সুদান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১ নং লাইন:
'''সুদান''' [[আফ্রিকা]] মহাদেশের উত্তরাঞ্চলের একটি রাষ্ট্র। এর রাজধানীর নাম [[খার্তুম]]। সরকারী ভাবে এর নাম সুদান প্রজাতন্ত্র (English: Republic of the Sudan)। এটি এলাকার দিক থেকে আফ্রিকার বৃহত্তম দেশ। এর উত্তরে [[মিশর]], উত্তর-পূর্বে [[লোহিত সাগর]], পূর্বে [[ইরিত্রিয়া]] ও [[ইথিওপিয়া]], দক্ষিণ-পূর্বে [[কেনিয়া]] ও [[উগান্ডা]] , দক্ষিণ-পশ্চিমে [[গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র]] ও [[সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক]], পশ্চিমে [[চাদ]] এবং উত্তর-পশ্চিমে [[লিবিয়া]] অবস্থিত।
১০০ ⟶ ২৮ নং লাইন:
== ইঙ্গ-মিসরীয় সুদান ==
১৮৯০ সালে ব্রিটিশরা সুদানে আধিপত্য পুনঃপ্রতিষ্ঠার চেষ্টা করে। বহু চেষ্টার পর ব্রিটিশরা ১৮৯৯ সালে ইঙ্গ-মিসরীয় সুদান প্রতিষ্ঠা করে। এর ফলে সুদান শাসনের ভার এক মিসরীয় গভর্নরের হাতে ন্যস্ত হয়। ব্রিটিশ সরকারের পরামর্শে এ গভর্নর নিয়োগ করা হতো। সুদান এ সময় মূলত ব্রিটিশ কলোনি হিসেবে পরিচিত ছিল। ১৯২৪ থেকে ১৯৫৬ সাল পর্যন্ত ব্রিটিশরা সুদানকে দু’টি ভাগে ভাগ করে শাসন করত। দেশটির উত্তরাঞ্চলে সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদের এবং দক্ষিণাঞ্চলে খ্রিষ্টানদের আধিপত্য টিকিয়ে রেখে। ১৯৫৬ সালে সুদান ব্রিটিশদের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করে।
[[চিত্র:সুদানের সেনাবাহিনি.jpg|left|thumb|সুদানের সেনাবাহিনি]]
== স্বাধীনতা ও গৃহযুদ্ধ ==
১৪৫ ⟶ ৭৪ নং লাইন:
পেট্রোলিয়াম, প্রাকৃতিক গ্যাস, স্বর্ণ, সিলভার, ক্রোমি, অ্যাসবেস্টস, ম্যাঙ্গানিজ, জিপসাম, জিঙ্ক, লোহা, সীসা, ইউরেনিয়াম, কপার, কোবাল্ট, গ্রানাইট, নিকেল ও তামাসহ গুরুত্বপূর্ণ খনিজসম্পদে সমৃদ্ধ সুদান।
[[চিত্র:সুদানের উট.jpg|thumb|সুদানের উট]]
তবে দেশটির অর্থনীতির অন্যতম খাত হচ্ছে কৃষি। উৎপাদক শ্রেণীর ৮০ শতাংশই এ পেশায় নিয়োজিত। দেশের মোট জাতীয় আয়ের ৩৯ শতাংশের জোগান আসে কৃষি থেকে। কিন্তু সেচের ক্ষেত্রে এখনো সুদানিরা বেশির ভাগ সময় বৃষ্টির ওপর নির্ভরশীল। ধারাবাহিক অস্থিতিশীলতার কারণে কৃষিপণ্যের দাম এখানো খুব বেশি। যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও সুদানের অর্থনীতি বিশ্বের অন্যতম দ্রুত বিকাশমান অর্থনীতি।
|