ওয়েন রুনি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Abrar 11991 (আলোচনা | অবদান)
হালনাগাদ
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
৪১ নং লাইন:
 
=== দলবদল ===
১৭ বছর এবং পেশাদার খেলার যোগ্যতা অর্জনের আগে তিনি সপ্তাহে ৮০ পাউন্ডের বিনিময়ে ''কাউন্সিল এস্টেটে'' খেলতেন। এই বেতন পরবর্তীতেপরবর্তীকালে কয়েকবার বেড়েছে এবং রুনি বর্তমানে সপ্তাহে প্রায় ৫১,৭৫৫ পাউন্ড বেতন পান। ইউরো ২০০৪ এ দক্ষতা প্রদর্শনের পর তিনি গণমাধ্যমে আলোচনায় আসেন। এভারটন দাবি করে তারা ৫০ মিলিয়ন পাউন্ডের কমে রুনিকে বিক্রি করবে না। এভারটন রুনিকে সপ্তাহে ১২,০০০ পাউন্ডের বেতন সহ তিন বছর মেয়াদী চুক্তির প্রস্তাব দেয়। তবে ২০০৪ সালের ২৭শে আগস্ট রুনির এজেন্ট এ প্রস্তাব ফিরিয়ে দেন। ফলে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ও নিউক্যাসল ইউনাইটেড রুনিকে পেতে ময়দানে অবতীর্ণ হয়।
 
[[দ্য টাইমস]] পত্রিকা, ১৮.৫ মিলিয়ন পাউন্ডের বিনিময়ে নিউক্যাসলের সাথে রুনির চুক্তি প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে একটি খবর প্রকাশ করে, রুনির এজেন্ট যার সত্যতা পরে স্বীকার করেন। শেষপর্যন্ত ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড রুনিকে দলে ভেড়াতে সক্ষম হয়। [[২০০৪]] সালের [[আগস্ট ৩১|৩১শে আগস্ট]] রুনি এভারটনে দলবদলের আবেদন করেন এবং ম্যানচেস্টারের সাথে ৩১ মিলিয়ন পাউন্ড (৪৯ মিলিয়ন পাউন্ড বেতন সহ) মূল্যের একটি চুক্তিতে এভারটন রাজী হয়। দলবদলের সময়সীমা শেষ হওয়ার মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগে চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়।
৭৪ নং লাইন:
ইংল্যান্ড টাইব্রেকারে হেরে যাওয়ার পর [[গ্যারি লিনেকার|গ্যারি লিনেকারের]] নেতৃত্বে বিবিসির বিশেষজ্ঞ দল একটি ভিডিও ক্লিপ প্রকাশ করে যা তাদের কাছে রুনির লাল কার্ডের কারণে চিত্তাকর্ষক মনে হয়েছে। খেলার আগে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে রুনির সতীর্থ ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো পিছন থেকে তার কাছে আসেন এবং রুনির কানে সরাসরি কিছু বলার আগে তার মাথা রুনির দিকে আক্রমণাত্বক ভঙ্গিতে আনেন।<ref name=ronaldo_problem>{{cite news | date=[[2006-07-04]] | url=http://worldcup.reuters.co.uk/portugal/news/usnL01398402.html | title=Christiano Ronaldo a problem for Man Utd|publisher=[[Reuters]] | accessdate=2006-11-17}}</ref> রুনির তখনকার প্রতিক্রিয়া ও রোনালদোর চেহারা দেখে মোটেও ক্রীড়াসুলভ মনে হয়নি। রুনির মাঠ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পর রোনালদো পর্তুগিজ খেলোয়াড়দের উদ্দেশ্যে চোখ টেপেন।<ref name=ronaldo_problem /> খেলার পর ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো বলেন, তিনি রেফারিকে লাল কার্ড দেখাতে জোরাজুরি করেননি, শুধু এটা একটা ফাউল বলার জন্যই রেফারির শরনাপন্ন হয়েছিলেন।
 
