ব্যবস্থাপত্র ছাড়া লভ্য ঔষধ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Mahmud reaz (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Mahmud reaz (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
ওভার দ্য কাউন্টার ওষুধ (সংক্ষেপে OTC Drug), বলতে সেই সব ওষুধ বোঝায় যেগুলো ক্রেতার কাছে সরাসরি প্রেসক্রিপশন ছা্ড়াই বিক্রি করা হয়।<ref>Over-the-Counter Medicines: What's Right for You?. Fda.gov (2009-04-30). Retrieved on 2012-07-04.</ref> অনেক ওষুধ এমন আছে যেগুলোর অপব্যবহার করা হয়। যেমন ব্যথা-বেদনা কমাতে বহুল ব্যবহ্রত ওষুধ মরফিন, হেরোইন ইত্যাদি নেশা করতে অপব্যবহার করা হয়।<ref>https://en.wikipedia.org/wiki/Substance_abuse. </ref> প্রশাসনিক বা আইনগতভাবে সব ওষুধকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। একটি হল নিয়ন্ত্রিত ওষুধ বা কন্ট্রোলড ওষুধ, এগুলো কিনতে হলে রেজিস্ট্রার্ড ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন লাগে; আর অপরটি হল ওভার দ্য কাউন্টার ওষুধ। <ref>https://en.wikipedia.org/wiki/Drug_prohibition_law.</ref> <ref> জাতীয় ওষুধ নীতি ২০০৫, ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর, বাংলাদেশ.</ref> এগুলো কিনতে রেজিস্ট্রার্ড ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন লাগে না। যেমন, জ্বর ও ব্যথা-বেদনা কমাতে প্রদাহবিরোধী- প্যারাসিটামল, এসপিরিন; সাধারণ সর্দি কাশির ওষুধ ক্লোরফেনার‍্যামিন ইত্যাদি কিনতে রেজিস্ট্রার্ড ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন লাগে না। এগুলো ওভার দ্য কাউন্টার ওষুধ। সাধারণত, ওষুধের দোকানে গিয়ে কাউন্টারে দাঁড়িয়ে প্রেসক্রিপশন দেখানো ছাড়াই এসব ওষুধ কেনা যায় যায় বলে এদের নামকরণ হয়েছে ওভার দ্য কাউন্টার ওষুধ।