গণমাধ্যম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
180.234.226.218-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে NahidSultanBot-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
৮ নং লাইন:
বিংশ শতাব্দীর শেষ দিকে গণমাধ্যমকে প্রধান ৮টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। সেগুলো হলো - [[বই]], [[সংবাদপত্র]], [[সাময়িকী]], [[ধারণ যন্ত্র]], [[রেডিও]], [[সিনেমা]], [[টেলিভিশন]] এবং [[ইন্টারনেট]]। বিংশ শতকের শেষ এবং একবিংশ শতকের শুরুতে গণমাধ্যমের প্রকারভেদ নিয়ে প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে যে, গণমাধ্যমের বিভাজন সুস্পষ্টভাবে আরও বৃদ্ধি পাবে। ইতোমধ্যেই [[সেল ফোন]], [[ভিডিও গেম]] এবং [[কম্পিউটার গেমস|কম্পিউটার গেমসকে]] গণমাধ্যম হিসেবে উপস্থাপনা করায় বিতর্ক চলছে। বিংশ শতাব্দীতে ''সেভেন মাস মিডিয়া'' নামে গণমাধ্যম পরিচিত ছিল। সে ধারায় বর্তমান ৭টি গণমাধ্যম হলো -
# মুদ্রিত (বই, পাম্পলেট বা ক্ষুদ্র পুস্তক, সংবাদপত্র, সাময়িকী প্রভৃতি) মাধ্যম যা পঞ্চদশ শতক থেকে প্রচলিত হয়ে আসছে।
# ধারণ যন্ত্র বা রেকর্ডিং ([[গ্রামোফোন রেকর্ড]], [[ম্যাগনেটিক ট্যাপ]], [[কম্প্যাক্ট ক্যাসেট|ক্যাসেট]], [[স্টেরিও-পার্ক|কার্ট্রিজ]], [[সিডি]], [[ডিভিডি]] ইত্যাদি) মাধ্যম যা উনবিংশঊনবিংশ শতকের শেষদিকে প্রচলিত।
# [[চলচ্চিত্র|সিনেমা]] যা উনবিংশঊনবিংশ শতক থেকে প্রচলিত।
# [[রেডিও]] সম্প্রচারের মাধ্যমে যা ১৯১০ সাল থেকে প্রচলিত।
# [[টেলিভিশন]] সম্প্রচার ব্যবস্থা যা ১৯৫০ সাল থেকে প্রচলিত।