[[জুলাই ৩|৩ জুলাই]] রুনি একটি বিবৃতি দেন, যাতে তিনি বলেন, "ক্রিস্টিয়ানোর প্রতি আমার কোণ খারাপ মনোভাব নেই তবে আমি ব্যাথিত এইজন্য যে সে ঘটনার সাথে জড়িত হতে চেয়েছে। আমি মনে করি সেই ঘটনার সময় আমার স্মরনস্মরণ করা উচিত ছিল আমরা তখন সতীর্থ নই।" তিনি আরো দাবি করেন এই ঘটনা কেবলই একটি দুর্ঘটনা। তিনি বিবৃতিতে তার প্রতিক্রিয়ার পক্ষে বলেন: "আমি বলতে চাই আমি ইচ্ছাকৃতভাবে আমার পা রিকার্ডো কারভালহোর উপর ফেলিনি। সে আমার পিছন থেকে পিছলে যায় এবং দুর্ভাগ্যজনকভাবে এমন অবস্থানে উপনীত হয় যেখানে নিয়ন্ত্রন রাখার জন্য আমার পা সেই অবস্থায় যায়। এই হচ্ছে অবস্থা। যখন রেফারি আমাকে লাল কার্ড দেন তখন আমি খুবই অবাক হয়েছি।"<ref>{{cite news | date=[[2006-07-03]] | url=http://soccernet.espn.go.com/news/story?id=373186&cc=5739 | title=Rooney claim: No intent and no ill will | work=[[Soccernet]] | accessdate=2006-11-17}}</ref>
 
ফিফার শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ কমিটি কোয়ার্টার-ফাইনালে ওয়েইন রুনির লাল কার্ড পাওয়ার ঘটনা তদন্ত করে এবং দুটি প্রতিযোগিতামূলক খেলায় রুনিকে নিষিদ্ধ ঘোষনাঘোষণা করে এবং ৫,০০০ সুইস ফ্রাঙ্ক জরিমানা করে।<ref>{{cite news | date=[[2006-07-10]] | url=http://worldcup.reuters.co.uk/england/news/usnL08917618.html | title=FIFA hands Rooney two-match ban | publisher=[[Reuters]] | accessdate=2006-11-17}}</ref>
 
[[২০০৬]] সালের [[আগস্ট ৪|৪ আগস্ট]] ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে [[এফ.সি. পোর্তো|এফসি পোর্তোর]] বিরুদ্ধে খেলায় রুনি অবৈধভাবে কনুই ব্যবহার করার কারণে আবার লাল কার্ড পান,<ref>{{cite news | date=[[2006-08-04]] | url=http://news.bbc.co.uk/sport1/hi/football/teams/m/man_utd/5247208.stm | title=Rooney & Scholes off in friendly | publisher=[[BBC Sport]] | accessdate=2006-11-17}}</ref> এবং পরবর্তীতে [[দ্য ফুটবল এসোসিয়েশন|এফএ]] কর্তৃক তিন-খেলার জন্য নিষিদ্ধ হন, যখন রেফারি রুড বোসেন ২৩ পৃষ্ঠার একটি রিপোর্টে কেন রুনিকে সে খেলায় লাল কার্ড দেখানো জরুরি ছিল তা প্রকাশ করেন। <ref>{{cite news | date=[[2006-08-15]] | url=http://news.bbc.co.uk/sport1/hi/football/teams/m/man_utd/4796139.stm | title=Rooney & Scholes lose ban appeals|publisher=[[BBC Sport]] | accessdate=2006-11-17}}</ref> এই ঘটনা সবাইকে আশ্চর্যান্বিত করেছে কারণ অন্য যে খেলোয়াড়েরা মৌসুমপূর্ব প্রীতি খেলায় লাল কার্ড দেখেছেন তাদের বেলায় কোন নিষেধাজ্ঞা আসেনি। রুনি এফএতে এ বিষয়ে লেখেন এবং নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার না করলে এফএকে দেয়া তার ছবি ব্যবহারের অনুমতি প্রত্যাহার করার হুমকি দেন।{{Fact|date=January 2007}} তবে এফএর এ বিষয়ক কোন নিয়ম নেই। {{Fact|date=January 2007}}
১১১ নং লাইন:
২০০৪সালের জুনে ইউরোপিয়ান কাপে সবচেয়ে কম বয়সে (১৮ বছর ২৩৭ দিন)গোল করেন।
 
(উপরের ৩টি রেকর্ড পরবর্তীতেপরবর্তীকালে তাঁর হাতছাড়া হয়)
 
ইংল্যান্ডের হয়ে তিনি সবচেয়ে কম বয়সে (১৭ বছর ৩১৭ দিন)গোল করেন।