রাণীশংকৈল উপজেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
তথ্যসূত্র প্রদান ও পরিবর্ধন করা হলো
১৯ নং লাইন:
== অবস্থান ==
[[File:Shibdhighi Tematha.JPG|thumb|রানীশংকাইল উপজেলা শহরে শিবদীঘি তেমাথা, বামে [[জেড৫০০৪ (বাংলাদেশ)|জেড৫০০৪ সড়কের]] আরম্ভ।]]
রানীশংকৈল উপজেলাটি হলো ঠাকুরগাঁও জেলা এবং রংপুর বিভাগের অন্তর্গত। এটি বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিম কর্ণরে অবস্থিত। এর আয়তন ২৮৭.৫৯ বর্গকিলোমিটার। রাজধানী ঢাকা থেকে রানীশংকৈলের দুরত্ব প্রায় ৪৮০ কিলোমিটার। এই উপজেলার উত্তর দিকে [[বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা]], পূর্বে [[পীরগঞ্জ উপজেলা]], পশ্চিমে [[হরিপুর উপজেলা]] এবং দক্ষিণে ভারতের [[পশ্চিম বঙ্গ]] অবস্থতি।
 
== ইতিহাস ==
প্রাচীনকালে এই অঞ্চল বরেন্দ্র অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত ছিলো। পরর্বতীতে ১৯৪৭ সালে ভারত-পাকিস্তান বিভক্তির সময় পূর্ব পাকিস্তান এবং পরে ১৯৭১ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের অন্তর্গত হয়। ১৯৮৪ সালের আগ পর্যন্ত রানীশংকৈল উপজেলাটি দিনাজপুর জেলার অধীনেই ছিলো ৮৪ সালে ঠাকুরগাঁও কে নতুন জেলা করা হলে রানীশংকৈল ঠাকুরগাঁও জেলার মধ্যে আসে। এই উপজেলার উত্তর দিকে [[বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা]], পূর্বে [[পীরগঞ্জ উপজেলা]], পশ্চিমে [[হরিপুর উপজেলা]] এবং দক্ষিণে ভারতের [[পশ্চিম বঙ্গ]] অবস্থতি।
 
১৯৪৬ সালে রানীশংকৈল উপজেলায় [[তেভাগা আন্দোলন]] ছড়িয়ে পড়ে। সে সময় কৃষক নারীরা লাঠি, ঝাঁটা, দা-বটি, কুড়াল যে যা হাতের কাছে পায় তাই দিয়ে পুলিশকে বাঁধা দেয়। একজন বন্দুকধারী পুলিস নারী ভলান্টিয়ারদের প্রতি অসম্মানজনক উক্তি করে গালি দেয়। কৃষক নেতা ও [[রাজবংশী]] নারী ভাণ্ডনীর নেতৃত্বে কৃষক নারীরা পুলিসটিকে গ্রেপ্তার করে সারারাত আটক রাখে। ভাণ্ডনী সারারাত বন্দুক কাঁধে করে তাকে পাহারা দেয়।<ref>সুপ্রকাশ রায়, ''তেভাগা সংগ্রাম''; র‍্যাডিক্যাল কলকাতা, সংশোধিত দ্বিতীয় প্রকাশ, জানুয়ারি ২০১১, পৃষ্ঠা ১১-১২</ref>
 
==নদনদী==