টেরাকোটা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Mony.bnn (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Mony.bnn (আলোচনা | অবদান)
নিবন্ধ সম্প্রসারণ
৪ নং লাইন:
 
==ইতিহাস==
ভারতবর্ষের সিন্ধু নদীর তীরে খ্রিষ্টপূর্ব ৫০০০ বৎসর বা তার আগে বিকশিত সিন্ধু সভ্যতায় প্রচুর টেরাকোটার নিদর্শন পাওয়া গেছে। এই সব নিদর্শেনের মধ্যে রয়েছে নানা ধরনের পাত্র, দেবদেবীর মূর্তি, স্বস্তিকা চিহ্ন ইত্যাদি। খ্রিষ্টপূর্ব ৪৫০ অব্দের দিকে বাংলাদেশের উয়ারী-বটেশ্বর অঞ্চলে বিকশিত সভ্যতায় এই জাতীয় নমুনা পাওয়া গেছে। এই বিচারে বলা হয়, বহু আগে থেকেই বাংলাদেশের শিল্পীরা টেরাকোটা তৈরির কৌশল শিখেছিল। চতুর্দশ শতাব্দীর প্রাক কালে ইউরোপ এবং কলম্বিয়ান জনগোষ্ঠীর কাছে টেরাকোটা শুধু মাত্র সিরামিক হিসাবেই পরিচিত ছিলছিল। ।যখনপ্রাচীন কালে এই পদ্ধতিতে নানাধরনের পাত্র, তাবিজ, ইট তৈরি করা হতো। যখন মহেঞ্জোদাড়ো (খৃষ্ট-পূর্ব ৩০০০-১৫০০) নগর-বসতি আবিষ্কৃত হয়,তখন ওখান থেকে কিছু পোড়া মাটির নারী দেহ ফলক খুঁজে পান খননকারীরা !দিনাজপুরের কান্তজীর মন্দিরে টেরাকোটার অসংখ্য নিদর্শন পাওয়া গিয়েছে। বাংলাদেশের মন্দিরের গাত্র অলঙ্করণের জন্য একসময় টেরাকোটা অপরিহার্য উপকরণ ছিল। এই সূত্রে মসজিদেও টেরাকোটা ব্যবহৃত হয়েছে।
 
==প্রনালী==
প্রথমে কাদা দিয়ে কোনো অবয়ব তৈরি করা হয় তারপর রৌদ্রে শুকানো হয় এবং পরে তা আগুনে পুড়িয়ে মজবুত করা হয়। এই পদ্ধতিতে মাটির ফলকে কোনো শিল্পকর্ম উপস্থান করলে, তখন তাকে টেরাকোটা বলা হয়। মূলত টেরাকোটা সাংসরিক কাজে ব্যবহারের জন্য তৈরি কথা হয়। গৃহাদি অলঙ্করণ বা কোনো শৈল্পিক প্রদর্শনের জন্য টেরাকোটা তৈরি করা হয়। কিছু কুশলী শিল্পীরা টেরাকোটা তৈরি করে থাকেন।
 
 
 
{{অসম্পূর্ণ}}