১৯৭৭ সালে শেখ নিয়ামত আলী ও [[মসিহউদ্দিন শাকের]] [[সূর্য দীঘল বাড়ী (চলচ্চিত্র)|সূর্য দীঘল বাড়ী]] চলচ্চিত্রের শ্যুটিং শুরু করেন।<ref name=homage/> চলচ্চিত্রটি ঔপন্যাসিক [[আবু ইসহাক]] রচিত [[সূর্য দীঘল বাড়ী]] উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত হয়।<ref>{{cite news|url=http://www.jjdin.com/?view=details&archiev=yes&arch_date=15-01-2015&feature=yes&type=single&pub_no=1072&cat_id=3&menu_id=75&news_type_id=1&index=0 |title='সূর্য-দীঘল বাড়ী' সময়ের জীবন্ত ইতিহাস |date=১৪ জুন, ২০০৮ |work=দৈনিক যায় যায় |author=আশরাফ উদ্দীন আহমেদ |accessdate=১১ সেপ্টেম্বর, ২০১১ |location=ঢাকা, বাংলাদেশ|language=ইংরেজি|trans-title=}}</ref> এটিই বাংলাদেশেও প্রথম সরকারি অনুদানে নির্মিত চলচ্চিত্র।<ref>{{cite news|url=http://archive.prothom-alo.com/detail/date/2010-01-22/news/54859 |title=‘সূর্য দীঘল বাড়ী’র ইংরেজি সাবটাইটেল |date=৮ এপ্রিল, ২০১০ |work=দৈনিক প্রথম আলো |author=|accessdate=১১ মার্চ, ২০১৬ |location=ঢাকা, বাংলাদেশ|language=ইংরেজি|trans-title=}}</ref> চলচ্চিত্রটি জার্মানির [[মেনহেইম চলচ্চিত্র উৎসব]] এবং পর্তুগালের ফিগুএরা দা ফোজ চলচ্চিত্র উত্সবসহ পাচটি আন্তর্জাতিক পুরস্কার ও সম্মাননা লাভ করে।<ref>{{cite news|url=http://archive.thedailystar.net/2005/06/13/d506131404116.htm|title=Did you know?|date=১৩ জুন, ২০০৫ |newspaper=দ্য ডেইলি স্টার |accessdate=৪ এপ্রিল, ২০১৬|language=ইংরেজি|trans-title=}}</ref> এছাড়াও শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রসহ [[জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (বাংলাদেশ)|জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের]] আটটি বিভাগে ও [[বাচসাস পুরস্কার|বাচসাস পুরস্কারের]] ছয়টি বিভাগে পুরস্কার অর্জন করে। ১৯৮৫ সালে তার নিজের প্রযোজনা সংস্থা এস নিয়ামত আলী প্রডাকশন্স থেকে নির্মাণ করেন তার নিজের কাহিনী ও চিত্রনাট্যে [[দহন (১৯৮৬-এর চলচ্চিত্র)|দহন]]। এই চলচ্চিত্রটি শ্রেষ্ঠ পরিচালকসহ [[জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (বাংলাদেশ)|জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের]] তিনটি বিভাগে ও [[বাচসাস পুরস্কার|বাচসাস পুরস্কারের]] দশটি বিভাগে পুরস্কার অর্জন করে। ১৯৯৫ সালে আবার তার প্রযোজনা সংস্থা থেকে নির্মাণ করেন [[অন্য জীবন (চলচ্চিত্র)|অন্য জীবন]]। এই চলচ্চিত্রটি শ্রেষ্ঠ পরিচালকসহ [[জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (বাংলাদেশ)|জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের]] এগারটি বিভাগে পুরস্কার অর্জন করে। চলচ্চিত্রের পাশাপাশি তিনি ''জন পরিবহন'' নামক একটি প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ করেন। এছাড়া তিনি নাটকও পরিচালনা করেছেন। ১৯৯৬ সালে [[বাংলাদেশ টেলিভিশন|বিটিভির]] জন্য নির্মাণ করেছিলেন দিলারা ডলি রচিত ''শেষ দেখা শেষ নয়'' নাটকটি।<ref>{{cite news|url=http://www.amardeshonline.com/pages/details/2014/01/03/230911#.VwLId_l97Dc |title=একই অনুষ্ঠান নিয়ে তাজিনের দশ বছর |date=২ জানুয়ারি, ২০১৪ |newspaper=[[দৈনিক আমার দেশ]] |accessdate=৪ এপ্রিল, ২০১৬|language=ইংরেজি|trans-title=}}</ref>
== চলচ্চিত্রের তালিকা ==
৪৩ নং লাইন:
== মৃত্যু ==
শেখ নিয়ামত আলী ২০০৩ সালের ২৩ নভেম্বর রাজধানী ঢাকার বারডেম হাসপাতালে মারা যান। তিনি দীর্ঘদিন কিডনির সমস্যায় ভোগতেছিলেন।<ref>{{cite news|url=http://archive.thedailystar.net/2003/11/25/d31125012020.htm |title=Film-maker Sheikh Niamat passes away [চলচ্চিত্রকার শেখ নিয়ামত আলী মারা গেছেন] |date=২৫ নভেম্বর, ২০০৩ |newspaper=দ্য ডেইলি স্টার |accessdate=৪ এপ্রিল, ২০১৬|language=ইংরেজি|trans-title=চলচ্চিত্রকার শেখ নিয়ামত আলী মারা গেছেন}}</ref>
