বাংলাদেশের লোক সাহিত্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে
১৪ নং লাইন:
 
===লোকগীতি===
বাংলাদেশের সংগীত মূলত কাব্যধর্মী। এদেশীয় সংগীতে [[বাদ্যযন্ত্র|বাদ্যযন্ত্রের]] চেয়ে মৌখিক সুরের দক্ষতার উপর অধিক নির্ভরশীলতা লক্ষ করা যায়। লোকগীতিকে আমরা সাতটি শ্রেণীতে বিন্যস্ত করতে পারি। এগুলো হচ্ছেঃ প্রেম, [[ধর্ম|ধর্মীয় বিষয়]], [[দর্শন]] ও ভক্তি, কর্ম ও পরিশ্রম, পেশা ও জীবিকা, ব্যাঙ্গ ও কৌতুক এবং এসবের মিশ্রণ। অন্যদিকে এদেশীয় লোকসাহিত্যে আমরা গানের বিভিন্ন শাখা দেখতে পাই। এগুলো হচ্ছেঃ [[বাউল গান]], [[ভাওয়াইয়া]], [[ভাটিয়ালি]], [[গম্ভীরা]], [[কবিগান]], [[জারিগান]], [[সারিগান]], [[ঘাটু গান]],[[যাত্রা|যাত্রা গান]] ,[[ঝুমুর গান]], [[জাগের গান]] প্রভৃতি।
 
====বাউল গান====
৫২ নং লাইন:
মূল নিবন্ধঃ [[সিলেট গীতিকা]]।<br />
সিলেটের লোকমানুষের রচিত মৌখিক কেচ্ছা, কাহিনী, যাত্রা-পালা ইত্যাদি লোকভাণ্ডারকে এক সাথে '''সিলেট গীতিকা''' হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। [[সিলেট]] অঞ্চলের প্রাচীন লোকমানুষের দৈনন্দিন জীবনধারা, আদিবাসী মানুষের জীবন-জীবিকা, সামন্ততান্ত্রিক শাসন প্রণালী, গ্রামীণ লোকচার, আবেগ অনুভূতি, প্রেম-বিরহ, যুদ্ধ-বিগ্রহ এবং মানবিকতা সম্মেলিত গাঁথাকেই সিলেট গীতিকার উত্স বলে ধরা হয়। অধ্যাপক আসদ্দর আলীর পদত্ত তালিকা অনুসারে ১২০টি লোকগাথাকে সিলেট গীতিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে <ref>সিলেট গীতিকাঃ সমাজ ও সংস্কৃতি, ডঃ আবুল ফতেহ ফাত্তাহ; প্রস্তাবনা ২, প্রকাশকাল: ফেব্রুয়ারী ২০০৫।</ref> এছাড়া গোলাম আকবর চৌধুরী ১৯৬৮ সালে [[বাংলা একাডেমী]] থেকে ১০ টি গীতিকা নির্বাচন করে একত্রে '''সিলেট গীতিকা''' নাম দিয়ে প্রকাশ করেন।<ref>সিলেট বিভাগের ইতিবৃত্ত: '''প্রাচীন লোকসাহিত্য''', মোহাম্মদ মুমিনুল হক, গ্রন্থ প্রকাশকাল: সেপ্টেম্বর ২০০১; পৃষ্ঠা ৩৫৪।</ref>
 
 
===লোকগল্প===