কীটতত্ত্ব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Bodhisattwa ব্যবহারকারী কীটতত্ব পাতাটিকে কীটতত্ত্ব শিরোনামে কোনো পুনর্নির্দেশনা ছাড়াই স্থানান...
নিবন্ধ সম্প্রসারণ
১ নং লাইন:
{{zoology|File:Insect collage.png}}
'''কীটতত্ত্ব''' (বা কীটবিজ্ঞান বা কীটবিদ্যা; {{lang-en|Entomology}}) [[প্রাণীবিজ্ঞান|প্রাণীবিজ্ঞানে]]র ফলিত শাখা যেখানে কীট বা পোকা সম্পর্কিত যাবতীয় বিষয়সমুহ বৈজ্ঞানিক উপায়ে আলোচনা করা হয়। কীটতত্ত্ব শব্দটি উংরেজী Entomology শব্দের প্রতিশব্দ। Entomology শব্দটি দুটি গ্রীক শব্দ Entomon অর্থ insect বা কীটপতঙ্গ এবং logos অর্থ knowledge বা জ্ঞান বা আলোচনা থেকে এসেছে। এইট প্রাণিবিজ্ঞানের এমন একটি শাখা যা কীটপতঙ্গ সম্বন্ধে আলোচনা করে। সুতরাং প্রাণিবিজ্ঞানের যে শাখায় কীটপতঙ্গের উৎপত্তি ও বিস্তৃতি, দৈহিক গঠন, পরিস্ফুটন, শ্রেণিবিন্যাস, পরিবেশ, বিবর্তন, অর্থনৈতিক গুরুত্ব প্রভৃতি সম্বন্ধে আলোচনা, পর্যালোচনা ও গবেষনা করা হয় তাকে কীটতত্ত্ব বলে।<ref>{{cite book |last=বিশ্বাস |first1=বিবেকানন্দ |title=আধুনিক কীটতত্ত্ব |chapter=সাধারন আলোচনা |editor-last=ওয়াহাব |editor-first=আবদুল |location=ঢাকা, বাংলাদেশ |publisher=বাংলা একাডেমী |date=জুন ২০১৪ |page=১ |isbn=984-07-5355-X }}</ref>
 
==আলোচ্য বিষয় সমূহ==
'''কীটতত্ত্ব''' (বা কীটবিজ্ঞান বা কীটবিদ্যা; {{lang-en|Entomology}}) [[প্রাণীবিজ্ঞান|প্রাণীবিজ্ঞানে]]র ফলিত শাখা যেখানে কীট বা পোকা সম্পর্কিত যাবতীয় বিষয়সমুহ বৈজ্ঞানিক উপায়ে আলোচনা করা হয়। অতীতে “পতঙ্গ” শব্দটি অধিক অস্পষ্ট ছিল, এবং ঐতিহাসিকভাবে কীটবিজ্ঞানের সংজ্ঞার মধ্যে অন্যান্য পর্বের বা [[আর্থ্রোপোড]] দলের স্থলজ প্রাণী, যেমন [[আরাকনিড]], [[মিরিয়াপোড]], [[কেঁচো]], স্থল শামুক, এবং স্লাগের অধ্যয়নও অন্তর্ভুক্ত ছিল। বৃহৎ পরিসরে অনানুষ্ঠানিকভাবে এখনও কীট বুঝাতে এসবকেও বুঝানো হয়।
প্রাণীবিদ্যার অন্যান্য শাখার মতোন কীটবিজ্ঞান একটি টেক্সনট্যাক্সন-ভিত্তিক বিভাগ। যেকোনো ধরণের বৈজ্ঞানিক অধ্যয়ণ, যাতে কীট সম্বন্ধীয় অনুসন্ধানের উপর আলোকপাত করা হয়, সংজ্ঞানুসারে তাকে কীটবিজ্ঞান বলে। সে কারণে কীটবিজ্ঞানের আলোচনার মধ্যে নানান বিষয় অন্তর্ভুক্ত থাকে যেমন, [[আণবিক জিনতত্ত্ব]], [[আচরণ]], [[বায়োমেকানিকস]], [[জৈব রসায়ণ]], [[সিসটেমেটিক্স]], [[শারীরবিদ্যা]], [[বিবর্তনশীল জীববিদ্যা]], [[ইকোলজি|বাস্তুবিদ্যা]], [[অঙ্গসংস্থানবিদ্যা]], [[জীবাশ্মবিজ্ঞান]], [[গণিত]], [[নৃবিজ্ঞান]], [[রবোটিক্স]], [[কৃষি]], [[পুষ্টি]], ফরেনসিক বা [[বিচারসহায়ক বিজ্ঞান]], ইত্যাদি।
 
