হেমন্ত কুমারী দেবী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
কিছু সংশোধন
৩১ নং লাইন:
 
==ব্যক্তিগত জীবন==
[[পুঠিয়া রাজবাড়ী|পুঠিয়ার জমিদার]] মহারানী শরৎ সুন্দরী দেবীর পুত্র যতীন্দ্র নারায়ণ [[১৮৮০]] সালে ঢাকা জেলার বিশিষ্ট জমিদার ভুবনমোহন রায়ের মেয়ে হেমন্ত কুমারী দেবীকে বিয়ে করেন। অসৎ সঙ্গেসঙ্গের কারণে কুমারের শরীরে নানা রোগ দানা বাঁধে। অবশেষে [[১৮৮৩]] সালে তিনি মারা যান।<ref name=lp>McAdam, Marika. (2004) [http://books.google.com/books?id=IkQndiJHRyoC&pg=PA115&lpg=PA115&dq=puthiya+temple+bangladesh&source=web&ots=8oTQuOitKl&sig=aw5RrQbCGNsEsj5bneTb16VoM-Y&hl=en&ei=Hq2bSaHLB5T27AOymdXMAw&sa=X&oi=book_result&resnum=6&ct=result#PPA114,M1 ''Lonely Planet's Bangladesh''.] pp. 114-115.</ref> এদিকে জীবনের শেষ সময় মহারানী মহারাণী হেমন্ত কুমারী দেবীর শাশুড়ি মহারানী শরৎ সুন্দরী নানা সমস্যায় তিক্ত হয়ে ভারতের কাশীতে চলে যান। [[১৮৮৬]] সালে তিনি মারা যান। এরপরে হেমন্ত কুমারী দেবী মাত্র ১৮ বছর বয়সে [[পুঠিয়া উপজেলা|পুঠিয়া]] জমিদারীর দায়িত্বভর গ্রহণ করেন।
[[চিত্র:Palace at Puthia, Rajshahi.JPG|thumbnail|[[পুঠিয়া রাজবাড়ী]], মহারাণী হেমন্ত কুমারী দেবী‘র বাসভবন]]
 
==জমিদারী দায়ীত্ব==
কিন্তু তার অপরিণিত বয়সের সুযোগে প্রকৃত কর্তৃত্ব চলে যায় পিতা ভুবনমোহন ও মামা ভৈরব চন্দ্রের হাতে। [[১৮৯০]] সালে ভুবনমোহন মৃত্যুবরণ করলে রাজবাড়ির দায়িত্ব পান ভৈরব রায়। [[১৮৯৫]] সালে মহারানী হেমন্ত কুমরীর একমাত্র মেয়ে রাজ কুমারী সুরেন্দ্র বালার সঙ্গে বিশ্বেশর স্যানালের বিয়ে হয়। বিয়ের মাত্র ১০ বছর পর ১৯০৫ সালে রাজকুমারী সুরেন্দ্র বালা মারা যান। হেমন্ত কুমারী দেবী অনেক ভালো কাজের জন্য [[লর্ড কার্জন|লর্ড কার্জনের]] আমলে [[১৯০১]] সালে রানী ও [[১৯২০]] সালে লর্ড আর উইনের আমলে মহারানী উপাধীতে ভূষিত হন। [[১৯৪২]] সালে মহারানী হেমন্ত কুমারী দেবী পরলোকগমন করেন। [[১৯৫০]] সালে সারা দেশে জমিদারি প্রথার বিরুদ্ধে গণজাগরণ ঘটে। মহারানী হেমন্ত দেবীর মৃত্যুর পরে অন্য জায়গাগুলোর মতো পুঠিয়া রাজবংশেরও বিলুপ্তি ঘটে।<ref>{{cite news|title=Puthia Palace decaying: Terracotta pieces, other artefacts ruining, being stolen |author=Kamruzzaman Shahin |url=http://www.daily-sun.com/details_yes_26-04-2011_Puthia-Palace-decaying_201_1_1_1_1.html |newspaper=Daily Sun|date=26 April 2011}}</ref>