দ্য বিটল্‌স: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
২৮ নং লাইন:
'''দ্য বীটল্‌স''' ([[ইংরেজি ভাষা|ইংরেজি]]: '''The Beatles''' ''দ্য বীট্‌ল্‌জ়্‌'') ছিল [[ইংল্যান্ড|ইংল্যান্ডের]] [[লিভারপুল|লিভারপুলের]] একটি [[রক সঙ্গীত]] গ্রুপ। এর চার জন সদস্য ছিলেন [[জন লেনন]], [[পল ম্যাকার্টনি]], [[জর্জ হ্যারিসন]] এবং [[রিঙ্গো স্টার]]। বিটল্‌স জনপ্রিয় ধারার সঙ্গীতের ইতিহাসে সমালোচক ও শ্রোতা উভয় দিক থেকেই শীর্ষস্থানীয় সঙ্গীত দল ছিল।<ref name="RS">{{cite web|url=http://www.rollingstone.com/artists/thebeatles/biography |title=The Beatles: Biography |accessdate=2007-03-29 |work=Rolling Stone |publisher=rollingstone.com }}</ref> ১৯৬০ এর দশকের মধ্যভাগে বিটল্‌স অভূতপূর্ব জনপ্রিয়তা লাভ করে। ১৯৬৯ এ বীটল্‌স ভেঙ্গে যায়, কিন্তু তা সত্ত্বেও সারা পৃথিবীতে বিটল্‌স এখন পর্যন্ত জনপ্রিয়।
 
প্রথম যুগের রক এন্ড রোল এবং পপ সঙ্গীতে তাদের প্রভাবের জন্য তাদের শিল্পসম্মত অর্জন ও বাণিজ্যিক সফলতা একটি মর্যাদাপূর্ণ আসনে আসীন হয়ে আছে। যদিও তাদের প্রাথমিক সাঙ্গীতিক ধরণধরন ১৯৫০ এর রক এন্ড রোল এর মূলে প্রোথিত ছিল; তার পরও বিভিন্ন সাঙ্গীতিক ধরণ, যেমন, লোক সঙ্গীত, রকাবেলী সাইকেডেলিক এবং ভারতীয় সঙ্গীতের বিভিন্নতাকে ধারণ করেছিল বিটলস্ ।
 
বিটলস্ এর প্রভাব সঙ্গীতের বাহিরেও ব্যাপ্ত ছিল। তাদের পোষাকপোশাক আশাক, কেশ বিন্যাস, বক্তব্য, এমনকি তাদের পছন্দ সঙ্গীত যন্ত্রসমূহের প্রভাব ১৯৬০ দশক জুড়ে তাদেরকে দৃষ্টান্ত সৃষ্টিকারী হিসেবে তৈরি করে ফেলেছিল । আজ পর্যন্ত বিটলস্ অন্য যেকোন ব্যান্ড দলের চেয়ে বেশি অ্যালবাম বিক্রি করেছে। [[যুক্তরাজ্য|যুক্তরাজ্যে]] তাদের ৪০টি বিভিন্ন অ্যালবাম বেরিয়েছিল যা সর্বোচ্চ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। এই বাণিজ্যিক সফলতার পুনরাবৃত্তি হয়েছিল অন্যান্য অনেক দেশেই । ই.এম.আই. এর অনুমান অনুযায়ী ১৯৮৫ এর মধ্যে বিটলস্ এর এক বিলিয়নের উপর ডিস্ক ও টেপ বিক্রি হয়েছিল।<ref>{{cite web|url=http://www.imdb.com/name/nm1397313/bio |title=The Beatles - Biography |accessdate=2007-04-06 |last=Shelokhonov |first=Steve |publisher=IMDB.com }}</ref> আমেরিকাতেও একক গান এবং অ্যালবাম বিক্রির ক্ষেত্রে বিটলস্ ছিল সর্বকালের সেরা শিল্পী দল।<ref name="riaa">{{cite web |url=http://www.riaa.com/newsitem.php?news_year_filter=1999&resultpage=2&id=3ABF3EC8-EF5B-58F9-E949-3B57F5E313DF |title=The American Recording Industry Announces its Artists of the Century |publisher=Recording Industry Association of America (RIAA) |date=1999-11-10 |accessdate=2007-06-26}}</ref>
 
