বালুচরী শাড়ি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
BengaliHindu (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
BengaliHindu (আলোচনা | অবদান)
ইতিহাস
১৯ নং লাইন:
 
== ইতিহাস ==
বালুচরীর জন্ম মুর্শিদাবাদ জেলার জিয়াগঞ্জের নিকটবর্তী অধুনালুপ্ত বালুচর নামক স্থানে। বালুচরের অবস্থান নিয়ে নানান মত আছে। মুর্শিদাবাদ জেলার প্রাক্তন ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট এন জি মুখার্জির মতে বহরমপুরের কয়েক মাইল উত্তরে ভাগীরথীর তীরে অবস্থিত ছিল বালুচর।<ref name=tt24052015cw>{{সংবাদওয়েব উদ্ধৃতি|last1=কার্লেকর|first1=মালবিকা|title=History ofবিষ্ণুপুরের a weave - Of tapestries, hookahs and howdasবালুচরী|url=httphttps://www.telegraphindiacalcuttaweb.com/1150524bengali/jspgrambangla/opinion%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%9A%E0%A6%B0%E0%A7%80/story_21749|website=calcuttaweb.jspcom|accessdate=30 জানুয়ারি 2016|work=দ্য টেলিগ্রাফ|publisher=এবিপি গ্রুপ|date=24 মে 2015}}</ref>অন্য মতেবালুচরের বালুচরীরসঠিক উদ্ভবঅবস্থান মুর্শিদাবাদনিয়ে জেলারনানান জিয়াগঞ্জেরমত আছে। ভারত পথিক যদুনাথ সর্বাধিকারী তার ১৮৫৭ সালে রচিত ভ্রমণ বৃত্তান্তে জিয়াগঞ্জ কাছেশহরে বালুচর গ্রামে।বলে একটি অঞ্চলের কথা উল্লেখ করেছেন যা চেলি ও গরদের আড়ত।<ref name=cwabp29102015>{{ওয়েবসংবাদ উদ্ধৃতি|last1=আবেদিন|first1=অনল|title=বিষ্ণুপুরেরবালুচরি বালুচরীকার, জমাট বিতর্ক পত্রিকার শারদ সংখ্যায়|url=httpshttp://www.calcuttawebanandabazar.com/bengalidistrict/grambanglanodia-murshidabbad/%E0%A6%AC-%E0%A6%BFB2-%E0%A6%B79A%E0%A7A6%8DB0-%E0%A6%A395-%E0%A7A6%81B0-%E0%A6%9C%E0%A6%AE-%E0%A6%9F-%E0%A6%AC-%E0%A6%A4%E0%A6%B0-%E0%A6%95-%E0%A6%AA%E0%A7A6%81A4-%E0%A6%B0-%E0%A7A6%8795-%E0%A6%B0-%E0%A6%ACB6-%E0%A6%BEB0%E0%A6%B2A6-%E0%A7A6%81B8-%E0%A6%9A96-%E0%A6%B0AF-%E0%A7%809F-1.230425|accessdate=30 জানুয়ারি 2016|work=আনন্দবজার পত্রিকা|publisher=এবিপি গ্রুপ|date=29 অক্টোবর 2015}}</ref> মুর্শিদাবাদ জেলার প্রাক্তন ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট এন জি মুখার্জির মতে বহরমপুরের কয়েক মাইল উত্তরে ভাগীরথীর তীরে অবস্থিত ছিল বালুচর।<ref name=tt24052015>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|websitelast1=calcuttawebকার্লেকর|first1=মালবিকা|title=History of a weave - Of tapestries, hookahs and howdas|url=http://www.telegraphindia.com/1150524/jsp/opinion/story_21749.jsp|accessdate=30 জানুয়ারি 2016|work=দ্য টেলিগ্রাফ|publisher=এবিপি গ্রুপ|date=24 মে 2015}}</ref> ডঃ সোমনাথ ভট্টাচার্যের মতে বালুচরীর উদ্ভব মুর্শিদাবাদ জেলার বালুচর অঞ্চলের মীরপুর-বাহাদুরপুর গ্রামে।<ref name=blk>{{বই উদ্ধৃতি|last1=ভট্টাচার্য|first1=ডঃ সোমনাথ|last2=বসু|first2=অর্পিতা|editor-last1=চক্রবর্তী|editor-first1=বরুণকুমার|title=বঙ্গীয় লোকসংস্কৃতি কোষ|date=ডিসেম্বর, 2007|publisher=অপর্ণা বুক ডিস্ট্রিবিউটার্স|location=কলকাতা|isbn=81-86036-13-X|pages=৩৪০-৩৪১|edition=দ্বিতীয় পরিবর্ধিত, পরিমার্জিত|accessdate=30 জানুয়ারি 2016}}</ref>
 
নবাব মুর্শিদকুলি খানের উদ্যোগে সেখানে এই শিল্পের রমরমা দেখা দেয়৷{{Citation needed}} সেখানে এই শিল্পের শেষ বিখ্যাত কারিগর দুবরাজ দাস মারা যান ১৯০৩ সালে, তিনি চিত্রশিল্পীদের মত শাড়িতে নিজের নাম সই করতেন৷<ref>[http://gaatha.com/baluchari-saree-bangal/ Photoloomic ~ Baluchari], Gaatha</ref> গঙ্গার বন্যায় এই গ্রাম বিধ্বস্ত হলে শিল্পীরা আশ্রয় নেন বাঁকুড়া জেলার বিষ্ণুপুরে৷ সেখানে মল্ল রাজাদের পৃষ্ঠপোষণে এই শিল্পের সমৃদ্ধি ঘটে৷ মল্ল রাজাদের সময়ে নির্মিত টেরাকোটার মন্দির ও অন্যান্য শিল্পের প্রভাব পড়ে এই শাড়ির নকশায়৷ পরে ব্রিটিশ জমানায় অন্যান্য দেশীয় বয়নশিল্পের মত বালুচরীও দুর্দশাগ্রস্ত হয়৷ ১৯৫৬ সালে বিখ্যাত চিত্রশিল্পী সুভগেন্দ্রনাথ (সুভো) ঠাকুরের উদ্যোগে এই শাড়ির বাণিজ্যিক বিস্তার ঘটে৷ তিনি তখনকার বিখ্যাত কারিগর অক্ষয়কুমার দাসকে রিজিওনাল ডিজাইন সেন্টারে (সুভো ঠাকুর এর ডিরেক্টর ছিলেন) সাবেক জালা তাঁতের পরিবর্তে জ্যাকার্ড তাঁতের ব্যবহার শেখান৷ পরের বছর অক্ষয় দাস অজন্তা-ইলোরার মোটিফ লাগিয়ে নতুন বালুচরী বাজারে আনলে এই শিল্পের উত্থান ঘটে৷