আলতাফ মাহমুদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৪৮ নং লাইন:
 
== আন্দোলনে অংশগ্রহণ ==
১৯৫০ সালের দিকে তিনি [[বাংলা ভাষা আন্দোলন|ভাষা আন্দোলনের]] পক্ষে সমর্থন আদায়ের জন্য বিভিন্ন জায়গায় [[গণসঙ্গীত]] গাইতেন। [[গান]] গাওয়ার মাধ্যমে মাহমুদ এই [[আন্দোলন|আন্দোলনকে]] সর্বদাই সমর্থন যুগিয়েছেন। ২৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫২ সালে [[আবদুল গাফফার চৌধুরী]] রচিত [[আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো]] শিরোনামের আলোড়ন সৃষ্টিকারী গানটিতে সুর সংযোজন করে খ্যাতির শীর্ষে আরোহণ করেন।<ref>বাংলা একাডেমী চরিতাভিধান, সম্পাদনা: সেলিনা হোসেন ও নূরুল ইসলাম, বাংলা একাডেমী, ঢাকা, ২য় সংস্করণ, ১৯৯৭, পৃষ্ঠা-৬৯</ref> ১৯৬৯ সালে তিনি ''আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো'' গানটিতে পুণরায় সুরারোপ করেন, যেটি প্রথমত সুর করেছিলেন [[আব্দুল লতিফ]]। এই সুরটি ১৯৬৯ সালে [[জহির রায়হান|জহির রায়হানের]] চলচ্চিত্র জীবন থেকে নেয়া'য় ব্যবহৃতব্যবহৃার হয়।করেন।
 
[[১৯৭১]] সালে আলতাফ মাহমুদ স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে তাঁর বাসায় গোপন ক্যাম্প স্থাপন করেন। কিন্তু ক্যাম্পের কথা ফাঁস হয়ে গেলে [[১৯৭১]] সালের [[৩০ আগস্ট]] পাকিস্তান বাহিনী তাঁকে আটক করে। তাঁর ওপর অমানুষিক নির্যাতন চালানো হয়। তাঁর বাসা থেকে আরো অনেক [[গেরিলা]] যোদ্ধা আটক হয়।<ref>জাহানারা ইমাম, “একাত্তরের দিনগুলি’’, সন্ধানী প্রকাশনী, pp. 187-189 ISBN 984-480-000-5</ref> এদের অনেকের সাথে তিনিও চিরতরে হারিয়ে গেছেন।<ref>আহমেদ, মনোয়ার, ভাষা আন্দোলনের প্রামাণ্য দলিল, আগামী প্রকাশনী, pp.111</ref> পরবর্তীকালে [[স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র]] থেকে তাঁর দেশাত্মবোধক গান প্রচারিত হতে থাকে যা অগণিত মুক্তিযোদ্ধাকে অনুপ্রারিত করেছিল।