মতিঝিল সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৪২ নং লাইন:
== বিবরণ ==
[[File:Motijheel Govt. Boys High School entrance.jpg|thumb|মতিঝিল সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রবেশপথ]]
বিদ্যালয়ের মূল ভবনেই প্রথম শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণীর অধ্যয়ন পরিচালিত হয়। সাধারণত ৬ষ্ঠ-১০ম শ্রেণীতে ক (A), খ (B), গ (C), ঘ (D), ঙ (E);এই পাঁচটি শাখা রয়েছে, যার প্রথমোক্ত ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ৩টি শাখার ক্লাস প্রভাতি শাখার অধীনে, এবং দ্বিতীয়োক্ত ২টি শাখার ক্লাস দিবা শাখার অধীনে এবং ১০ম শ্রেণীর ২টি শাখার ক্লাস প্রভাতি শাখার অধীনে, এবং দ্বিতীয়োক্ত ৩টি শাখার ক্লাস দিবা শাখার অধীনে পরিচালিত হয়। নবম-দশম শ্রেণীতে ক, খ, গ শাখা [[বিজ্ঞান]] শিক্ষার জন্য বরাদ্দ করা হয়, এবং ঘ ও ঙ শাখাটি এককভাবে [[ব্যবসায় শিক্ষা|ব্যবসায় শিক্ষার]] জন্য বরাদ্দ থাকে। ১ম -৫ম শ্রেণিতে শুধুমাত্র ক ও খ শাখা আছে যা যথাক্রমে [[প্রভাতি]] ও [[দিবা]] বিভাগের অন্তর্ভূক্ত। বিদ্যালয়ের মাধ্যমিক শিক্ষায় [[মানবিক]] শিক্ষার ব্যবস্থা নেই বিদ্যালয়ের এখন একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীও আছে (প্রেক্ষিত ২০০১২০১৫)।
 
বিদ্যালয়টিতে দিবা শাখা ও প্রভাতি শাখা পরিচালনার জন্য প্রধান শিক্ষক একজন হলেও আলাদা সহকারী শিক্ষক রয়েছেন এবং আলাদা শিক্ষকমণ্ডলীও রয়েছেন। এমনকি দুই শাখার জন্য আলাদা তৃতীয় শ্রেণীর কর্মচারী ও স্টাফ রয়েছেন।
৫০ নং লাইন:
ব্যতিক্রমবাদে প্রতিদিন ক্লাস শুরুর আগে বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে সকল শ্রেণীর ছাত্রদের এবং শিক্ষকদের উপস্থিতিতে কেন্দ্রীয় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়, সেখানে কোরআন (সূরা ফাতিহা) তেলাওয়াত, বিদ্যালয়ের শপথ পাঠ এবং জাতীয় সংগীত সমস্বরে গাওয়াসহ শারীরিক কসরত অনুষ্ঠিত হয়।
 
বিদ্যালয়ের ছাত্রদের জন্য পোষাকের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। প্রথম-তৃতীয় শ্রেণী পর্যন্তথেকে সাদা হাফদশম হাতাশ্রেণী পর্যন্ত শার্ট-সাদা হাফশার্ট ও ফুল প্যান্ট বরাদ্দ। চতুর্থএছাড়া শ্রেণীপোষাক হিসেবে সাদা কেড্‌স বা জুতা পরতে হয়। কোমরে কালো বেল্ট পরার অনুমতি রয়েছে। এছাড়া বিদ্যালয় থেকে দশমবুকে শ্রেণীধারণ পর্যন্তকরার জন্য কাপড়ের ব্যাজ দেয়া হয়। একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্রদের জন্য পোষাকের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। সাদা শার্ট ও ফুল প্যান্ট বরাদ্দ। এছাড়া পোষাক হিসেবে সাদাকালো কেড্‌স বা জুতা পরতে হয়। কোমরে কালো বেল্ট পরার অনুমতি রয়েছে। এছাড়া বিদ্যালয় থেকে বুকে ধারণ করার জন্য প্লাস্টিকের ব্যাজ কিংবা কাপড়ের ব্যাজ দেয়া হয়।
 
স্কুলের ভিতরের মাঠের এক কোণে খাবার প্রস্তুত করার আলাদা একটি ঘর রয়েছে, তবে তা ক্যান্টিন নয়। বিদ্যালয়ের মাসিক বেতনের সাথে অতিরিক্ত কিছু টাকা সংগ্রহ করা হয়, যা দিয়ে ছাত্রদের জন্য এই কক্ষে টিফিন তৈরি করা হয়। তৈরিকৃত টিফিন, টিফিন পিরিয়ডে ক্লাস-ক্যাপ্টেনরা ক্লাসে নিয়ে গিয়ে উপস্থিত ছাত্রদের মধ্যে বিলি করেন।