==কীট==
প্রাণীবিদ্যার অন্যান্য শাখার মতোন কীটবিজ্ঞান একটি টেক্সন-ভিত্তিক বিভাগ। যেকোনো ধরণের বৈজ্ঞানিক অধ্যয়ণ, যাতে কীট সম্বন্ধীয় অনুসন্ধানের উপর আলোকপাত করা হয়, সংজ্ঞানুসারে তাকে কীটবিজ্ঞান বলে। সে কারণে কীটবিজ্ঞানের আলোচনার মধ্যে নানান বিষয় অন্তর্ভুক্ত থাকে যেমন, [[আণবিক জিনতত্ত্ব]], [[আচরণ]], [[বায়োমেকানিকস]], [[জৈব রসায়ণ]], [[সিসটেমেটিক্স]], [[শারীরবিদ্যা]], [[বিবর্তনশীল জীববিদ্যা]], [[ইকোলজি|বাস্তুবিদ্যা]], [[অঙ্গসংস্থানবিদ্যা]], [[জীবাশ্মবিজ্ঞান]], [[গণিত]], [[নৃবিজ্ঞান]], [[রবোটিক্স]], [[কৃষি]], [[পুষ্টি]], ফরেনসিক বা [[বিচারসহায়ক বিজ্ঞান]], ইত্যাদি।
কীটপতঙ্গ এক ধরনের খন্ডায়িত প্রাণী। এগুলা আর্থোপোডা বা সন্ধিপদী পর্বের অন্তর্গত ইনসেক্টা শেনীর সদস্য যেগুলো প্রাণিজগতের বৃহত্তম গোষ্ঠী। প্রায় ১৩ লক্ষ বর্ণনাকৃত প্রজাতির মধ্যে কীট হল জানা জীবের মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশেরও অধিক। <ref>চ্যাপমেন, এ. ডি (২০০৬), '[http://www.environment.gov.au/biodiversity/abrs/publications/other/species-numbers/index.html Numbers of living species in Australia and the World'], ক্যানবেরা, [http://www.environment.gov.au/biodiversity/abrs/index.html অস্ট্রেলিয়ান বায়োলজিক্যাল রিসোর্স স্টাডিজ]।</ref> ৪০ কোটি বছরেরও পুরনো ইতিহাসধারী এই কীটের সাথে মানুষ এবং অন্যান্য জীবের জীবন ওতোপ্রতোভাবে জড়িয়ে আছে।
 
'''কীটতত্ত্ব''' (বা কীটবিজ্ঞান বা কীটবিদ্যা; {{lang-en|Entomology}}) [[প্রাণীবিজ্ঞান|প্রাণীবিজ্ঞানে]]র ফলিত শাখা যেখানে কীট বা পোকা সম্পর্কিত যাবতীয় বিষয়সমুহ বৈজ্ঞানিক উপায়ে আলোচনা করা হয়। অতীতে “পতঙ্গ” শব্দটি অধিক অস্পষ্ট ছিল, এবং ঐতিহাসিকভাবে কীটবিজ্ঞানের সংজ্ঞার মধ্যে অন্যান্য পর্বের বা [[আর্থ্রোপোড]] দলের স্থলজ প্রাণী, যেমন [[আরাকনিড]], [[মিরিয়াপোড]], [[কেঁচো]], স্থল শামুক, এবং স্লাগের অধ্যয়নও অন্তর্ভুক্ত ছিল। বৃহৎ পরিসরে অনানুষ্ঠানিকভাবে এখনও কীট বুঝাতে এসবকেও বুঝানো হয়।
প্রায় ১৩ লক্ষ বর্ণনাকৃত প্রজাতির মধ্যে কীট হল জানা জীবের মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশেরও অধিক। <ref>চ্যাপমেন, এ. ডি (২০০৬), '[http://www.environment.gov.au/biodiversity/abrs/publications/other/species-numbers/index.html Numbers of living species in Australia and the World'], ক্যানবেরা, [http://www.environment.gov.au/biodiversity/abrs/index.html অস্ট্রেলিয়ান বায়োলজিক্যাল রিসোর্স স্টাডিজ]।</ref> ৪০ কোটি বছরেরও পুরনো ইতিহাসধারী এই কীটের সাথে মানুষ এবং অন্যান্য জীবের জীবন ওতোপ্রতোভাবে জড়িয়ে আছে।
 
== তথ্যসূত্র ==
{{Reflist}}
 
==বহিঃ সংযোগ==
 
{{জীববিজ্ঞান-অসম্পূর্ণ}}
[[বিষয়শ্রেণী:কীটবিদ্যাকীটতত্ত্ব]]
 
[[বিষয়শ্রেণী:কীটবিদ্যা]]