আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
User name nai-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Suvray-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
৩৪ নং লাইন:
১৯০৯ সালের ১৫ জুন [[ইংল্যান্ড]], [[অস্ট্রেলিয়া]], [[দক্ষিণ আফ্রিকা|দক্ষিণ আফ্রিকার]] প্রতিনিধিগণ [[লর্ড’স ক্রিকেট গ্রাউন্ড|লর্ড'সে]] বৈঠকে বসেন এবং '''ইম্পেরিয়াল ক্রিকেট কনফারেন্স''' প্রতিষ্ঠা করেন। [[ব্রিটিশ সাম্রাজ্য|ব্রিটিশ সাম্রাজ্যভূক্ত]] টেস্ট ক্রিকেট খেলার উপযুক্ত দলগুলো এ সংস্থার পরিচালনা পরিষদের সদস্যপদ লাভ করার কথা বলা হয়। ১৯২৬ সালে [[ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল|ওয়েস্ট ইন্ডিজ]], [[নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল|নিউজিল্যান্ড]] ও [[ভারত জাতীয় ক্রিকেট দল|ভারত]] পূর্ণ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয় যার ফলে সদস্য দেশের সংখ্যা ৬ এ উন্নীত হয়। ঐ বছরই সংস্থাটি সদস্যপদের বিষয়ে পরিবর্তন আনার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। কেবলমাত্র ব্রিটিশ সাম্রাজ্যভূক্ত দেশগুলোর পরিচালনা পরিষদ কর্তৃক দলগুলো ইংল্যান্ডে গমন ও ইংল্যান্ড থেকে প্রেরণ করলেই সংস্থার নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবে। ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এ সকল শর্তের আওতার বাইরে থাকায় দলটি সদস্যপদ লাভের যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি।<ref>[http://icc-cricket.yahoo.com/about-icc/history-1909-1963.html 1909 – 1963 – Imperial Cricket Conference]</ref> ১৯৪৭ সালে [[পাকিস্তান]] রাষ্ট্র গঠিত হলে দলটিকে ৭ম সদস্যরূপে ১৯৫২ সালে টেস্ট খেলার মর্যাদা দেওয়া হয়। কিন্তু, ১৯৬১ সালের মে মাসে [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল|দক্ষিণ আফ্রিকা]] কমনওয়েলথ ত্যাগ করলে, তারা আইসিসির সদস্যপদ হারায়।
 
১৯৬৫ সালে '''ইম্পেরিয়াল ক্রিকেট কনফারেন্সের''' নাম পরিবর্তন করে '''ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কনফারেন্স''' নামকরণ করা হয়। একই সাথে কমনওয়েলথের বাইরের দেশসমূহের অন্তর্ভূক্তিরঅন্তর্ভুক্তির বিষয়ে অনুমোদন করা হয়, যা সংস্থাটির আন্তর্জাতিক পরিসর অনেকাংশে বৃদ্ধি করে। সহযোগী দেশসমূহ অন্তর্ভূক্তিরঅন্তর্ভুক্তির পর, প্রত্যেক সহযোগী একটি এবং প্রতিষ্ঠাতা ও পূর্ণ সদস্যগণ দুইটি ভোটাধিকার সংরক্ষণ করত। প্রতিষ্ঠাতা সদস্যদের [[ভেটো]] প্রদানের ক্ষমতা ছিল।
 
১৯৮১ সালে [[শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দল|শ্রীলঙ্কাকে]] পূর্ণ সদস্য হিসেবে অনুমোদন দেওয়া হয়। এরফলে টেস্টভূক্ত দলের সংখ্যা সাতে চলে আসে। ১৯৮৯ সালে নতুন নিয়মের প্রবর্তন করা হয় এবং ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট ''কনফারেন্স'' পরিবর্তিত হয়ে বর্তমান নাম '''আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল''' এ প্রবর্তিত হয়। বর্ণবৈষম্য অধ্যায় শেষ হওয়ার পর ১৯৯১ সালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে পুণরায় পূর্ণ সদস্যরূপে হিসেবে ফিরিয়ে আনা হয়। এর পরের বছর ১৯৯২ সালে নবম টেস্ট খেলুড়ে দেশ হিসেবে [[জিম্বাবুয়ে জাতীয় ক্রিকেট দল|জিম্বাবুয়ে]] মর্যাদা লাভ করে। সর্বশেষ ২০০০ সালে [[বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল|বাংলাদেশ]] ১০ম টেস্টভূক্ত দল হিসেবে টেস্ট খেলার মর্যাদা লাভ করে।
১২৬ নং লাইন:
{{মূল|আইসিসি ক্রিকেট ওয়ার্ল্ড}}
 
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল কর্তৃপক্ষ আইসিসি ক্রিকেট ওয়ার্ল্ড শিরোনামের একটি সাপ্তাহিক অনুষ্ঠান টেলিভিশনে সম্প্রচার করছে। স্পোর্টব্র্যান্ড কর্তৃক এটি পরিচালিত হচ্ছে। ৩০ মিনিটের এ অনুষ্ঠানে সর্বশেষ ক্রিকেট সংবাদ, টেস্ট ও [[একদিনের আন্তর্জাতিক|একদিনের আন্তর্জাতিকসহ]] সাম্প্রতিক ক্রিকেটের বিশেষ মূহুর্ত এতে অন্তর্ভূক্তঅন্তর্ভুক্ত থাকে। এছাড়াও, মাঠের বাইরে ও স্বাক্ষাৎকার আইসিসি ক্রিকেট ওয়ার্ল্ডে রয়েছে।
 
== তথ্যসূত্র ==