গোয়াংজু অভ্যুত্থান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বিষয়শ্রেণী:ইউনেস্কো যোগ হটক্যাটের মাধ্যমে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎পূনর্মূল্যায়ন: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে
৮৩ নং লাইন:
গোয়াংজু মাংঅল- দোং গোরস্থানে ঘটনায় নিহতদের কবর দেয়া হয়। যারা বেঁচে ফিরেছিল এবং নিহতদের পরিবারের ১৯৮৩ সাল থেকে প্রতি বছর ১৮ই মে বার্ষিক স্মরণসভার আয়োজন করে। ১৯৮০ সাল থেকে অনেকেই অভ্যুত্থানটির সঠিক ইতিহাস সবার কাছে তুলে ধরা এবং দোষীদেরকে শাস্তির আওতায় আনার জন্য দাবী করে আসছিল।
 
১৯৮৭ সালে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের পর থেকেই সরকারিভাবে অভ্যুত্থানটির পূনর্মূল্যানয়ন শুরু হয়। ১৯৮৮ সালে কোরিয়ার পার্লামেন্টে গোয়াংজু অভ্যুথান বিষয়টি উঠে আসে এবং সরকারীভাবে অভ্যুত্থানটিকে "গোয়াংজু অভ্যুত্থান" নামকরণ করা হয়। ১৯৮৭ সালে নামকরণ করার সময় ইংরেজিতে অনুবাদ করার ক্ষেত্রে "গোয়াংজু গণুভ্যুত্থান" নামটিও গ্রহণযোগ্য বলে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
 
১৯৯৫ সালে জনগণে চাপে কোরিয়ার পার্লামেন্ট ১৮ই মে গণতন্ত্রীকরণ আন্দোলনের জন্য বিশেষ আইন পাশ করে। এই আইনাবলে "১২ই ডিসেম্বর ক্যুঁ দেঁতাত" এবং "গোয়াংজু অভ্যুত্থান" এর জন্য দায়ীদের শাস্তির বিধান করা হয়। ৮ জন রাজনীতিবিদকে ১৯৯৬ সালের হত্যাকান্ডের দায়ে অভিযুক্ত করে বিচারের আওতায় আনা হয়। ১৯৯৭ সালে বিচারের রায় প্রকাশ হলে শুরুতেই চুন দু-হোয়ানের মৃত্যুদন্ড দেয়া হলেও পরে তা যাবজ্জীবন কারাদন্ডে পরিবর্তন করা হয়। "১২ই ডিসেম্বর ক্যুঁ দেঁতাত" এর পিছনে চুন দু হোয়ানের সহযোগী,প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রো তে ঊকেও আজীবন কারাবাসের নির্দেশ দেয়া হয়। তবে ২২শে ডিসেম্বর কিম দে জুং এর উপদেশ রাষ্ট্রপতি কিম ইয়ংসাম সকল সাজাপ্রাপ্ত আসামীকে ক্ষমা ঘোষণা করেন।