কোহিনূর হীরা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ বিষয়শ্রেণী:ফারসি শব্দ এবং শব্দসমষ্টি যোগ হটক্যাটের মাধ্যমে |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১৮ নং লাইন:
| value =
}}
'''কোহিনূর''' বা আলোর পর্বত নামে খ্যাত হীরার ইতিহাস অতি দীর্ঘ এবং বর্ণাঢ্য। এর ইতিহাসের সূচনা ১৩০৪ সালে। প্রাচীনকালের সুন্দরী কুমারীর মতো এটিও বিভিন্ন রাজা বাদশাহ ও শাসকের হাত ঘুরে এখন স্থান পেয়েছে [[টাওয়ার অফ লন্ডন|টাওয়ার অফ লন্ডনে]]। ষোড়শ শতাব্দীতে কোহিনূর মালওয়ার রাজাদের অধিকারে ছিল এবং পরবর্তীকালে তা [[মোগল]] সম্রাটদের হাতে আসে এবং সম্রাট শাহজাহান নির্মিত ময়ুর সিংহাসনের শোভা বর্ধন করে। মোগল সাম্রাজ্য যখন বিক্ষিপ্ত ও ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে তখন [[নাদির শাহ|নাদির শাহকে]] আমন্ত্রণ জানানো হয় মুসলিম শাসনের গৌরবোজ্জ্বল দিন ফিরিয়ে আনতে সহায়তা করতে। কিন্তু তাকে প্রতিশ্রুত অর্থ না দিয়ে প্রতারণার আশ্রয় নেয়া হয়। কৌশলে তিনি মোগলদের কাছ থেকে কোহিনূর উদ্ধার করে নিয়ে যান ইরানে। কোহিনূর নামটিও নাদির শাহের দেয়া। নাদির শাহ নিহত হবার পর কোহিনূর আসে [[আফগানিস্তান]] সম্রাট হুমায়ুনের পুত্রের কাছে। আফগানিস্তান থেকে [[মহারাজা রণজিত্ সিং]] সেটি গ্রহণ করেন এবং শেষ পর্যন্ত রণজিত্ সিংএর পুত্র সেটি আনুষ্ঠানিকভাবে ১৮৫০ সালে তুলে দেন [[মহারাণী ভিক্টোরিয়া|রাণী ভিক্টোরিয়ার]] হাতে। ১০৮.৯৩ [[ক্যারট]] ওজনবিশিষ্ট কোহিনূর প্রথমে রাণী ভিক্টোরিয়া ব্যবহার করতেন তার হাতে। এরপর সেটি স্থান পায় বৃটিশ মুকূটে। উপমহাদেশের এক সময়ের অহংকার এখন বৃটেনে। কোহিনূরের মালিকানা নিয়ে আশির দশকেও বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছিল।
[[বিষয়শ্রেণী:বিখ্যাত হীরা]]
|