ব্যাটিং অর্ডার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
প্রয়োগ - নতুন অনুচ্ছেদ
Suvray (আলোচনা | অবদান)
নাইটওয়াচম্যান - নতুন অনুচ্ছেদ
১১ নং লাইন:
সাধারণতঃ খেলা শুরুর পূর্বেই এগারো খেলোয়াড়ের ব্যাটিং অর্ডার সাজানো থাকে। কিন্তু খেলা চলাকালীন প্রয়োজনে পরিবর্তন করা যায়। প্রত্যেক খেলোয়াড়ের বিশেষত্ব; অবস্থানে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ; দক্ষতা; অন্য ব্যাটসম্যানদের সাথে সাযুজ্যতা; খেলার অবস্থা ইত্যাদি বিবেচনাপূর্বক প্রয়োজনে দল রক্ষণাত্মক কিংবা আক্রমণধর্মী খেলোয়াড়কে ইনিংসে নামানোর ক্ষেত্রে এ সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে।
 
[[অধিনায়ক (ক্রিকেট)|দলের অধিনায়ক]] খেলা চলাকালীন তাঁর ইচ্ছেনুযায়ী ব্যাটিং অর্ডারে পরিবর্তন আনতে পারেন। পরিবর্তন সংক্রান্ত বিষয়ে কোন নিয়মের প্রবর্তন হয়নি। একের অধিক ইনিংসের ক্ষেত্রেও এ পরিবর্তন প্রযোজ্য। আবার ইচ্ছে করলে দলনায়ক [[following on|ফলো-অনের]] কবলে পড়লে পুণরায় খেলার-পূর্বেকার ব্যাটিং অর্ডারের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে পারেন। এরফলে একজন বোলারের খেলায় ধারাবাহিকভাবে তিন বলে একই ব্যাটসম্যানকে দুইবার আউট করার মাধ্যমে [[হ্যাট্রিক|হ্যাট্রিকের]] সম্ভাবনা বেড়ে যায়।<ref>[http://content-uk.cricinfo.com/ci/content/story/266958.html Cricinfo Ask Steven Column] – see the last question – retrieved 16 November 2006.</ref>
 
== পিঞ্চ হিটার ==
খেলার এক পর্যায়ে দ্রুত [[রান (ক্রিকেট)|রান]] তোলার প্রয়োজন পড়লে দলনায়ক ব্যাটিং অর্ডারে সাজানো খেলোয়াড়কে উপরের দিকে নিয়ে আসতে পারেন। সচরাচর নীচের সারির ব্যাটসম্যানের ক্ষেত্রে এটি ঘটে থাকে। সাধারণতঃ তার [[উইকেট|উইকেটকে]] তেমন মূল্যায়ণ করা হয় না। ব্যাটিং অর্ডারে দ্রুত রান সংগ্রহের উদ্দেশ্যে এ স্থানান্তর প্রক্রিয়া ‘পিঞ্চ হিটার’ নামে পরিচিত।
 
== নাইটওয়াচম্যান ==
দিনের শেষদিকে উইকেট পতন ঘটলে নীচের সারির ব্যাটসম্যানকে প্রেরণ করা হয়। এরফলে পরের দিন সকালে অধিক উপযোগী খেলোয়াড়দেরকে সংরক্ষিত অবস্থায় রাখা যায়। ক্লান্ত বা কম আলোকে কার্যকরী ব্যাটসম্যানদেরকে আউটের ঝুঁকি না নেয়ার উদ্দেশ্যেই এটি করা হয়। এক্ষেত্রে তিনি ‘নাইটওয়াচম্যান’ নামে পরিচিতি পান।
 
== ব্যাটিং অর্ডার অনুযায়ী টেস্টে সর্বোচ্চ রান ==
উৎস:<ref>http://stats.espncricinfo.com/ci/content/records/282860.html</ref>
# স্যার [[লেন হাটন]] (ইংল্যান্ড): ৩৬৪, ব অস্ট্রেলিয়া, ওভাল, ১৯৩৮
# [[ম্যাথু হেইডেন]] (অস্ট্রেলিয়া): ৩৮০, ব জিম্বাবুয়ে, পথর্থপার্থ, ২০০৩-০৪
# [[ব্রায়ান লারা]] (ওয়েস্ট ইন্ডিজ): ৪০০* ব ইংল্যান্ড, সেন্ট জোন্স, ২০০৩-০৪
# [[মাহেলা জয়াবর্ধনে]] (শ্রীলঙ্কা): ৩৭৪, ব দক্ষিণ আফ্রিকা, কলম্বো, ২০০৬-০৭