কেভিন পিটারসন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

| birth_place = [[Pietermaritzburg|পিটারমারিৎজবার্গ]], [[Natal Province|নাটাল প্রদেশ]], [[দক্ষিণ আফ্রিকা]]

| role = [[ব্যাটিং (ক্রিকেট)|ব্যাটসম্যান]], [[অধিনায়ক (ক্রিকেট)|অধিনায়ক]]

| column4 = [[Listলিস্ট Aএ cricketক্রিকেট|এলএ]]

| date = ১৭২৮ নভেম্বরডিসেম্বর

| year = ২০১৩২০১৫

| source = http://www.cricketarchive.com/Archive/Players/8/8063/8063.html CricketArchiveক্রিকেটআর্কাইভ

'''কেভিন পিটার পিটারসন''', এমবিই ({{lang-en|Kevin Peter Pietersen}}; [[জন্ম]]: [[২৭ জুন]], [[১৯৮০]]) [[দক্ষিণ আফ্রিকা|দক্ষিণ আফ্রিকায়]] জন্মগ্রহণকারী ইংরেজ [[ক্রিকেট|ক্রিকেটার]]। ডানহাতি [[ব্যাটিং (ক্রিকেট)|ব্যাটসম্যান]] হিসেবে তার সুনাম রয়েছে। [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ড দলের]] অন্যতম সদস্য হিসেবে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি মাঝেমাঝে স্পিন বোলিং করে থাকেন। এছাড়াও, কাউন্টি ক্রিকেটে সারে, [[ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লীগ|ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লীগে]] দিল্লি ডেয়ারডেভিলসে এবং ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লীগে সেন্ট লুসিয়া জুকসের হয়ে খেলছেন। ফিল্ডিংয়ের সময় তিনি মূলতঃ গালি অথবা কভার অঞ্চলে দণ্ডায়মান থাকেন।

টেস্ট ক্রিকেট ও [[একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট|একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে]] পিটারসন [[অধিনায়ক (ক্রিকেট)|অধিনায়কের]] দায়িত্ব পালন করেন। ৪ আগস্ট, ২০০৮ থেকে ৭ জানুয়ারি, ২০০৯ তারিখ পর্যন্ত ইংরেজ অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে তিনি মাত্র তিনটি টেস্ট ও নয়টি ওডিআইযে অংশ নেন। দায়িত্ব থেকে অব্যহতিকালে একইদিনে ইংল্যান্ডের [[কোচ (ক্রীড়া)|কোচ]] [[পিটার মুরেজ|পিটার মুরেজও]] অব্যহতি নেন।<ref name=kpout>{{cite news |url=http://news.bbc.co.uk/sport1/hi/cricket/england/7815038.stm |title= England captain Pietersen resigns |publisher=BBC Sport |date=7 January 2008 |accessdate=7 January 2008}}</ref> [[ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড|ইসিবি’র]] সাথে তার সম্পর্কের তেমন উত্তোরণ ঘটেনি। ২০১২ সালে সময়সূচীর সাথে একাত্মতা পোষণ না করায় ৩১ মে তারিখে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সকল ধরণের ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দেন।<ref>{{cite news| url= http://timesofindia.indiatimes.com/sports/cricket/top-stories/Kevin-Pietersen-retires-from-limited-overs-cricket-ECB/articleshow/13687318.cms| title= Kevin Pietersen retires from limited overs cricket: ECB| date=31 May 2012}}</ref><ref>{{cite news| url= http://www.wisdenindia.com/pietersen-quits-odis-t20-internationals | title= Pietersen quits ODIs, T20 internationals| publisher = Wisden India | date=13 July 2012}}</ref> পরবর্তীতে তিনি অবসরের চিন্তাভাবনাচিন্তা-ভাবনা থেকে দূরে সরে আসেন এবং ইসিবি ও দলীয় খেলোয়াড়দের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে উঠে [[South African cricket team in England in 2012|দক্ষিণ আফ্রিকার]] বিরুদ্ধে অনুষ্ঠিত সিরিজে।<ref>{{cite news| url= http://www.wisdenindia.com/pietersen-hints-at-test-retirement| title= Pietersen hints at Test retirement| publisher = Wisden India | date=6 August 2012}}</ref> তবে, তিনি সিরিজের চূড়ান্ত টেস্টে দল থেকে বাদ পড়ে যান।<ref name="espncricinfo.com">{{cite web|url= http://www.espncricinfo.com/england-v-south-africa-2012/content/current/story/577063.html |title= Pietersen dropped over text messages |date=12 August 2012}}</ref>

