১০৯৪: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot I (আলোচনা | অবদান)
বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা?
Indranarayan bera (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা
৩ নং লাইন:
== ঘটনাবলী ==
 
=== জানুয়ারি-মার্চ ===
মদন মোহন তর্কালঙ্কার (ইংরেজি: Madan Mohan Tarkalankar)(জন্ম: ১৮১৭ – মৃত্যু: ৯ই মার্চ, ১৮৫৮) ভারতীয় উপমহাদেশের অন্যতম পন্ডিত ব্যক্তিত্ব এবং বাংলার নবজাগরণের অন্যতম অগ্রদূত হাসেবে পরিচিত। তিনি ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের অধ্যাপক ছিলেন এবং শিশুদের জন্য একাধিক পাঠ্যপুস্তক রচনা করেন।
 
Quick facts: জন্ম তারিখ:, জন্মস্থান: ...
মদন মোহন তর্কালঙ্কার
ডিসেম্বর ০, ১৮১৭ অকার্যকর মাস অকার্যকর দিন – মার্চ ৯, ১৮৫৮
জন্ম তারিখ: ডিসেম্বর ০, ১৮১৭ অকার্যকর মাস অকার্যকর দিন
জন্মস্থান: বিল্বগ্রাম, নাকাশীপাড়া, নদীয়া জেলা, বাংলা প্রেসিডেন্সি (অধুনা পশ্চিমবঙ্গ), ব্রিটিশ ভারত (অধুনা ভারত)[১]
মৃত্যু তারিখ: মার্চ ৯, ১৮৫৮ (৪১ বছর)
মৃত্যুস্থান: কলকাতা, বাংলা প্রেসিডেন্সি (অধুনা পশ্চিমবঙ্গ), ব্রিটিশ ভারত (অধুনা ভারত)
জীবনকাল: ডিসেম্বর ০, ১৮১৭ অকার্যকর মাস অকার্যকর দিন – মার্চ ৯, ১৮৫৮
আন্দোলন: বাংলার নবজাগরণ
প্রধান স্মৃতিস্তম্ভ: আসান্নাগর মদন মোহন তর্কালঙ্কার কলেজ[২], কৃষ্ণনাথ কলেজের সংস্কৃত বিভাগের স্নাতকোত্তর শাখার গ্রন্থাগার
ধর্ম: হিন্দু
পিতামাতা: রামধন চট্টোপাধ্যায়
সন্তান: ভুবনমালা ও কুন্দমালা
Close
জন্ম ও পারিবারিক পরিচয়
তিনি ১৮১৭ সালে নদীয়া জেলার বিলোয়াগ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম: রামধন চট্টোপাধ্যায়।
 
শিক্ষা জীবন
তিনি সংস্কৃত কলেজের শিক্ষাগ্রহণ করেছিলেন, সেখানে তিনি ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের সহপাঠী ছিলেন। তিনি পরবর্তীতে কোলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজের শিক্ষা গ্রহণ করেন।
 
কর্ম জীবন
তিনি ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন। পরবর্তীতে ১৮৫০ সালের নভেম্বরে তিনি মুর্শিদাবাদ জেলার বিচারক নিযুক্ত হন। তিনি ১৮৫৫ সালের ডিসেম্বরে মুর্শিদাবাদের এবং ১৮৫৬-তে কান্দির ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট নিযুক্ত হয়েছিলেন।[৩]
 
সমাজ সংস্কারক
তিনি ছিলেন 'হিন্দু বিধবা বিবাহ' প্রথার অন্যতম উদ্যোক্তা। এই সম্পর্কে বহরমপুর কলেজের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক মৃণালকান্তি চক্রবর্তী বলেন, “১৮৫৭ সালে প্রথম বিধবা বিবাহ হয়। ওই বিয়ের পাত্র শ্রীশচন্দ্র বিদ্যারত্ন এবং পাত্রী ছিলেন কালীমতি। তাঁদের দুজনের সন্ধান ও যোগাযোগ করিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে মদনমোহন তর্কালঙ্কার ছিলেন অন্যতম।”[৪]
 
প্রনীত গ্রন্থাবলী
মদনমোহন তর্কালঙ্কার বাংলা ভাষায় শিক্ষা বিস্তারের জন্য যথেষ্ট শ্রম ব্যয় করেন; তাঁর রচিত শিশুশিক্ষা গ্রন্থটি ঈশ্বরচন্দ্র কর্তৃক রচিত "বর্ণপরিচয়" গ্রন্থটিরও পূর্বে প্রকাশিত।[৫] তিনি 'শিশুশিক্ষা' পুস্তকটির 'প্রথম ভাগ' ১৮৪৯ সালে এবং 'দ্বিতীয় ভাগে' ১৮৫০ সালে প্রকাশ করেন।[৬] পরবর্তীতে পুস্তকটির 'তৃতীয় ভাগ' এবং 'বোধোদয়' শিরোনামে 'চতুর্থ ভাগ' প্রকাশিত হয়। 'বাসব দত্তা' তাঁর আরেকটি গ্রন্থ।[৭]
 
তাঁর রচিত 'আমার পণ' কবিতাটি বাংলাদেশে দ্বিতীয় শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের বাংলা পাঠ্যবইয়ের অন্যতম একটি পদ্য এবং শিশু মানস গঠনের জন্য চমৎকার দিক-নির্দেশনা।[৮] তাঁর বিখ্যাত কিছু পংক্তির মধ্যে রয়েছে: ‘পাখী সব করে রব, রাতি পোহাইল’; ‘সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি, সারা দিন আমি যেন ভালো হয়ে চলি’; ‘লেখাপড়া করে যে/ গাড়ি ঘোড়া চড়ে সে’[৯]
 
তিনি ১৪টি সংস্কৃত বই সম্পাদনা করেন।[৪]
 
মৃত্যু
১৮৫৮ সালে ৯ মার্চ কান্দিতে কলেরা রোগে ভুগে তিনি মৃত্যু বরণ করেন।[৩]
 
আরও দেখুন
ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ
বাংলার নবজাগরণ
বাংলা বর্ণমালার ইতিহাস
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
তথ্যসূত্র
Tap to expand
বহি:সংযোগ
বাংলাপিডিয়ায় প্রাপ্ত তথ্য - ইংরেজী ভার্সন
আনন্দবাজার পত্রিকায় 'মদনমোহন তর্কালঙ্কার' সম্পর্কিত কিছু তথ্য
আনন্দবাজার পত্রিকায় 'মদনমোহন তর্কালঙ্কার' সম্পর্কে আরো কিছু তথ্য
মদনমোহন তর্কালঙ্কার রচিত 'শিশুশিক্ষা' সম্পর্কিত একটি প্রবন্ধ
মার্চ
===
 
=== এপ্রিল-জুন ===
'https://bn.wikipedia.org/wiki/১০৯৪' থেকে আনীত