চীন-নেপাল যুদ্ধ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান) অ বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন |
|||
৪৩ নং লাইন:
==দ্বিতীয় আক্রমণ==
[[File:Capture of Magaer.jpg|thumb|right|300px|১৭৯২ সালে গুর্খা অভিযানের একটি দৃশ্য (নেপাল)]]
তিব্বতীরা অর্থপ্রদানে অসম্মত হলে [[বাহাদুর শাহ (নেপাল)|বাহাদুর শাহ]] ১৭৯১ খ্রিষ্টাব্দে [[দামোদর পাণ্ডে|দামোদর পাণ্ডের]] অধীনে একটি সেনাবাহিনী কুতির দিকে এবং [[অভিমান সিং বস্নেত|অভিমান সিং বস্নেতের]] অধীনে অপর একটি সেনাবাহিনী কেরুংয়ের দিকে প্রেরণ করেন। [[দামোদর পাণ্ডে]] দিগর্চে আক্রমণ করে স্থানীয় বৌদ্ধবিহারের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে নেন। এই সংবাদ পেয়ে [[চিং রাজবংশ|চিং সম্রাট]] [[চিয়ানলোং]] তিব্বত প্রতিরক্ষার উদ্দেশ্যে [[ফুক'আংগান|ফুক'আংগানের]] নেতৃত্বে ৭০,০০০ সৈন্যের একটি বাহিনীকে প্রেরণ করেন। ফলে নেপালের সঙ্গে তিব্বতের যুদ্ধ নেপালের সঙ্গে চিং রাজবংশের যুদ্ধে পরিণত হয়ে যায়। বৌদ্ধবিহারের লুঠ করা সম্পত্তি ফেরত এবং নেপালে আশ্রিত [[মি-ফাম-ছোস-গ্রুব-র্গ্যা-ম্ত্শো|মি-ফাম-ছোস-গ্রুব-র্গ্যা-ম্ত্শোকে]] প্রত্যার্পণ - এই মর্মে [[চিং রাজবংশ|চিং সাম্রাজ্যের]] পক্ষ থেকে দাবী জানানো হয়, যা নেপালীরা সম্পূর্ণ রূপে অগ্রাহ্য করে। এর উত্তরে [[চিং রাজবংশ|চিং সেনাবাহিনী]] ত্রিশূলী নদীর তীর বরাবর যাত্রা করে নুওয়াকোটে পৌছলে নেপালীদের সঙ্গে তাঁদের যুদ্ধ বাধে। দুই পক্ষে প্রচুর পরিমাণে ক্ষয়ক্ষতি হলেও [[চিং রাজবংশ|চিং সেনাবাহিনী]] নেপালীদের রাজধানী পর্যন্ত পিছু হঠিয়ে দিতে সক্ষম হয়। এই সময় নেপাল
==ফলশ্রুতি==
৫৬ নং লাইন:
# চিং সম্রাট উভয় রাষ্ট্রকে বন্ধুত্বপূর্ণ উপহার প্রেরণ করবে।
এই যুদ্ধের পরে তিব্বত চিং রাজবংশের সম্পূর্ণ অধীনস্থ হলেও নেপাল তাঁর স্বায়ত্তশাসন বজায় রাখতে সক্ষম হয়। তিব্বত অধীনস্থ হওয়ার ফলে মধ্য এশিয়ায় চীনের প্রভাব বিস্তৃত হয়।<ref>Peter Perdue, China Marches West: The Qing Conquest of Central Eurasia (Cambridge: Belknap Press, 2005).</ref> কিন্তু
==তথ্যসূত্র==
|