রেল মন্ত্রক (ভারত): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Pratik89Roy (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
২৫ নং লাইন:
[[চিত্র:An Ambassador and a scooter in front of an old stem engine in Delhi.jpg|thumb|200px|রেল ভবন,নতুন দিল্লী]]
ঐতিহাসিক কারণে রেল মন্ত্রক [[ভারতের সাধারণ বাজেট|ভারতের সাধারণ বাজেটের]] বাইরে একটি পৃথক বাজেট পেশ করে থাকে। এই পৃথক বাজেট পেশের সূত্রপাত ঘটে ১৯২৪ সালে। সেই সময় রেলওয়ে বাজেট ছিল দেশের বাজেটের ৭০ শতাংশ। তাই প্রতিটি বাজেটকে আলাদা গুরুত্ব দেওয়ার লক্ষ্যে রেলওয়ে বাজেটকে সাধারণ বাজেট থেকে পৃথক করা হয়। বর্তমানে রেলবাজেটের পরিমাণ সাধারণ বাজেটের তুলনায় ১৫ শতাংশ কম। যদিও এখন আর রেলবাজেট পেশকে কোনো পৃথক বাজেট উপস্থাপনা হিসেবে দেখা হয় না, তবুও সারা দেশে এই বাজেট নিয়ে বিশেষ উৎসাহ উদ্দীপনা দেখা যায়। কারণ রেলের বার্ষিক ভাড়া ও কর-আরোপের কথা এই বাজেট থেকেই জানা যায়। [[জন মাথাই]], [[এন গোপালস্বামী আয়াঙ্গার]], [[লালবাহাদুর শাস্ত্রী]], [[মধু দণ্ডবতে]], [[মাধবরাও সিন্ধিয়া]], [[সি কে জাফর শরিফ]] প্রমুখ বিশিষ্ট নেতা অতীতে ভারতের রেলমন্ত্রীর দায়িত্বভার বহন করেছেন।
 
==সম্পুরক সংস্থা ==
রেল ইন্ডিয়া টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক সার্ভিসেস , RITES
 
== আরও দেখুন ==