মিয়ানমার জাতীয় ক্রিকেট দল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Pratyya Ghosh (আলোচনা | অবদান) tr-3.1 |
Pratyya Ghosh (আলোচনা | অবদান) tr-3.2 |
||
৩২ নং লাইন:
আইসিসির সদস্যপদ লাভের মাত্র ২ মাস পর মায়ানমার প্রথমবারের মত এসিসি টফিতে ( [[২০০৬ এসিসি ট্রফি]] ) অংশ নিতে [[মালয়েশিয়া]]য় যায়। তাদের টুর্নামেন্টটির ফল ছিল খুবই খারাপ। তারা টুর্নামেন্টে [[কুয়েত জাতীয় ক্রিকেট দল]] এর কাছে ১০ ওভারের মধ্যে ৯ উইকেটে পরাজিত হয়, [[হংকং জাতীয় ক্রিকেট দল]] এর কাছে ২০ রানে অলআউট হয়ে ৪২২ রানের বিশাল ব্যবধানে পরাজিত হয় এবং [[ভুটান জাতীয় ক্রিকেট দল]] এর কাছে ৬.৫ ওভারে ৯ উইকেটে পরাজিত হয়, যদিও টুর্নামেন্টের পূর্ববর্তী খেলাগুলোতে ভুটানও বিশাল ব্যবধানে পরাজিত হয়।
টুর্নামেন্টে মায়ানমার [[নেপাল জাতীয় ক্রিকেট দল]] এর বিপক্ষে তাদের সবচেয়ে লজ্জাজনক এবং সবচেয়ে খারাপ ম্যাচটি খেলে। ম্যাচটিতে মায়ানমার ১২.১ ওভারে মাত্র ১০ রানে অলআউট হয়। মায়ানমারের হয়ে কোন ব্যাটসম্যান ১ রানের বেশি করতে পারেন নি এবং ৫ জন খেলোয়াড় শুন্য রানে আউট হন। মায়ানমারের ইনিংসের সবচেয়ে বেশি রান আসে অতিরিক্ত খাত থেকে (৩টি লেগবাই ও ২টি ওয়াইড)। নেপাল তাদের ইনিংসের প্রথম বলে ৩ রান নেয় পরবর্তীতে ৩টি ওয়াইড রান থেকে পাঁচ রান আসে। নেপাল তাদের ইনিংসের দ্বিতীয় বৈধ বল থেকে ৩ রান নিয়ে ম্যাচটি ১০ উইকেটে জিতে নেয়। কয়েকজন সমালোচক ম্যাচটিকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সবচেয়ে একপেশে ম্যাচ হিসেবে আখ্যা দেন।<ref>[http://www.cricketeurope4.net/DATABASE/ARTICLES/articles/000030/003035.shtml The greatest mismatch in international history, Cricket Europe, 2006]. Cricketeurope4.net (20 August 2006).</ref> এছাড়াও ১০ রান পুরুষদেরদের যেকোনো স্তরের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেই দলীয় সর্বনিম্ন রান।
With the separation of the ACC Trophy into Elite and Challenge divisions, Myanmar have since competed in the Challenge divisions in both [[2009 ACC Trophy Challenge|2009]], in which they came last, and [[2010 ACC Trophy Challenge|2010]]. Despite the cricket being of a lesser quality than the Elite division, Myanmar have continued to suffer from heavy defeats.
|