মাধব কন্দলী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
২৯ নং লাইন:
 
==কাব্যকৃতি==
হিন্দু ধর্মে দিক্ষিত রাজা মহামাণ্যকের অনুরোধে মাধব কন্দলী [[বাল্মীকি]] রচিত রামায়ণ অসমীয়া ভাষায় অনুবাদ করেন। তার প্রায় ১০০বছর পর কৃত্তিবাসী রামায়ণ ও [[তুলসীদাস]] কতৃক রাম-চরিত-মানস রচিত হয়। মাধব কন্দলী সহজ ও সরল ভাষায় কাব্যটি রচনা করেন। এই কাব্যের বিবরনে অসমীয়া ভাষার প্রথম রুপরূপ ও সেই সময়ের প্রচলিত রীতিনীতির আভাস পাওয়া যায়। ভাষার সরলতা ও কাব্যিক গুনের দিকে লক্ষ্য করে মাধব কন্দলী রচিত রামায়ণ কাব্যকে প্রাচীন অসমীয়া সাহিত্যের অন্যতম গুরুত্বপূর্ন অবদান রুপেরূপে গন্য করা হয়।
 
রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলার জন্য তাঁর অনুবাদিত রামায়ণের দুইটি কাণ্ড হারিয়ে যায়।পরবর্ত্তীযায়।পরবর্তী সময়ে বৈষ্ণব ধর্মীয় মহাপুরুষ [[শ্রীমন্ত শংকরদেবশঙ্করদেব]][[শ্রীমন্ত মাধবদেব]] হারিয়ে যাওয়া কাণ্ডটি পুনরায় অনুবাদ করেন ও মূল কাব্যের সাথে সংযুক্ত করেন। একটি পৌরানিক কাহিনীমতে [[অনন্ত কন্দলী]] নামক এক ব্যক্তি ভক্তিরসের আধারে রামায়ণের নতুন অনুবাদ করে মাধব কন্দলী অনুবাদিত রামায়ণকে লুপ্ত করার চেষ্টা করেন। মাধব কন্দলী স্বপ্নে শ্রীমন্ত শংকরদেবকেশঙ্করদেবকে দেখা দেন ও কাব্যটি সংরক্ষণ করার অনুরোধ করেন। তারপর শ্রীমন্ত শংকরদেব তাঁর শিষ্য মাধবদেবকে আদিকাণ্ড লেখার আদেশ করেন ও স্বয়ং নিজে উত্তরকাণ্ড রচনা করেন। কিন্তু মাধব কন্দলী কতৃক এই দুইটি কাণ্ড আগে রচনা করার কোন প্রমান পাওয়া যায় না।
 
রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলার জন্য তাঁর অনুবাদিত রামায়ণের দুইটি কাণ্ড হারিয়ে যায়।পরবর্ত্তী সময়ে বৈষ্ণব ধর্মীয় মহাপুরুষ শ্রীমন্ত শংকরদেব ও শ্রীমন্ত মাধবদেব হারিয়ে যাওয়া কাণ্ডটি পুনরায় অনুবাদ করেন ও মূল কাব্যের সাথে সংযুক্ত করেন। একটি পৌরানিক কাহিনীমতে অনন্ত কন্দলী নামক এক ব্যক্তি ভক্তিরসের আধারে রামায়ণের নতুন অনুবাদ করে মাধব কন্দলী অনুবাদিত রামায়ণকে লুপ্ত করার চেষ্টা করেন। মাধব কন্দলী স্বপ্নে শ্রীমন্ত শংকরদেবকে দেখা দেন ও কাব্যটি সংরক্ষণ করার অনুরোধ করেন। তারপর শ্রীমন্ত শংকরদেব তাঁর শিষ্য মাধবদেবকে আদিকাণ্ড লেখার আদেশ করেন ও স্বয়ং নিজে উত্তরকাণ্ড রচনা করেন। কিন্তু মাধব কন্দলী কতৃক এই দুইটি কাণ্ড আগে রচনা করার কোন প্রমান পাওয়া যায় না।
==তথ্যসূত্র==
{{reflist}}