পারমাণবিক তত্ত্ব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান) অ বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন |
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান) অ বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন |
||
১ নং লাইন:
[[File:Helium atom QM.svg|right|thumb|200px|পরমাণুর বর্তমান তত্ত্বীয় কাঠামো যেখানে ঘন নিউক্লিয়াসকে ইলেকট্রণের “মেঘ” বেষ্টন করে আছে]]
'''পারমাণবিক তত্ত্ব''' বা '''পরমাণুবাদ''' হচ্ছে পদার্থের ধর্ম সম্পর্কিত একটি বৈজ্ঞানিক ধারণা। [[রসায়ন|রসায়নশাস্ত্র]] ও [[পদার্থবিজ্ঞান|পদার্থবিজ্ঞানের]] পরিভাষায়, মহাবিশ্বের প্রতিটি বস্তুই অতি ক্ষুদ্র কণা দ্বারা গঠিত। এই ক্ষুদ্র কণাকে পরমাণু নামকরণ করা। পরমাণু অর্থ পরম বা অতি ক্ষুদ্র অণু। পরমাণুবাদের ধারণা প্রাচীন গ্রীসে দার্শনিক মতবাদ হিসেবে আবির্ভূত হয়। পরবর্তীতে উনিশ শতকের প্রথমভাগে এই ধারণা বিজ্ঞানের মূল ধারায় প্রবেশ করে। বৈজ্ঞানিকগণ এই ধারণাকে পূর্ণতা দানে সক্ষম হন। পরমাণুর ইংরেজী প্রতিশব্দ “এটম” প্রাচীন
==ইতিহাস==
২৪ নং লাইন:
[[কোয়ান্টাম তত্ত্ব]] বিশ শতকে পদার্থবিদ্যা চর্চায় যুগান্তকারী পরিবর্তন আনতে সক্ষম হয় যখন বিজ্ঞানী [[ম্যাক্স প্লাংক]] এবং [[আলবার্ট আইনস্টাইন]] মত প্রকাশ করেন যে আলোক শক্তি একটি নির্দিষ্ট পরিমানে শোষিত বা উদগিরিত হয় যা [[কোয়ান্টাম]] (একবচনে কোয়ান্টা) নামে পরিচিত। ১৯১৩ সালে [[নীলস বোর]] পরমাণুর বোর মডেলের সঙ্গে এই তত্ব একীভূত করেন। বোর মডেল অনুসারে ইলেক্ট্রন নিউক্লিয়াসকে কেন্দ্র করে নির্দিষ্ট কক্ষপথে নির্দিষ্ট কৌণিক ভরবেগ সহ আবর্তিত হয় এবং নিউক্লিয়াস থেকে ইলেকট্রনের দূরত্ব এর শক্তির সমানুপাতিক।<ref name="NBohr">{{cite journal|author=Bohr, Niels|title=On the constitution of atoms and molecules|url=http://www.ffn.ub.es/luisnavarro/nuevo_maletin/Bohr_1913.pdf|journal=Philosophical Magazine|year=1913|volume=26|pages=476–502|doi=10.1080/14786441308634993|issue=153 }}</ref> এই মডেলানুসারে ইলেকট্রণ অবিরত শক্তি বিকিরণ করে না। এরা সহসা শক্তি বিকিরণ বা গ্রহণ করে এক কক্ষপথ থেকে অন্য কক্ষপথে লাফ দেয় যা কোয়ান্টাম লাফ (কোয়ান্টাম লিপ) নামে পরিচিত।<ref name="NBohr"/> শক্তি শোষন বা বিচ্ছুরণের ফলে স্পেকট্রাম বা বর্ণালী উৎপন্ন হয়। <ref name="NBohr"/>
বোর মডেল শতভাগ নির্ভুল ছিলোনা। এটা হাইড্রোজেনের
===আইসোটোপ আবিষ্কার===
৩২ নং লাইন:
পদার্থের [[তেজস্ক্রিয় ক্ষয়]] এর উপর পরীক্ষাকালীন সময়ে ১৯১৩ সালে তেজস্ক্রিয় রসায়ণবিদ ফ্রেডরিক সোড্ডে [[পর্যায় সারণী|পর্যায় সারণীর]] একই স্থানে একাধিক মৌলের অবস্থান। আবিষ্কার করেন<ref>{{cite web
|url=http://nobelprize.org/nobel_prizes/chemistry/laureates/1921/soddy-bio.html
|title= ফ্রেডরিক সোড্ডে, রসায়নে নোবেল
|publisher= নোবেল ফাউন্ডেশান
|accessdate=2008-01-18
|