কোর্টনি ওয়ালশ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্প্রসারণ |
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান) অ বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন |
||
৯৭ নং লাইন:
১৯৭৯ বিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালীন সময়ে [[innings|ইনিংসে]] ১০ উইকেট নিয়ে খ্যাতির শিখরে প্রবেশ করেন ওয়ালশ। তিন বছর পর [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে]] অভিষেক ঘটে তাঁর। ১৯৮৪ সালে কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে [[Gloucestershire County Cricket Club|গ্লুচেস্টারশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাবে]] প্রথমবারের মতো খেলেন এবং ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত দলর প্রধান চালিকাশক্তি ছিলেন তিনি।
খেলোয়াড়ী জীবনের শুরুতে ওয়ালশ স্টক বোলার হিসেবে ছিলেন। [[ম্যালকম মার্শাল]], [[জোয়েল গার্নার]] ও
১৯৮৪ সালে অস্ট্রেলিয়া সফরে পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার [[Perth, Western Australia|পার্থে]] অনুষ্ঠিত অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে অনুষ্ঠিত টেস্টের মাধ্যমে ওয়ালশের টেস্ট অভিষেক ঘটে। ঐ টেস্টে তিনি ৪৩ রানের বিনিময়ে ২ উইকেট দখল করেন। এ মৌসুমের পর সফরকারী [[শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দল|শ্রীলঙ্কার]] বিপক্ষে হোবার্টে অনুষ্ঠিত [[একদিনের আন্তর্জাতিক|একদিনের আন্তর্জাতিকে]] অভিষিক্ত হন। সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ওয়ালস ৫১৯টি টেস্ট উইকেট নেন। এরফলে তিনি [[ভারত জাতীয় ক্রিকেট দল|ভারতের]] বোলিং তারকা [[কপিল দেব|কপিল দেবের]] রেকর্ড ভেঙ্গে দেন। পরবর্তীকালে ২০০৪ সালে [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলীয়]] স্পিনার [[শেন ওয়ার্ন]] তাঁর রেকর্ড ভেঙ্গে ফেলেন। ১৯৯৪ সালে [[রিচি রিচার্ডসন|রিচি রিচার্ডসনের]] শারীরিক অসুস্থতাজনিত কারণে [[নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল|নিউজিল্যান্ড]] সফরে ওয়েস্ট ইন্ডিজের অধিনায়ক নির্বাচিত হন। ১৯৯৫ সালে ২১.৭৫ রান গড়ে টেস্টে ৬২ উইকেট নেন। ২০০০ সালে নেন ১৮.৬৯ রান গড়ে ৬৬ উইকেট। তন্মধ্যে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত সিরিজে ৩৪ উইকেট শিকার করেন ১২.৮২ রান গড়ে। ওয়ালশ তাঁর সর্বশেষ ওডিআই খেলেন ২০০০ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ও ২০০১ সালে নিজ [[জন্মভূমি]] জামাইকায় দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষ সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন।
|