জাহাঙ্গীর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Freshness007 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
২৭ নং লাইন:
'''নুরুদ্দীন মহম্মদ সেলিম''' বা জাহাঙ্গীর ([[আগস্ট ৩০]], [[১৫৬৯]] – [[অক্টোবর ২৮]], [[১৬২৭]]) ছিলেন [[মুঘল]] সাম্রাজ্যের চতুর্থ সম্রাট। তিনি ১৬০৫ সাল থেকে তার মৃত্যু অবধি ১৬২৭ সাল পর্যন্ত রাজত্ব করেন।
 
জাহাঙ্গীর ছিলেন [[মুঘল]] সাম্রাজ্যের তৃতীয় সম্রাট [[আকবর]]-এর পুত্র। তিনি ১৫৯৯ সালে তার পিতা [[আকবর]]-এর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেন। সেই সময় আকবর [[দক্ষিণ ভারত]]-এ ব্যস্ত ছিলেন। তিনি হেরে গেলেও পরবর্তী কালে তার সৎমা [[রুকাইয়া সুলতান বেগম]] ও [[সেলিমা সুলতান বেগম]] এর সমর্থনে ১৬০৫ সালে রাজা হতে সমর্থ হন। প্রথম বছরেই তাকে তার বড় ছেলে খসরুর বিদ্রহেরবিদ্রোহের মোকাবিলা করতে হয় ও তিনি তাতে সফল হন। তিনি খসরু সমর্থিত ২০০০ লোককে মৃত্যুদণ্ড দেন ও খসরুকে অন্ধ করে দেন।
 
বাবার মত চমৎকার প্রশাসন ছাড়াও জাহাঙ্গীর-এর শাষনামলে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, শক্তিশালী অর্থনীতি এবং চিত্তাকর্ষক সাংস্কৃতিক সাফল্য বিদ্যমান ছিল। এছাড়া সার্বভৌম সীমানা অগ্রসরও অব্যাহত ছিল - [[বঙ্গ]], মেওয়ার, [[আহমেদনগর]] ও [[দক্ষিণ ভারত]] পর্যন্ত তার রাজ্য বিস্তৃত ছিল। এই সাম্রাজ্য বৃদ্ধির একমাত্র বাধা আসে যখন পারস্য অঞ্চলের সাফারীদ রাজবংশের শাহেনশাহ আব্বাস [[কান্দাহার]] আক্রমন করেন। তা ঘটে যখন [[ভারত|ভারতে]] তিনি খসরুর বিদ্রহ দমন করছিলেন। তিনি রাজপুতানা রাজাদের সাথে সমস্যার সমাধান নিয়ে আলোচনায় বসেন ও তারা সকলেই [[মুঘল]] আধিপত্য মেনে নেন ও তার বদলে তাদের মুঘল সাম্রাজ্যে উঁচু পদ দেওয়া হয়।