বৃহত্তম বিক্রয় অঞ্চল। কাওরানবাজার এর দোকানদারগণ এখান থেকে তাদের প্রয়োজনীয় পণ্য কিনে নিয়ে যান।
চামড়া শিল্প হলো বাংলাদেশে তৃতীয় সর্বোচ্চ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী শিল্প। বাংলাদেশের বৃহত্তম এবং দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম প্রধান চামড়া প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলটি পুরান ঢাকা'র হাজারীবাগ এলাকায় অবস্থিত। লালবাগের পোস্তা হলো দেশের অন্যতম কাচাকাঁচা চামড়া সংরক্ষণ অঞ্চল।
ইসলামপুর হলো থান কাপড়ের বৃহত্তম বিপণন অঞ্চল। এছাড়া অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলো হলো - নয়াবাজার, মিটফোর্ড, সিদ্দিকবাজার, আলুবাজার, নবাবপুর, পাটুয়াটুলী, সদরঘাট, বংশাল ইত্যাদি।
এখানকার স্থানীয় অধিবাসীরা মূলত ব্যবসায়ী। বংশ পরম্পরায় তারা ব্যবসা করে আসছে। বহিরাগত অনেক লোক এখানে চাকুরী করে থাকে।
৩৫ নং লাইন:
পুরান ঢাকা'র প্রধান ভাষা ঢাকাইয়া বাংলা। এছাড়া আদি ঢাকাইয়া'রা উর্দুতে কথা বলে থাকে।
ঈদ-উল-ফিতর, ঈদ-উল-আযহা ও শবে বরাত পুরান ঢাকা'র প্রধান ধর্মীয় উৎসব। পহেলা বৈশাখ বা বৈশাখীও এখানে সাড়ম্বরভাবে পালিত হয়।
পৌষ সংক্রান্তির দিনে লোকজন ঘুড়ি উৎসবে মেতে ওঠে। প্রতিবছর ১৪ বা ১৫ই জানুয়ারীজানুয়ারি এ উৎসব পালিত হয়। প্রাতিষ্ঠানিকভাবে হাজারীবাগ লেদার টেকনোলজি কলেজ মাঠে এবং স্বতঃস্ফূর্তভাবে মধ্য পুরান ঢাকা'র প্রায় প্রতিটি বাড়ির ছাদে ঘুড়ি উড়ানো হয়। উত্তর ভারতীয় এ ঘুড়ি উৎসবটিকে স্থানীয়রা 'সাকরাইন' নামে অভিহিত করে।
 
== সামাজিক ব্যবস্থা ==