মহেশখালী উপজেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৭৪ নং লাইন:
[[১৯৯১]] খ্রিস্টাব্দের [[এপ্রিল ২৯|২৯ এপ্রিল]] দ্বীপটির ইতিহাসের সবচেয়ে শোকাবহ দিন। এদিনে প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে লন্ডভন্ড হয়েছিলো মহেশখালীর দ্বীপ উপজেলার বিস্তীর্ণ এলাকা। কত লোক প্রাণ হারিয়েছে কিংবা কত পরিবার সাগরের বুকে নিশ্চিহ্ন হয়েছে তার সঠিক পরিসংখ্যান আজো পাওয়া যায়নি। এ বিধ্বংসী ঘূর্ণিঝড়কালীন বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘন্টায় ২০০-২৫০ কিলোমিটার। জলোচ্ছ্বাসে পানির উচ্চতা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়ায় ৬.১ মিটার। এ ঘূর্ণিঝড় কেড়ে নেয় উপকুলের লক্ষ লক্ষ মানুষ, পশু-পাখির জীবন। সরকারি হিসেবে [[কক্সবাজার জেলা|কক্সবাজার জেলায়]] এসময় নিহত হয় ৫০,০০০ মানুষ। শুধু প্রাণহানী নয়, জলোচ্ছ্বাসের মাত্রা এতই ব্যাপক ছিলো যে, অসংখ্য বাড়ি-ঘর, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, জনপথ, বিদ্যালয়, মাদ্রাসা বিধ্বস্ত হয়ে যায়।<ref name="Azadi"/>
 
== কৃতি ব্যক্তিত্ব ব্যক্তিত==
 
*[[অজিত কুমার রায় বাহাদুর]] (শিক্ষানুরাগী রাজা, মহেশখালী।)
 
# ডঃ বদিউল আলম, ভিসি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।