২০০৪ সালে ''[[রোলিং স্টোন]]'' ম্যাগাজিন বিটল্‌সকে সর্বকালের সেরা ১০০ শ্রেষ্ঠ শিল্পীর তালিকার শীর্ষে স্থান দেয়।<ref>{{cite web| title = The Immortals: The First Fifty| work = Rolling Stone Issue 946| publisher = Rolling Stone| url =http://www.rollingstone.com/news/story/5939214/the_immortals_the_first_fifty}}</ref>
৪৯ নং লাইন:
১৯৬৩ সালের ২২ মার্চ দ্য বিটল্‌স এর প্রথম স্টুডিও অ্যালবাম [[প্লিজ প্লিজ মি]] মুক্তি পায়। ১৯৬২ সালের জনপ্রিয় একক গানগুলোর পাশাপাশি নতুন কিছু গানসহ মোট ১৪টি গান এ অ্যালবামে স্হান পায়। এ অ্যালবামটি
ইংল্যান্ডের সঙ্গীতের শীর্ষতালিকায় প্রথম স্হান দখল করে। দলটি বিপুল জনপ্রিয়তা অর্জন করে। তারা নিজেদের একটি ''লোগো''ও তৈরি করে ফেলে। [[চিত্র:Beatles logo.svg|thumb|left|দ্য বীটল্‌স এর লোগো]]দ্য বিটল্‌স এর দ্বিতীয় স্টুডিও অ্যালবাম [[উইদ দ্য বিটল্‌স]] মুক্তি পায় ২২ নভেম্বর ১৯৬৩ সালে। এ অ্যালবামটির রেকর্ডিং চলেছে একই বছরের ১৮ জুলাই থেকে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত। এতে [[জর্জ হ্যারিসন|জর্জ হ্যারিসনের]] প্রথম কম্পোসিশান করা গানটি রয়েছে।
১৯৬৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে দলটি ইংল্যান্ড ত্যাগ করে আন্তর্জাতিক পরিসরে কনসার্ট করার জন্য। তারা যুক্তরাষ্ট্রের এক টিভি অনুষ্ঠানে সঙ্গীত পরিবেশন করে । ৭৩ লক্ষ দর্শক - সে দেশের ৪০% মানুষ এ অনুষ্ঠান দেখেন। <ref>{{cita noticia |apellido=Kozinn |nombre=Alan |year=2004 |título=Critic's Notebook; They Came, They Sang, They Conquered |newspaper=The New York Times |fecha=6 de febrero de 2004 |url=http://www.nytimes.com/2004/02/06/movies/critic-s-notebook-they-came-they-sang-they-conquered.html?scp=3&sq=Beatles+Ed+Sullivan+show&st=nyt |fechaacceso=27 de septiembre de 2009|idioma=inglés}}</ref><ref>{{cita libro |nombre=Jonathan |apellidos=Gould |año=2008 |title=Can't Buy Me Love: The Beatles, Britain and America |isbn=978-0-7499-2988-6 |idioma=inglés|página=3}}</ref> এর ফলে তাদের আন্তর্জাতিক খ্যাতি আরও বেরে যায়।জন লেনন পরিচিতি ছিলেন ''সুদর্শন বিটল'' হিসেবে, পল ম্যাককার্টনি ''মিষ্টি বিটল'', জর্জ হ্যারিসন ''শান্ত বিটল'', ও রিঙ্গো স্টার ''রশাত্নক বিটল'' হিসেবে পরিচিতি ছিলেন। [[এ হার্ড ডে’স নাইট]] ১৯৬৪ সালে মুক্তি পায়। এতে ‘দ্য বিটল্‌স’ তাদের রক অ্যান্ড রোল ধারা অব্যাহত রাখে। এটি প্রক্রিতপক্ষে কয়েক দিন আগের মুক্তি পাওয়া ‘৪ বিটল’ অভিনীত একই শিরোনামের একটি হাস্য রসাত্নক চলচিত্রের গানের অ্যালবাম। চলচিত্রটি আন্তর্জাতিক ভাবে প্রচন্ড জনপ্রিয় হয়। এ গানের অ্যালবামের রেকর্ডিংএ জর্জ হ্যারিসন ব্যাবহারব্যবহার করেন ১২ তারের রিকেনবেকার গীটারটি। একই বছরের একেবারে শেষভাগে, বড়দিনের আগে [[বিটল্‌স ফর সেল]] মুক্তি পায়। তারা সর্বমোট ১২ টি স্টুডিও অ্যালবাম প্রকাশ করে। তাদের সবশেষ অ্যালবাম 'লেট ইট বি' ১৯৭০ সালের মে মাসে মুক্তি পায়। ১৯৬০ দশক পুরটুকুই দ্য বিটল্‌স বিশ্ব সঙ্গীত জগৎ রাজত্ব করেছে।
[[চিত্র:Ringo Starr e Paul Mcartney - E3 2009.jpg|thumb|right|২০০৯ সালে রিঙ্গো স্টার ও পল ম্যাককার্টনি]]