অ্যাংস্ট্রম একক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Addbot (আলোচনা | অবদান)
বট: আন্তঃউইকি সংযোগ সরিয়ে নেওয়া হয়েছে, যা এখন উইকিউপাত্ত ...
Sanjay Kumar Belowar (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১ নং লাইন:
{{Unreferenced|date=মার্চ ২০১০}}
 
'''অ্যাংস্ট্রম''' ([[সুয়েডীয় ভাষা|সুয়েডীয়]] Ångström ''অংস্ত্র্যোম'') হলো দৈর্ঘ্যের একক। ১ অ্যাংস্ট্রম হচ্ছে ১ সেন্টিমিটারের ১ শত মিলিয়ন ভাগের ১ ভাগ বা <math>\,10^{-8}</math> সেন্টিমিটার (<math>\,10^{-10}</math> মিটার) । সাধারণত পারমাণবিক আকৃতিগুলো কয়েক অ্যাংস্ট্রম হয়ে থাকে আর দৃশ্যমান আলোর [[তরঙ্গ দৈর্ঘ্য]] কয়েক সহস্র অ্যাংস্ট্রম পর্যন্ত হয়।পদার্থবিদ [[Anders Jonas Ångström|অ্যাংস্ট্রম]] এর নামে এ এককের নামকরণ করা হয়েছে।
{{অসম্পূর্ণ}}
দৈর্ঘ্যের অত্যন্ত ক্ষুদ্র একটি একক হচ্ছে অ্যাংস্ট্রম। আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য, অণু-পরমাণুর মধ্যকার দূরত্ব বা ব্যাস, ক্রিস্টাল বা স্ফটিকের তলগুলোর মধ্যকার দূরত্ব, কোষের বিভিন্ন পরিমাপ, ইত্যাদি ক্ষেত্রে দৈর্ঘ্য প্রকাশের জন্য অ্যাংস্ট্রম একক ব্যবহার করা হয়। যেমন আমরা বলি, বেগুনী আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য ৪,০০০ অ্যাংস্ট্রম। সুইডেনের বিজ্ঞানী অ্যান্ডার্স জোনাস অ্যাংস্ট্রমের (Anders Jonas Ångström) নামানুসারে অ্যাংস্ট্রম এককের নামটি এসেছে। বিকিরণ বিশ্লেষণে বর্ণালীবীক্ষণ যন্ত্র বা স্পেকট্রোস্কোপ ব্যবহারের পথিকৃৎ ছিলেন তিনি। সূর্যে যে হাইড্রোজেন আছে সেটা সূর্যের আলো বিশ্লেষণের মাধ্যমে তিনিই জানিয়েছিলেন।
 
এক অ্যাংস্ট্রম হচ্ছে এক মিটারের দশ বিলিয়ন ভাগের এক ভাগ বা 10−10 মিটার (0.0000000001)।
 
এক অ্যাংস্ট্রম = ০.১ ন্যানো মিটার
 
অ্যাংস্ট্রমকে স্ক্যান্ডিনেভীয় বর্ণ Å এর মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়।
 
অ্যাংস্ট্রম আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত একক হলেও এটি এককের আন্তর্জাতিক পদ্ধতি এসআই (SI) পদ্ধতির অন্তর্ভুক্ত নয়।
[[বিষয়শ্রেণী:পদার্থবিজ্ঞান]]
[[বিষয়শ্রেণী:একক]]