উইলেম ডে সিটার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা? |
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান) অ বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন |
||
৪২ নং লাইন:
{{cquote|গিলের করা বৃহস্পতির উপগ্রহগুলোর হেলিওমিটার পর্যবেক্ষণ নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে ডে সিটার জ্যোতির্বিজ্ঞানের যে শাখায় প্রবেশ করেছিলেন তা তার মত বিজ্ঞজনের জন্য উপযুক্ত মনে হচ্ছিল। একদিকে, সবচেয়ে জটিল গাণিতিক সমস্যা স্পষ্টভাবে বুঝতে পারা এবং বাস্তবসম্মতভাবে সেগুলোর সমাধান করার মত মেধা তার ছিল, অন্যদিকে তিনি পর্যবেক্ষণের গুরুত্ব ও সীমাবদ্ধতা বিষয়ে এক ধরণের সংশয়বাদী অন্তর্দৃষ্টি অর্জন করেছিলেন। পর্যবেক্ষণ এবং যন্ত্রপাতির প্রতি প্রচণ্ড আগ্রহ থাকার কারণেই তিনি এই অন্তর্দৃষ্টি পেয়েছিলেন।<ref name="oort">J H Oort, Obituary: Willem de Sitter, The Observatory 58 (1935), 22-27.</ref>}}
১৮৯৮ সালের ৬ই ডিসেম্বর ডে সিটার দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউনেই Eleonora Suermondt-কে বিয়ে করেন। Eleonora-র জন্ম হয়েছিল ডাচ ইস্ট ইন্ডিজের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর Surabaya-তে। ডে সিটারের সাথে যখন দেখা হয় তখন তিনি স্কুল শিক্ষিকা ছিলেন। তাদের প্রথম সন্তান Lamoraal Ulbo-র জন্ম হয়েছিল ১৮৯৯ সালের সেপ্টেম্বরে কেপটাউনেই। কিন্তু খ্রোনিঙেনে ফিরে আসার পর ১৯০১ সালের ১০ জানুয়ারি শিশুটি মারা যায়। তাদের অন্য সন্তানদের নাম হচ্ছে Theodora (জন্ম: ১৯০০), Lamoraal Ulbo (জন্ম: ১৯০২), Aernout (জন্ম: ১৯০৫) এবং Agnes (জন্ম: ১৯০৮)। লামোরাল উলবো ডে সিটার
== লেইডেন মানমন্দিরে ==
১৮৭২ সাল থেকে ইউনিভার্সিটি অফ লেইডেনের মানমন্দিরের পরিচালক এবং সেখানে জ্যোতির্বিজ্ঞানের অধ্যাপক হিসেবে কাজ করছিলেন Hendricus Gerardus van de Sande Bakhuyzen, ১৯০৮ সালে তিনি অবসর
পরিচালক হওয়ার পর তিনি লেইডেনের জ্যোতির্বিজ্ঞান জগতে একটি বড় ধরণের পরিবর্তন নিয়ে আসেন। প্রথমেই জ্যোতির্বিজ্ঞানের জন্য তিনটি আলাদা আলাদা ডিভিশন তৈরি করেন: অবস্থানের মৌলিক জ্যোতির্বিদ্যা বা জ্যোতির্মিতি, জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞান এবং খ-বলবিদ্যা বা তাত্ত্বিক জ্যোতির্বিজ্ঞান। তার নেতৃত্বকালীন সময়ে লেইডেন ছিল পৃথিবীর সেরা জ্যোতির্বিজ্ঞান প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি।<ref name="oort"/>
১৯১৩ সালে ডে সিটার যুগল তারা পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত
== বিশ্বতত্ত্বে অবদান ==
|