[[পিয়রন সান্ডকুইস্ত]] একমাত্র অভিনেতা যিনি চারবার এমেন্ডা পদক লাভ করেন।এইকরেন।তিনি এই পুরষ্কারগুলো অর্জন করেন ''[[ওভার গ্রেনসেন]]''(১৯৮৭),''[[ডি আদার সাইড ওফ সানডে]]''(১৯৯৬) এবং ''[[সিজার- সে ডেগ ইক্কা তিলবেক]]'' (২০০০),এবং ২০০০ সালে সম্মান সূচক পুরষ্কার ।[[এন ডেল ট্রপ]] বিভিন্ন চরিত্রের জন্য তিনবার পুরষ্কার অর্জন করেন।''[[সভারটা পেনগার-এইছভাইট লনার ]]''(২০০৪) এবং ''[[জিমনাস্লার পেডারসেন]]''(২০০৬) এর জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরষ্কার পান। তিনিই সর্বপ্রথমতিনি ''[[লন্স]]''(২০০৮) চলচ্চিত্রে তার ভুমিকার জন্য পার্শ্ব চরিত্রে পুরষ্কার লাভ করেন।করেন।পার্শ্ব চরিত্রের জন্য এই বছর থেকেই পুরষ্কার প্রদন শুরু হয়। [[সভার আঙ্কার অউসডাল]] ''[[ক্রেডিটরিন]]''(১৯৯০) ও ''[[ব্লসদেন্ড]]''(১৯৯৮) চলচ্চিত্রর জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেতা হিসাবে দুইবার মনোনীত হন, এবং ২০০৯ সালে সম্মান সূচক পদক লাভ করেন।[[নিলস ওলে অফটিব্র]],[[এস্পেন স্কিওনবারগ]],এবং [[আনিকি ভন ডার লিপ্প]] সকলেই দুইবার করে সম্মান সূচক পুরষ্কার লাভ করেন, অফটিব্র এবং স্কিওনবারগ একবার করে প্রধান চরিত্রে এবং একবার করে পার্শ্ব চরিত্রে। পরিচালকদের ভিতর [[ওলা সলুম]],[[নিলস গাউপ]],[[বেরিট নেশাম]] এবং [[বেন্ট হেমার]] প্রত্যেকেই দুটি করে পদক পান।<ref>সলুম তার দ্বিতীয় পুরষ্কার পান শ্রেষ্ঠ পরিচালক হিসাবে ২০০৯ সালে।
নেশাম জিতেন শ্রেষ্ঠ শিশু চলচিত্র সেই সাথে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রের জন্য।</ref>এরিক গুস্তাভেনের তিনটি বিভাগে পদক অর্জনের খ্যাতি রয়েছে। শ্রেষ্ঠ চলচিত্র , শ্রেষ্ঠ তথ্যচিত্র এবং সেই সাথে ১৯৯৩ সালে বিশেষ ''নরডিক এমেন্ডা''। একই অর্জনের অবশ্য আরেকজন দাবিদার আছেন [[কজেরস্তি হলমেন]],যিনি ২০০০ সালে জয় করেন শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী, ১৯৯৩ সালে পার্শ্ব চরিত্রে এবং ২০০৯ সালে লাভ করেন সম্মাননা পদক।তিনটি প্রধান পদক জয়ী;শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র,শ্রেষ্ঠ অভিনেতা এবং অভিনেত্রী, একমাত্র চলচ্চিত্র ১৯৯৭ সালের [[বাজব্রিঞ্জেন]]।<ref name="list">{{cite web|url=http://www.filmweb.no/filmfestivalen2007/multimedia/archive/00115/Amandavinnere_1985__115375a.pdf|title=AMANDA-VINNERE 1985-2006|publisher=Filmweb.no|author=|date=|accessdate=2008-03-02}}</ref>