২০০৯ সালের শুরুতে ভারত সফরে টেস্ট ও একদিনের আন্তর্জাতিকে সিরিজ হারলে ইসিবি ইংল্যান্ড অধিনায়ক কেভিন পিটারসনকে জরুরী সভায় তলব করে ও দলে মুরেজের কোচিংয়ের মান ও ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলে।<ref name=cricinfocricinfob>{{cite news |url=http://content-usa.cricinfo.com/england/content/story/384869.html|title=Pietersen wants crisis talks with ECB |publisher=[[Cricinfo]] |date=1 January 2009 |accessdate=2009-01-07}}</ref> পরদিন পিটারসন গণমাধ্যমে ঐ সভায় দলের ‘অস্বাস্থ্যকর অবস্থার’ কথা তুলে ধরেন ও শীঘ্রই মুরেজকে কোচের পদ থেকে পদত্যাগে বাধ্য করা হবে বলে জানান।<ref name=cricinfo2>{{cite news |url=http://content-usa.cricinfo.com/england/content/story/385414.html|title=Moores on the brink after row |publisher=[[Cricinfo]] |date=5 January 2009 |accessdate=2009-01-07}}</ref> দলের প্রশিক্ষণ, সম্ভাব্য ও সাবেক অধিনায়ক [[Michaelমাইকেল Vaughanভন|মাইকেল ভনকে]] সামনের ওয়েস্ট সফরে অধিনায়ক হিসেবে মনোনয়ন ইত্যাদি বিষয়ে মুরেজ ও পিটারসনের মধ্যে দ্বন্দ্ব লেগেই থাকতো। ফলশ্রুতিতে ৭ জানুয়ারি, ২০০৯ তারিখে মুরজে কোচের দায়িত্ব থেকে ইসিবি অব্যহতি দেয় ও পিটারসন অধিনায়ক থেকে পদত্যাগ করেন। পদত্যাগের অব্যবহিত পরই ইংরেজ ক্রিকেটের সাথে জড়িত বেশ কয়েকজন ধারাভাষ্যকার মনে করেন, মুরেজের পদত্যাগের বিষয়ে পিটারসন উন্মুক্ত আলোচনার মাধ্যমে বিভ্রান্তি ছড়িয়েছেন।<ref name=reaction>{{cite news |url=http://news.bbc.co.uk/sport2/hi/cricket/england/7815729.stm |title=Reactions to England cricket chaos |publisher=BBC Sport |date=7 January 2009 |accessdate=7 January 2009}}</ref> কয়েকদিন পর এক স্বাক্ষাৎকারে পিটারসন জানান যে, অধিনায়কের পদ থেকে অব্যহতির ইচ্ছে না থাকলেও ইসিবি কর্মকর্তাগণ তাকে পদচ্যুতির কথা জানিয়েছিলেন।<ref name=Pietersenforced>{{cite web |url=http://content-usa.cricinfo.com/england/content/current/story/386067.html |title=Cricinfo – Pietersen says he was forced to quit |date= 11 January 2009 |accessdate=11 January 2009|publisher=[[Cricinfo]]}}</ref> তবে, ইসিবি’র সহ-সভাপতি [[ডেনিস অ্যামিস]] পিটারসনের বক্তব্যকে উদ্বৃতি দিয়ে জানান যে, মুরেজের পদত্যাগের বিষয়টি তিনি ফাঁস করেননি। অ্যামিস বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি না যে, কেভিন পিটারসন তথ্য ফাঁস করেছেন। তাঁর আবেগ তাড়নার ফলেই অন্যান্য সুবিধাবাদী গোষ্ঠী কাজে লাগিয়েছে।’<ref name=Pietersendidntleak>{{cite news |url= http://www.telegraph.co.uk/sport/cricket/international/england/4217380/Kevin-Pietersen-didnt-leak-England-cricket-crisis-talks-ECB.html|title= Kevin Pietersen didn't leak crisis talks: ECB|accessdate=15 January 2009 |work=The Daily Telegraph |location=UK |date=11 January 2009 }}</ref> দলের অধিনায়কের দায়িত্বে [[অ্যান্ড্রু স্টসস্ট্রস|অ্যান্ড্রু স্টসেরস্ট্রসের]] নাম পরবর্তীতে ঘোষণা করা হয়েছিল।<ref name=kpout/>

{{Reflist|2}}

before=[[Michael Vaughan|মাইকেল ভন]] |