শাহ নেয়ামত উল্লাহ ওয়ালী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নতুন নিবন্ধ
 
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
'''হযরত শাহ সৈয়দ নেয়ামতউল্লাহ (রহঃ)''' তৎকালীন [[গৌড় অঞ্চল|গৌড়ের]] একজন ইসলাম প্রচারক এবং স্বনামধন্য সাধক। [[শাহ সুজা|সুলতান শাহ সুজার]] রাজত্বকালে (১৬৩৯-১৬৬০ খ্রিঃ) তিনি [[দিল্লী]] প্রদেশের করোনিয়ার নামক স্থান থেকে ধর্ম প্রচারের উদ্দেশ্যে নানা স্থান ভ্রমন করে রাজমহলে এসে উপস্থিত হন। তার আগমনবার্তা জানতে পেরে শাহ সুজা তাকে অত্যন্ত সম্মানের সঙ্গে অভ্যর্থনা জানান এবং তার নিকট বায়াত গ্রহণ করেন। পরে তিনি গৌড়ের উপকন্ঠে (বর্তমান [[শিবগঞ্জ উপজেলা, নবাবগঞ্জ|শিবগঞ্জ উপজেলা]]) ফিরোজপুরে স্থায়ীভাবে আস্তানা স্থাপন করেন।<ref>{{cite book |last=সালাউদ্দিন |first1=মোহাম্মদ |title=গৌড়বঙ্গ ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ এর প্রাচীন নিদর্শন |chapter=শাহ নিয়ামতুল্লাহ (রঃ) এর মাজার |edition=2 |location=ঢাকা, বাংলাদেশ |publisher=জাতীয় সাহিত্য পরিষদ |date=২৬ মার্চ, ২০১০ইং |page=101 }}</ref>
 
==শাহ নিয়ামতুল্লাহ (রঃ) এর মাজার==
দীর্ঘদিন এই অঞ্চলে তিনি সুনামের সঙ্গে ইসলাম প্রচার করে ফিরোজপুরেই ১০৭৫ হিজরী ([[১৬৬৪]] খ্রিস্টাব্দে) মতান্তরে ১০৮০ হিজরীতে ([[১৬৬৯]] খ্রিস্টাব্দে) সমাধিস্থ হন। [[চাঁপাইনবাবগঞ্জ]] থেকে প্রায় ৩৫ কি.মি. দূরেুত্বে অবস্থিত শিবগঞ্জ উপজেলার শাহাবাজপুর ইউনিয়নে ঐতিহ্যবাহী তোহাখানা কমপ্লেক্স এর অভ্যান্তরে শাহ নিয়ামতুল্লাহ (রঃ) এর তিন গম্বুজ মসজিদের উত্তরে শাহ নিয়ামতুল্লাহ (রঃ) এর মাজার অবস্থিত।<ref>{{cite web |url=http://shahabajpurup.chapainawabganj.gov.bd/node/1002047/%E0%A6%B8%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%A6-%E0%A6%A4%E0%A7%8B%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B6%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AB |title=সোনামসজিদ তোহাখানা মাজার শরিফ |publisher=মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি ও বেসিস। }}</ref>
 
শাহ নিয়ামতুল্লাহ (রঃ) এর মাজার সর্বপ্রথম [[মুঘল সাম্রাজ্য|মুঘল যুগের]] সমাধি স্থাপত্য নিদর্শন বলে বিবেচনা করা হয়। উঁচু ভিটের ‍উপর দন্ডায়মান এ সমাধিটি বর্গাকৃতির এক গম্বুজ বিশিষ্ট ইমারত ।ইমারত। এর প্রত্যেক দিকে ৪৯ ফুট দৈর্ঘ্য প্রস্থ ।প্রস্থ। মধ্য প্রকষ্ঠটিপ্রকোষ্ঠটি সারে ২১ ফুট বর্গ। প্রত্যেক দেয়ালে তিনটি করে প্রবেশ পথ সন্নিবেশিত হওয়াতে এ মাজার শরীফকে বারদুয়ারী বলা হয় । মুল কক্ষের চারদিকে গিরে রয়েছে টানা ভর্টেড বারান্দা। মুল মাজার কক্ষের চর্তুদিকে একটি দরজা বিদ্যমান ।বর্তমানে দক্ষিনের দরজা ছাড়া বাঁকি ৩ টি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সমস্ত দরজা গুলি খিলানযুক্ত মূল কক্ষের ওয়াল ভোল্ট গম্বুজ এর ভার বহন করে। মূলত এটি এক গম্বুজ বিশিষ্ট সমাধি ভবন।<ref>{{cite book |last=চক্রবর্তী |first1=রজনীকান্ত |url=http://50.30.47.15/ebook/bangla/Gourer_Itihas.pdf |format=PDF |title=গৌড়ের ইতিহাস |edition=1 & 2 |location=Bankim Chatterjee Street, Calcutta 700 073 |publisher=Dev's Publishing |date=January 1999 }}</ref>
 
==তথ্যসূত্র==