ঝিনুক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎দৈহিক কাঠামো: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে, কোন সমস্যা?
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
১৯ নং লাইন:
'''ঝিনুক''' ({{lang-en|Oyster}}) এক ধরণের দুই খোলকবিশিষ্ট বা দ্বিপুটক [[জলজ প্রাণী]]। এদের বাসস্থান সমুদ্র অথবা অল্প লবণাক্ত পানিতে হয়ে থাকে। এদের শরীরের [[খোলক]] উচ্চস্তরের [[চুন|চুনজাতীয়]] পদার্থ দিয়ে গঠিত। [[শরীর|শরীরের]] কমপক্ষে একটি অংশ [[পানি|পানিতে]] ঢাকা থাকে। পঞ্চাশেরও অধিক [[প্রজাতি|প্রজাতির]] ঝিনুক ভক্ষণযোগ্য। এরা সকলেই বিশেষ ধরণের [[ছাঁকুনী]] কাঠামোর সাহায্যে [[খাদ্য]] গ্রহণ করে ও এর সঙ্গে থাকা অতিরিক্ত পানি ত্যাগ করে।
 
[[মানুষ]] কর্তৃক কিছু প্রজাতির ঝিনুক [[বাজারজাতকরণ|বাজারজাতকরণে]], [[রান্না|রান্না-বান্না]] কিংবা কাঁচাকাচা ভক্ষণ করা হয়ে থাকে। এছাড়াও, [[গৃহপালিত]] [[হাঁস]]-[[মুরগী|মুরগীর]] খাবারেও ঝিনুকের কদর রয়েছে। [[মুক্তা]] উৎপাদনকারী ঝিনুক সাধারণতঃ মানুষ খায় না; যদিও এ জাতীয় ঝিনুক [[খাবার]] উপযোগী।
 
== দৈহিক কাঠামো ==
৪০ নং লাইন:
 
== পুষ্টিমান ==
উনবিংশঊনবিংশ শতকের শুরুতে সস্তা মূল্যমানের খাবার হিসেবে [[শ্রমজীবি]] মানুষের কাছে এর গ্রহণযোগ্যতা ছিল। নিউইয়র্কের পোতাশ্রয়ে ঝিনুকের বাসস্থান বিশ্বের বৃহত্তম ঝিনুক সংগ্রহশালা হিসেবে বিবেচিত।
 
ঝিনুকে জিঙ্ক, লৌহ, ক্যালসিয়াম, সেলেনিয়ামসহ ভিটামিন এ এবং ভিটামিন বি১২-এর ন্যায় গুরুত্বপূর্ণ খনিজ উপাদান রয়েছে। তবে খাদ্য শক্তি কম রয়েছে। এক ডজন কাঁচাকাচা ঝিনুকে মাত্র ১১০ [[কিলোক্যালরী]] শক্তি সঞ্চিত আছে। কাঁচাকাচা ভক্ষণ করলেই সবচেয়ে বেশী খাদ্য উপযোগিতা পাওয়া যায়।<ref>{{cite web|url=http://www.nutritiondata.com/facts/finfish-and-shellfish-products/4189/2 |title=Nutrition Facts and Analysis for Mollusks, oyster, eastern, wild, raw |publisher=Nutritiondata.com |date= |accessdate=2011-08-16}}</ref>
 
প্রাচীনকাল থেকেই ঝিনুক [[যৌন উদ্দীপনা]] বৃদ্ধিতে সহায়তাকারীর প্রধান উপাদান হিসেবে বিবেচিত।<ref>{{cite web
৬১ নং লাইন:
}}</ref> এর খোলশ ক্যালসিয়াম কার্বোনেট বা চুনজাতীয় উপাদান দিয়ে তৈরী।
 
কাঁচাকাচা, সিদ্ধ, ভেজে, রোস্ট ইত্যাদি বিভিন্নভাবে খাওয়া যায়। এছাড়াও, বিভিন্ন ধরণের পানীয়ে এর ব্যবহার রয়েছে।
 
== তথ্যসূত্র ==