টনি লক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
অর্জনসমূহ - নতুন অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
Suvray (আলোচনা | অবদান)
+ 15টি বিষয়শ্রেণী হটক্যাটের মাধ্যমে
৭২ নং লাইন:
'''গ্রাহাম অ্যান্থনি রিচার্ড (টনি) লক''' ({{lang-en|Graham Anthony Richard (Tony) Lock}}; [[জন্ম]]: [[৫ জুলাই]], [[১৯২৯]] - [[মৃত্যু]]: [[৩০ মার্চ]], [[১৯৯৫]]) সারের লিম্পসফিল্ড এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বিশিষ্ট ইংরেজ ক্রিকেটার ছিলেন। [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ বামহাতি স্পিন বোলিং করতেন। কাউন্টি ক্রিকেটে সারে ও লিচেস্টারশায়ার এবং অস্ট্রেলীয় ঘরোয়া ক্রিকেটে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের পক্ষে খেলেছেন '''টনি লক'''। সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ৪৯ টেস্টে ২৫.৫৮ গড়ে ১৭৪ উইকেট পেয়েছেন তিনি।<ref name="Cap">{{cite book |title=If The Cap Fits |last=Bateman |first=Colin |authorlink= |coauthors= |year=1993 |publisher=Tony Williams Publications |location= |isbn=1-869833-21-X |page=112 |pages= |url= |accessdate=25 April 2011}}</ref>
 
== প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট ==
১৯৪৬ সালে সতের বছর বয়সে সারে ক্লাবের পক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তাঁর। কিন্তু, ১৯৪৯ সালের পূর্ব পর্যন্ত দলে তিনি নিয়মিতভাবে খেলতে পারেননি। ১৯৫১ সালে ১০৫ উইকেট পান। এরপর ১৯৬২ সাল পর্যন্ত নিয়মিতভাবে শত উইকেটের প্রাপ্তি ঘটতো তাঁর। তন্মধ্যে, ১৯৫৫ ও ১৯৫৭ সালে দুই শতাধিক উইকেট পেয়েছেন।
 
১৯৬২-৬৩ মৌসুমের অ্যাশেজ থেকে বাদ পড়ে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ব্যাপক সাফল্য পান। খেলা থেকে অবসরের পূর্ব-পর্যন্ত ঐ রাজ্যদলের সাথে প্রত্যেক শীত মৌসুমেই খেলতেন তিনি। ১৯৬৫ সালে লিচেস্টারশায়ারে খেলেন ও পরবর্তী দুই মৌসুমে দলের অধিনায়ক ছিলেন। ১৯৬৭ সালে দলকে কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপের দ্বিতীয় স্থানে নিয়ে যান।
১৯৫২ সালে ভারতের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত সিরিজের তৃতীয় টেস্টে তাঁর অভিষেক ঘটে।<ref name="Cap"/> পরের গ্রীষ্মে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে চতুর্থ ও পঞ্চম টেস্টে অংশ নেন। ইংল্যান্ড অ্যাশেজ পুণরুদ্ধার করে।
 
== টেস্ট ক্রিকেট ==
১৯৫২ সালে ভারতের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত সিরিজের তৃতীয় টেস্টে তাঁর অভিষেক ঘটে।<ref name="Cap"/> পরের গ্রীষ্মে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে চতুর্থ ও পঞ্চম টেস্টে অংশ নেন। ইংল্যান্ড অ্যাশেজ পুণরুদ্ধার করে। ১৯৫৬ সালে ওল্ড ট্রাফোর্ডে সফরকারী অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে [[জিম লেকার|জিম লেকারের]] ১৯/৯০ বিশ্বরেকর্ডের বিপরীতে বাকী একটি উইকেট নিয়ে জনপ্রিয়তা পান তিনি। দুই বছর পর অসাধারণ গ্রীষ্মকাল অতিবাহিত করেন। দূর্বল নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৭.৪৭ গড়ে ৩৪ উইকেট পান। কিন্তু, ১৯৫৮-৫৯ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়া সফরে পুরোপুরি ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়ে পড়ে তাঁর বোলিং। কিন্তু একই মৌসুমের শীতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে পুণরায় বিধ্বংসী বোলিং করেন। নয় রানেরও কম গড়ে ১৩ উইকেট নেন ও নিউজিল্যান্ডেই পুণরাবৃত্তি ঘটান। ১৯৬১ সালে পুণরায় দলে ফিরে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্টে নামেন। ১৯৬২-৬৩ মৌসুমের অ্যাশেজ থেকে বাদ পড়ে ঘরোয়া ক্রিকেটে ফিরে যান। ১৯৬৭-৬৮ মৌসুমে [[ফ্রেড তিতমাস|ফ্রেড তিতমাসের]] আঘাতপ্রাপ্তিতে আকস্মিকভাবে ইংল্যান্ড দলে খেলার সুযোগ পান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের শেষ দুই টেস্ট খেলেন। সর্বশেষ খেলোয়াড় হিসেবে প্রথম-শ্রেণীর কাউন্টিতে না খেলেও ইংল্যান্ড দলের সদস্য ছিলেন।
 
== অর্জনসমূহ ==
৯৫ ⟶ ৯৯ নং লাইন:
 
{{Australian first-class cricket season leading wicket-takers (1950–51 to 1999–00)}}
 
[[বিষয়শ্রেণী:ইংরেজ ক্রিকেটার]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯২৯-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৯৫-এ মৃত্যু]]
[[বিষয়শ্রেণী:ইংল্যান্ডের টেস্ট ক্রিকেটার]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৪৬ থেকে ১৯৬৮ সময়কালীন ইংরেজ ক্রিকেটার]]
[[বিষয়শ্রেণী:লিচেস্টারশায়ারের ক্রিকেটার]]
[[বিষয়শ্রেণী:লিচেস্টারশায়ার ক্রিকেট অধিনায়ক]]
[[বিষয়শ্রেণী:সারের ক্রিকেটার]]
[[বিষয়শ্রেণী:কম্বাইন্ড সার্ভিসেসের ক্রিকেটার]]
[[বিষয়শ্রেণী:পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটার]]
[[বিষয়শ্রেণী:উইজডেন বর্ষসেরা ক্রিকেটার]]
[[বিষয়শ্রেণী:মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাবের ক্রিকেটার]]
[[বিষয়শ্রেণী:প্লেয়ার্সের ক্রিকেটার]]
[[বিষয়শ্রেণী:নর্থ ভার্সাস সাউথের ক্রিকেটার]]
[[বিষয়শ্রেণী:ইনিংসে ১০ উইকেট লাভকারী ক্রিকেটার]]