গণেশপুরাণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
২০ নং লাইন:
থাপান ''গণেশপুরাণ'' গ্রন্থের রচনাকাল নিয়ে মতামতগুলি পর্যালোচনা করে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন যে, এই পুরাণের মূল অংশটি সম্ভবত খ্রিস্টীয় ১২শ ও ১৩শ শতাব্দীতে রচিত। পরবর্তীকালে প্রক্ষিপ্ত কিছু অংশ এই গ্রন্থে সংযোজিত হয়।<ref>For a review of major differences of opinions between scholars on dating see Thapan, op. cit., pp. 30–33.</ref> থাপার এও বলেছেন যে, অন্যান্য পুরাণগুলির মতো এই পুরাণটিও কালে কালে পরিমার্জিত হয়ে একটি বহুস্তর-বিশিষ্ট গ্রন্থে পরিণত হয়েছে।
 
লরেন্স ডব্লিউ. প্রেস্টনের মতে, ''গণেশপুরাণ'' গ্রন্থের রচনাকাল হিসেবে ১১০০-১৪০০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যবর্তী সময়টিই সবার্ধিক যুক্তিগ্রাহ্য। কারণ, এই পুরাণে উল্লিখিত [[নাগপুর]] ও [[বারাণসী|বারাণসীর]] তীর্থস্থানগুলির নির্দিষ্ট সময়কালের সমসাময়িক।<ref>Preston, Lawrence W., p. 103. "Subregional Religious Centers in the History of Maharashtra: The Sites Sacred to {{IAST|Gaṇeśa}}", in: N. K. Wagle, ed., Images of Maharashtra: A Regional Profile of India.</ref>{{Sfn|Bailey|2008|pp=80-85}} হাজরাও ''গণেশপুরাণ'' গ্রন্থের সময়কাল খ্রিস্টীয় ১১০০-১৪০০ অব্দ বলেই মত প্রকাশ করেছেন।<ref>R. C. Hazra, "The {{IAST|Gaṇeśa Purāṇa}}", Journal of the Ganganatha Jha Research Institute, Vol. 9, 1951, pp. 79–99. For dating see p. 97.</ref> ফারকুহারের মতে, এই গ্রন্থের রচনাকাল খ্রিস্টীয় ৯০০-১৩৫০ অব্দ।refঅব্দ।<ref>Farquhar, J. N., An Outline of the Religious Literature of India, pp. 226 and 270.</ref> অন্যদিকে স্টিভেনসন বলেছেন, এই পুরাণ সম্ভবত ১৭শ শতাব্দীর পরে রচিত।<ref>R Stevenson, {{Google books|euhJAAAAcAAJ|Analysis of Ganesa Purana}}, Journal of the Royal Asiatic Society, Art 16, Vol 8, page 319</ref>{{Sfn|Rocher|1986|p=174}}
 
== তথ্যসূত্র ==